হযরত উমর (রাঃ) এর খিলাফতকালে খলিফা হযরত সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ)-কে ১০৫০০ সাহাবীদের এক জামাতের নেতা বানিয়ে চীনসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশকে দখল করার জন্য পাঠান। পথের মধ্যে সাহাবীদের সামনে সমুদ্র এসে পড়ে। হযরত সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ) হযরত সালমান ফারসী (রাঃ) এর কাছে পরামর্শ চাইলেন যে, কি করা যায় এই পরিস্থিতিতে? কারণ হযরত সালমান ফারসী (রাঃ) রাসূল (সঃ) এর সঙ্গে সর্বাধিক সফর করেছিলেন।
হযরত সালমান ফারসী (রাঃ) জবাব দিলেন যে, আমরা যেই দীন ইসলামের যিম্মাদারি নিয়ে এসেছি তা পূরণ না করা পর্যন্ত আমরা ফিরতে পারি না। তবে আপনি দেখেন যে, আপনার জামাতে কবীরা গুনাহ করনেওয়ালা কেউ আছে কিনা? কারণ কবীরা গুনাহ করা কেউ থাকলে ঐ জামাতের ওপর থেকে মহান আল্লাহর সাহায্য দূরে সরে যায়।
হযরত সাদ (রাঃ) সকল সাথীদের দিকে একবার ডানদিক ও একবার বামদিকে দেখলেন এবং বললেন, না আমার জামাতের মধ্যে কোনও কবীরা গুনাহ করনেওয়ালা সাথী নেই।
সুবহানাল্লাহ! কেমন মোবারক জামাত ছিল যে, ১০৫০০ সাহাবীদের মধ্যে কেউই কবীরা গুনাহ করনেওয়ালা ছিল না। আর আল্লাহ তায়ালা কেমন চক্ষু হযরত সাদকে দান করেছিলেন শুধুমাত্র একবার তাকিয়ে তিনি বুঝতে পারলেন যে, এই জামাতে কোন সাথীই কবীরা গুনাহ করনেওয়ালা নেই।
হযরত সালমান ফারসী (রাঃ) পরামর্শ দিলেন তবে ঘোড়া আগে চালানো যায়। হযরত সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ) সকল সাহাবীদেরকে নির্দেশ দিলেন ঘোড়া চালানোর জন্য এবং এই দোয়া পাঠ করলেনঃ
"বিসমিল্লাহি তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহি লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম" এবং আসমাউল হুসনা পাঠ করলেন -
"ইয়া আউয়ালাল আউয়ালিন, ইয়া আখিরাল আখিরিন, ইয়া যাল কুওয়াতিল মাতিন, ইয়া রাহিমাল মাসাকিন, ইয়া আরহামার রাহিমিন। ইয়া আলিয়্যু, ইয়া আযিমু, ইয়া হালিমু ইয়া কারিম।"
আল্লাহর অপার মহিমা দেখেন- ১০৫০০ সাহাবীদের জামাত সমুদ্রের ওপর দিয়ে ছুটল এবং সমুদ্র পার হয়ে গেল। সমুদ্রের অপর পাড়ে পৌঁছে হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, "আল্লাহর কসম! আমাদের ঘোড়ার পায়ের ক্ষুরও পানিতে ভিজেনি।"
সুবহানাল্লাহ! আল্লাহু আকবর!
১. উপরের হাদীস কি সহীহ ?
২.মুজাহিদরা কবীরা গুনাহ করলে আল্লাহর সাহায্য পায় না ?
২.মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি সূরা ওয়াক্বিয়াহ পাঠ করবে, সে কখনো ক্ষুধায় কষ্ট ভোগ করবে না। ’
এই সূরা পাঠ করলে দরিদ্রতা গ্রাস করতে পারেনা। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতিদিন রাতে সূরা ওয়াক্বিয়াহ তেলাওয়াত করবে তাকে কখনো দরিদ্রতা স্পর্শ করবে না। হজরত ইবনে মাসউদ (রা.) তার মেয়েদেরকে প্রত্যেক রাতে এ সূরা তেলাওয়াত করার আদেশ করতেন। (বাইহাকি:শুআবুল ঈমান-২৪৯৮)
উপরের হাদীস কি সহীহ ? এর আমল কতটুকু করতে হবে ?
৩.কেউ মনে এ নিয়ত নিয়ে বিয়ে করলে বিয়ে হবে ''যখন মন চাবে তালাক দিয়ে দেবো "' , " কাউকে হুমকি দিয়ে বিয়ে করলে " ," অর্থের লোভ দেখিয়ে " । বিয়ে কি শুদ্ধ হবে ?
৪. কেমন নিয়ত থাকলে বিয়ে মুতা হয় ? কোন মেয়ে পক্ষ না জানলে যে এ বিয়ে অস্থ্যায়ী তাহলে বিয়ে কি শুদ্ধ হবে ? কাবিন নামা রেজিস্ট্রেশন করা কি আল্লাহর আইন ? ইসলামে বিয়ে কি যে কেউ পড়াতে পারেন ? পড়ানোর নিয়ম ।
৫. কোন কাফের মেয়েকে কোন প্রকার সুবিধা দিয়ে মুসলিম বানিয়ে বিয়ে করা জায়েজ আছে ?
৬. Sex Doll এর সাথে সহবাস করা কি জায়েজ আছে ? যদিও পুতুল মানুষ না ?
৭. নিজের হাত ব্যবহার না করে বালিশের সাহায্য মৈথুন করলে কি বড় গুনাহ হবে ? মেয়েরা অন্য মেয়ের আঙ্গুল ঢুকিয়ে মৈথুন করলে কি বড় গুনাহ হবে ? এটি কি সমকামিতা ?