জবাবঃ-
(১)এটা কোনো ফেকহি প্রশ্ন নয়,আমরা ফিকহের উত্তর দিয়ে থাকি।এ বিষয়ে আপনি কোনো ডাক্তার বা মনোবিজ্ঞানীকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
(২)মানুষকে ঈমান আমলের শিক্ষা প্রদাণের নিয়তে সাহচর্য মূলক ছাত্র শিক্ষকের সহাবস্থানকে সুফিবাদ বলা হয়ে থাকে।
(৩)প্রয়োজন ও হাজতের অতিরিক্ত কিছুকে বিলাসিতা বলে।
(৪)অকাট্যভাবে হারাম প্রমাণিত না হলে যদিও তাকে হারাম বলা যায় না,তথাপি এত্থেকে দূরে থাকা হরুরী।
(৫)থুতনির নিজে একমুষ্টির অতিরিক্ত কে লম্বায় কাটা বলা হয়,এবং গালের উপর দাড়ির এক মুষ্টির অতিরিক্ত কাটাকে চৌড়ায় দাড়ি কর্তন বলা হয়।
(৬)দাড়ি রাখা ওয়াজিব,এজন্য যে এটা মুসলমানের পরিচয় বহন কারী।
(৭)হযরত আবু-সাঈদ খুদরী রাযি থেকে বর্ণিত
عن أبي سعيد رضي الله عنه أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: ((غسلُ يوم الجمعة واجبٌ على كل محتلمٍ))
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন, প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির উপর গোসল ফরয।
(৮)বিভিন্ন মাযহাবে বিভিন্ন রকম ব্যখ্যা রয়েছে,হানাফি ফিকহ মতে ওয়াজিব শব্দের ব্যখ্যা হল, যা প্রমাণিত তবে অকাট্য দলীল দ্বারা নয়।
(৯)দাড়ি কমপক্ষে এক মুষ্টি পরিমাণ রাখাই ওয়াজিব।
عن ابن عمر : عن النبي صلى الله عليه و سلم قال ( خالفوا المشركين وفروا اللحى وأحفوا الشوارب . وكان ابن عمر إذا حج أو اعتمر قبض على لحيته فما فضل أخذه
হযরত ইবনে ওমর রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-তোমরা মুশরিকদের বিরোধীতা কর। দাড়ি লম্বা কর। আর গোঁফকে খাট কর।
আর ইবনে ওমর রাঃ যখন হজ্ব বা ওমরা করতেন, তখন তিনি তার দাড়িকে মুঠ করে ধরতেন, তারপর অতিরিক্ত অংশ কেটে ফেলতেন। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৫৫৩}
(১০)আপনার এ প্রশ্ন বুঝিনি।