১. আমার বিকাশ একাউন্টে আমি ১৫০০ টাকা রিচার্জ করেছি,এর মধ্যে ১০০০ সম্পুর্ণ হালাল,বাকি ৫০০ টাকায় সুদ মিশ্রিত আছে কি না তা নিশ্চিত না তাই তা বিনা সাওয়াবের আশায় দান করে দিবো ইনশা'আল্লাহ,এখন আমি এই ৫০০ টাকা ব্যক্তিগত কোনো কাজে ব্যবহার করছি না,একাউন্টেই জমা আছে,বাকি ১০০০ টাকা হতে আমি নিজের খরচ করেছি,কোথাও কোথাও সদকাহ ও করেছি,এখন যেহেতু সেই ৫০০ আমি স্পর্শ করছি না,শুরু থেকেই একই পরিমাণ আছে,১০০০ থেকে শুধু দান সদকাহ করেছি,আমার সদকাহ গুলো কি হবে? এমন ও হয়েছে যে ওই ৫০০ টাকার চেয়ে হালাল ১০০০ থেকে খরচ করতে করতে মোট হিসাব করলে হালাল টাকার পরিমাণ কমে গেছে,আমার সদকাহ গুলো কি হবে?
২. আমার কোনো এক কাপড় অপবিত্র বলে আমার সন্দেহ তাই অন্যান্য কাপড়ের সাথে তা ধুতে দেইনি,কিন্তু আজকে কেউ সেই কাপড়টা ধুতে দিয়েছে,বুয়া সকল কাপড় আবার একত্রে ধৌত করেন,আমি বাহির থেকে এসে দেখি কাপড় ধুয়ে শুকানোও প্রায় শেষ,এখন যেহেতু অপবিত্র কাপড়ের পানিও অপবিত্র তাহলে কি বাকি কাপড় গুলোও আবার পবিত্র করার নিয়মে ধুতে হবে নাকি যে একবার ধোয়া হয়েছে তাতেই হবে?
৩. কাজের বুয়া ঘর সাফ করতে আসলেই আমার সকল জিনিষ পত্র ওলট পালট করে রেখে যান,প্রতিবার ই আমার তা আবার গুছাতে হয়,আমার একটি জিনিষের ও প্রায় ক্ষতি হয়ে যাচ্ছিলো তার বেখেয়ালির কারণে,এখন গীবত হয়ে যাবে এই কারণে পরিবারকে তার ভুলের কথা তার পিঠ পিছে বলতে চিন্তা হচ্ছে,আবার তিনি কষ্ট পেতে পারেন বলে তাকেও মুখের উপর বলছি না,কিভাবে পরিবারের কাছে আমার এ সমস্যার কথা বললে গীবত হবেনা,পরিবার থেকে কারণ জানতে চাইলে যদি তার দোষের কথা তার পিছনে বলি এতে কি গোনাহ হবে?