উত্তর
بسم الله الرحمن الرحيم
শরীয়তের বিধান হলো ঋণগ্রস্থ ব্যাক্তির উপর ঋনের টাকার যাকাত ফরজ হয়না। সুতরাং কেহ যদি ঋণগ্রস্থ হয়, তাহলে সেই ঋনের টাকা বাদ দিয়ে যদি তার নিকট নেসাব পরিমাণ মাল থাকে এবং একবৎসর পর্যন্ত তার কাছে সেই টাকা থাকে তাহলে তার উপর যাকাত ওয়াজিব হবে।
অন্যথায় যাকাত ওয়াজিব হবেনা।
,
সুতরাং আপনার ব্যাংক একাউন্টে যদিও ৫ লাখ টাকা জমা আছে, কিন্তু পাওনাদার আপনার কাছ থেকে ৩ লাখ টাকা পায়, তাই আপনি ৫ লাখ টাকা থেকে ৩ লাখ টাকা বাদ দিয় ২ লাখ টাকার উপর যাকাত দিতে দিবেন।
,
ফাতাওয়ায়ে শামীতে আছে
العروض ان الزکاۃ تجب فی النقد کیفما امسکہ للنماء او للنفقۃ وکذا فی البدائع فی بحث النماء التقدیری۔
(ردالمحتار ہامش الدرالمختار۲:۷ مطلب فی زکاۃ ثمن المبیع کتاب الزکاۃ)
যার সারমর্ম হলো নগদ টাকার উপর পূর্ণ মালিকানা থাকলে যাকাত ওয়াজিব হবে।
,