ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
হাদীসে এসেছে,ইবনু মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে,
أن النبي صلى الله عليه وسلم قال : ( لَا تَزُولُ قَدَمُ ابْنِ آدَمَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مِنْ عِنْدِ رَبِّهِ حَتَّى يُسْأَلَ عَنْ خَمْسٍ : عَنْ عُمُرِهِ فِيمَ أَفْنَاهُ ، وَعَنْ شَبَابِهِ فِيمَ أَبْلَاهُ ، وَمَالِهِ مِنْ أَيْنَ اكْتَسَبَهُ وَفِيمَ أَنْفَقَهُ وَمَاذَا عَمِلَ فِيمَا عَلِمَ )
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কিয়ামাত দিবসে পাঁচটি বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ হওয়ার আগপর্যন্ত আদম সন্তানের পদদ্বয় আল্লাহ্ তা'আলার নিকট হতে সরতে পারবে না। তার জীবনকাল সম্পর্কে, কিভাবে অতিবাহিত করেছে? তার যৌবনকাল সম্পর্কে, কি কাজে তা বিনাশ করেছে; তার ধন-সম্পদ সম্পর্কে, কোথা হতে তা উপার্জন করেছে এবং তা কি কি খাতে খরচ করেছে এবং সে যত টুকু জ্ঞান অর্জন করেছিল সে মুতাবিক কি কি আমল করেছে।(সুনানু তিরমিযি-২৪১৬)বিস্তারিত জানুন-
https://www.ifatwa.info/2125
(১) যদি ওয়াক্তের শেষ সময়ে বায়ুর চাপ প্রবল বেগে আসে ও ফরজ স্বলাতে রত অবস্থায় তা চেপে রাখা সম্ভব না হয়, এমতাবস্থায় ফরজ নামাজ ভেঙে দিয়ে অজু করে এসে নামায পড়তে হবে। যদি নামাযের ওয়াক্ত চলেও যায়, তবেও কোনো অুসবিধে নাই। বরং সেই নামাযককে পরে কাযা করে নিবে।
(২) মলদ্বার দিয়ে কৃমি বের হলে ঐ জায়গা ধুয়েই অযু করতে হবে।
(৩)হায়েজ থেকে পবিত্র হয়েছে নিশ্চিত হবার পরে গোসল ফরজ অবস্থায় ফজরের আযানের সময় ফরজ রোযার নিয়্যাত করলে রোযা হবে।
(৪) জ্বী, তার ছোট গোনাহ হবে । কেননা তার অলসতা ও খামখেয়ালির দরুণ ইশার নামায কাযা হয়তো হয়েছে।