ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
নিয়ম হল,ইবাদত খানায় সর্বদা আল্লাহর ইবাদত হবে।বিনা প্রয়োজনে কখনো ইবাদত খানা ইবাদত মুক্ত থাকবে না।
তাই আপনাদের উচিৎ ইমাম বাড়িতে থাকাবস্থায় কিরাত বিশুদ্ধ রয়েছে, এমন কোনো ভিন্ন ইমামের ব্যবস্থা করা।যাতেকরে আশপাশের লোকজন মিলে জামাত আদায় হয়। এবং এদ্ধারা ওয়াজিব জামাতের হক আদায় হয়। কেননা মসজিদের জামাতের সাথে নামায আদায় করা ওয়াজিব।
যদি কোনো কারণে মসজিদে জামাত না হয়,তাহলে যদিও এর জন্য
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
وَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّن مَّنَعَ مَسَاجِدَ اللَّهِ أَن يُذْكَرَ فِيهَا اسْمُهُ وَسَعَىٰ فِي خَرَابِهَا ۚ أُولَـٰئِكَ مَا كَانَ لَهُمْ أَن يَدْخُلُوهَا إِلَّا خَائِفِينَ ۚ لَهُمْ فِي الدُّنْيَا خِزْيٌ وَلَهُمْ فِي الْآخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيمٌ
যে ব্যাক্তি আল্লাহর মসজিদসমূহে তাঁর নাম উচ্চারণ করতে বাধা দেয় এবং সেগুলোকে উজাড় করতে চেষ্টা করে, তার চাইতে বড় যালেম আর কে? এদের পক্ষে মসজিদসমূহে প্রবেশ করা বিধেয় নয়, অবশ্য ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায়। ওদের জন্য ইহকালে লাঞ্ছনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি রয়েছে।(সূরায়ে বাকারা-১১৪)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
যেহেতু এটা মসজিদ নয় বরং নামাযের স্থান।তাই এখানে এখানে কখনো কখনো জামাত না হলেও গোনাহ হবে না।তবে এমনটা করা তথা জামাতকে পরিত্যাগ করা কখনো উচিৎ হবে না।