বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
https://www.ifatwa.info/445 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
মুদ্দাকথা:
প্রথম চার প্রকারই 'আ'মলে কাছির' হওয়ার বেলায় গ্রহণযোগ্য।পঞ্চম প্রকার 'আ'মলে কাছির বলে ধর্তব্য হবে না।কেননা সব মানুষের অনুভূতি সমান নয়।কেউ একটা কাজকে 'আ'মলে কাছির' মনে করলে অন্যজন এটাকে 'আ'মলে ক্বালিল' মনে করবে।এক্ষেত্রে মতানৈক্য সৃষ্টি হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থেকে যায়।যেমন,এক ইমামের পিছনে একি কাজে জড়িত মুসাল্লিদের মধ্য থেকে ঐ সমস্ত ব্যক্তিবর্গের নামায ফাসিদ হবে,যাদের ধারণা হবে যে,এটা 'আ'মলে কাছির'।আর ঐ সমস্ত মুসাল্লিদের নামায ফাসিদ হবে না যাদের ধারণা হবে যে, এটা 'আ'মলে ক্বালিল'।
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
প্রশ্নের বিবরণ অনুযায়ী উপরোক্ত পরিস্থিতি অনুযায়ী নামায ফাসিদ হবে না।
(২)
হাত বাঁধা অবস্থায় কেউ যদি ছেড়ে দেয় ভুলে, অতঃপর পুনরায় যদি হাত বাঁধে তাহলে নামাজ ফাসিদ হবে না।
(৩)
জ্বী, নামায হয়েছে।
(৪)
নামায ভঙ্গ হবে না।তবে এমনটা করা মাকরুহ।