আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
421 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (1 point)
আসসালামু আলাইকুম৷ এসাইনমেন্ট বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ প্রদানসাপেক্ষে  কিছু প্রশ্ন করতে চাই, দয়া করে জবাব দিবেন৷
১. 'ক' নামের একজন ছাত্র একটি লন্ডনভিত্তিক ইউনিভার্সিটিতে পড়ে৷ তাকে ইউনিভার্সিটি থেকে এসাইনমেন্ট দিয়েছে যেটি করে টিচারকে দেখালে সে কিছু নম্বর পাবে৷ এখন 'ক' বাংলাদেশে অবস্থিত 'খ' কে এসাইমেন্টের প্রশ্ন বা অন্যান্য নির্দেশনা দিয়ে বলল, আমাকে এই এসাইমেন্টটি করে দিলে তোমাকে আমি দশ হাজার টাকা দিব৷ 'খ' কাজটি করতে সম্মত হয়ে বলল, অমুক দিন তুমি এসাইনমেন্টটি পাবে৷ এরপর 'খ' আবার 'গ'কে এই এসাইমেন্টটের প্রশ্নটি দিয়ে বলল, তুমি আমাকে এসাইনমেন্টটি করে দিলে আমি তোমাকে ছয় হাজার টাকা দিব৷ 'গ' তাতে সম্মত হলো৷ এরপর 'গ' আরেকজন ব্যক্তি অর্থাৎ 'ঘ'কে বলল, এসাইনমেন্টটি করে দিলে আমি তোমাকে চার হাজার টাকা দিব৷ 'ঘ' চুক্তিতে সম্মত হয়ে নির্দিষ্ট সময়ে এসাইনমেন্টটি করে 'গ'কে দিল৷ 'গ' সেটি 'খ'কে দিল, 'খ' আবার সেটা 'ক'কে দিল৷ এরপর থেকে এরূপ তারা প্রায়শই করে থাকে তবে 'ক'য়ের স্থলে মাঝেমাঝে ব্যক্তি বদলায় যেমন  চ, ছ, জ  নামধারী অন্য ছাত্রও 'খ'কে বলে এসাইনমেন্ট করে দিতে, 'খ'আবার 'গ'কে বলে এবং 'গ' আবার 'ঘ'কে বলে৷ সুতরাং 'ঘ' হচ্ছে সর্বশেষ ব্যক্তি যে এসাইনমেন্টটি বানায় এবং তা অবশেষে 'গ' ও 'খ' এর মাধ্যমে 'ক' বা অন্যান্যা ছাত্রদের নিকট পৌঁছে৷ এই এসাইনমেন্ট যদি কখনোও 'ক'এর নিজের বা তার টিচারের পছন্দ না হয়, তখন 'ক' আবার 'খ'কে তা ঠিকমতো করে দিতে বলে৷ ফলে তখন 'খ' আবার 'গ'কে ভুল সংশোধন করার নির্দেশ দেয় এবং 'গ' তখন এই একই নির্দেশ  'ঘ'কে দেয়৷ অতপর সংশোধিত এসাইনমেন্ট আবার একইভাবে 'গ' ও 'খ'  থেকে হাতবদল হয়ে 'ক' এর কাছে যায়৷ ভুল সংশোধনের এই ব্যাপারটিকে তাদের পরিভাষায় তারা 'কারেকশন' বলে৷ এখানে মূল ব্যাপারটি আসলে এইরকম যে এখানে 'ঘ' নির্দেশকৃত এসাইনমেন্টটি বিক্রি করে 'গ'য়ের কাছে, অতঃপর 'গ তা বিক্রি করেছে 'খ'য়ের কাছে এবং 'খ' তা বিক্রি করেছে 'ক'য়ের কাছে৷ তবে এখানে 'ঘ'এর সর্বরকম সম্পর্ক শুধুমাত্র 'গ'এর  সাথে, 'খ' অথবা 'ক'এর সাথে তার কোনো সম্পর্ক নেই, এমনকি সে তাদেরকে চেনেও না৷ এমনকি যদি এরকমও হয় যে 'ঘ'এর করে দেয়া এসাইনমেন্ট 'ক' পর্যন্ত পৌঁছেছে কিন্তু 'ক' এইপর্যায়ে 'খ'কে কে টাকা দিতে অস্বীকার করল, সেক্ষেত্রে, 'ক' যদি 'খ'কে টাকা না দেয় আর 'খ' যদি 'গ'কে টাকা না দেয় তারপরও 'ঘ'  অবশ্যই 'গ'এর থেকে টাকা পাবে কারণ 'ঘ'এর চুক্তি ছিল শুধুমাত্র 'গ'এর সাথে এবং 'ক' টাকাটা 'খ'কে দিচ্ছে কিনা বা 'খ'  টাকাটা  'গ'কে দিচ্ছে কিনা সেটি মোটেও 'গ' এবং 'ঘ'এর চুক্তির বিবেচ্য বিষয় নয়৷ অর্থাৎ 'ঘ'এর সাথে শুধু 'গ'এর চুক্তি আছে কিন্তু 'খ'  বা 'ক'এর সাথে তার কোনো সম্পর্ক নেই৷ তবে 'ঘ' জানে যে সে যদি 'গ'কে এসাইনমেন্ট করে দেয় তবে 'গ' তা বিক্রি করবে 'খ'কে এবং 'খ' তা বিক্রি করবে 'ক'কে এবং 'ক' এই এসাইনমেন্ট তার টিচারকে দেখাবে৷ এখানে লক্ষ্যণীয় যে এসাইনমেন্টটি শেষ পর্যন্ত যাবে 'ক'এর কাছে যে মূলত একটি অনৈতিক কাজ করছে অর্থাৎ নিজে পরিশ্রম না করে অন্য জায়গা থেকে এসাইনমেন্ট বানিয়ে এনে টিচারকে দেখাচ্ছে৷ কিন্তু এখানে যেহেতু 'ঘ'এর সাথে অনৈতিক কাজ সম্পাদনকারী 'ক'এর কোনো সরাসরি সম্পর্ক নেই, এমনকি 'খ' বা 'ক'এর সাথে তার কোনো লেনদেনগত সম্পর্কও নেই, তার চুক্তি শুধুমাত্র 'গ'এর সাথে, এমতাবস্থায় এইরকম এসাইনমেন্ট করে দিয়ে টাকা ইনকাম করা 'ঘ'এর জন্য হালাল হবে কিনা? অর্থাৎ জানতে চাইছি, 'ঘ'এর যেহেতু 'খ' অথবা 'ক'এর সাথে কোনোরূপ সম্পর্ক নেই, এখন 'ঘ' যদি শুধুমাত্র 'গ'কে এসাইনমেন্ট বিক্রি করে (সে এটি নিয়ে কী করবে তা 'ঘ' এর বিবেচ্য বিষয় নয় ভেবে), তাহলেও  কী 'ঘ' এক্ষেত্রে 'ক'এর অনৈতিক কাজে সাহায্যকারী বিবেচিত হবে এবং 'ঘ' এর ইনকাম হারাম হবে?
২. পূর্বের প্রশ্নে উল্লেখিত 'ঘ' এর 'ঙ' নামে তার আরেক বান্ধবী আছে যে বাইরে চাকরি করতে আগ্রহী নয় বলে 'ঘ' এর মতো ঘরে বসে এসাইনমেন্ট বানিয়ে দিয়ে ইনকাম করতে চায়৷ সে 'ঘ'কে আগ্রহের কথা জানালে 'ঘ' তা 'গ'কে জানায়৷ 'গ' পরবর্তীতে 'ঙ'এর সাথে যোগাযোগ করে তার সাথে চুক্তি করে নেয়৷ এই চুক্তিও শুধুই 'গ' এবং 'ঙ' এর এবং এখানে 'ঙ' এর সাথে অন্য কারও ন্যূনতম সম্পর্ক বা চেনাজানাও নেই৷ 'ঘ' তার বান্ধবী মাত্র, তবে এসাইনমেন্ট বানানোর ক্ষেত্রে তারা একে অন্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত নয় এবং 'ঘ' এবং 'ঙ' এর মাঝে কোনো লেনদেন বা চুক্তি নেই৷ 'ঘ' এমনকি পরবর্তীতে ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারণে 'গ' এর সাথে চুক্তিছিন্নও করেছে৷ যাইহোক, 'ঙ' শুধুমাত্র 'গ' এর থেকে এসাইনমেন্ট করার অর্ডার নেয়, তার থেকে পেমেন্ট গ্রহণ করে৷ 'ক', 'খ' বা আর কাউকেই সে চেনেও না৷ একবার এসাইনমেন্টের একটি নিয়ম অপছন্দ হওয়ায় 'ঙ'  সেই নিয়ম মানতে অস্বীকার করে৷ 'গ' তখন কথাপ্রসঙ্গে বলে, চুক্তিটা যেহেতু তোমার আমার মাঝে, তাই ধরে নাও আমি তোমাকে অর্ডার দিয়ে এমন একটা প্রোডাক্ট বানাতে বলেছি বলেই তুমি তা বানাচ্ছ; অর্থাৎ এক্ষেত্রে সব দায় আমার৷ তারপর আমি তা কোথায় বিক্রি বা ব্যবহার করছি সেটার জন্য তুমি দায়ী থাকবে না৷ এমনকি তুমি প্রতিবার এসাইনমেন্ট আমাকে দেয়ার সময় প্রতিটি এসাইনমেন্টের সাথে লিখেও দিতে পার যে এই এসাইনমেন্ট আমি শুধু তোমাকে (অর্থাৎ 'গ'কে) দিচ্ছি, অন্য কোথাও ব্যবহার করার জন্য দিচ্ছি না৷ এতে তুমি দায়মুক্ত থাকবে৷ কাজেই পরে আমি এটা নিয়ে যাই করি, দায় আমার৷ 'ঙ' তাতে সম্মত হয়ে এসাইনমেন্ট জমা দেয়ার সময় এভাবেই লিখে কিছু এসাইনমেন্ট 'গ'কে দিয়েছে, যদিও তার জানার সুযোগ হয়েছে যে 'গ' আসলে অন্যদেরকে তা বিক্রি করছে কারণ যখন বিদেশি ছাত্ররা 'কারেকশন' বা ভুল সংশোধনীর নির্দেশ প্রেরণ করে, তখন যদিও তাদের সাথে 'ঙ' এর কোনো সম্পর্ক নেই, তবু সে নির্দেশনা অনুযায়ীই যেহেতু 'ঙ'কে কাজ করতে হয় তাই  সে জানতে পারে 'গ' কোথায় এসব বিক্রি করছে৷ এখন জানতে চাচ্ছি, 'ঙ' এর জন্য এভাবে ইনকাম করাটা হালাল হবে কিনা?
২. বর্তমানে বেশকিছু ফ্রিল্যান্স রাইটিং অর্গানাইজেশন আছে যারা বিদেশের আগ্রহী ছাত্রদের এসাইনমেন্ট করে দেয় ছাত্রদের নির্দেশনা অনুযায়ী এবং ছাত্ররা তা টিচারকে দেখিয়ে নম্বর পায়৷ এইসব অর্গানাইজেশনের কাজের বিধি এমন যে অর্গানাইজেশন কিছু প্রজেক্ট ম্যানেজার নিয়োগ দেয় এবং এই ম্যানেজারদের কাছে বিদেশি ছাত্রদের নির্দেশনা পৌঁছিয়ে দেয় এবং প্রতিটি ম্যানেজারের আন্ডারে কিছু রাইটার (লেখক) থাকে৷ রাইটাররা প্রজেক্ট ম্যানেজারের কথামতো এসাইনমেন্ট করে তাকে দেয়, এরপর প্রজেক্ট ম্যানেজার সেগুলো তার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে দেয় এবং সেই কর্তৃপক্ষ তা বিদেশি ছাত্রদের কাছে বিক্রি করেন৷ এক্ষেত্রে রাইটারদের সাথে বিদেশি ছাত্রদের কোনো যোগাযোগ নেই, রাইটাররা শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মী হিসেবে প্রজেক্ট ম্যানেজারের নির্দেশ পালন করে মাত্র৷ আর্থিক লেনদেনেও বিদেশি ছাত্রদের সাথে তাদের সম্পর্ক নেই, তাদের সবরকম সম্পর্ক প্রজেক্ট ম্যানেজারের সাথে৷ তবে রাইটাররা জানে যে এসাইনমেন্টগুলো আসলে শেষপর্যন্ত বিদেশি ছাত্রদের কাছে যাবে৷ যেমন  কখনো এসাইনমেন্টে ভুল হলে ছাত্ররা যদি তার ব্যাপারে রাইটারকে মন্তব্য করতে চায় সেখানেও রাইটার এবং ছাত্রের মাঝে কোনোরকম সম্পর্ক করার সুযোগ নেই, এই ভুলটিও প্রজেক্ট ম্যানেজারকে জানানো হবে এবং তিনি তা রাইটারকে পৌঁছাবেন, এরপর রাইটার যথাযথ সংশোধন করে প্রজেক্ট ম্যানেজারকে দিলে তিনি তা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট দিবেন এবং এরপর কর্তৃপক্ষ তা ছাত্রকে দিবেন৷ অর্থাৎ এখানে সম্পর্ক আসলে পূর্ণরূপে রাইটার এবং প্রজেক্ট ম্যানেজারের, মূল ছাত্রের সাথে রাইটারদের কোনোরকম যোগাযোগ থাকে না৷ মূল ছাত্র প্রতিষ্ঠানকে কত টাকা পেমেন্ট করেছে এটিও জানার সুযোগ নেই রাইটারদের৷ কাজেই এসাইনমেন্টের পেমেন্ট বিশ হাজার হলেও প্রতিষ্ঠান এবং প্রজেক্ট ম্যানেজার ষোল হাজার টাকা ভাগ করে নিয়ে রাইটারের সাথে চার হাজার টাকার বিনিময়ে কোনো এসাইনমেন্ট করানোর ব্যাপারে চুক্তিবদ্ধ হতে পারে, প্রতিষ্ঠান বিশ হাজার টাকা থেকে এক টাকাও যদি  বুঝে না পায় তবুও তারা রাইটারকে নিজ পকেট থেকে চার হাজার টাকা অবশ্যই পেমেন্ট করবে, রাইটারের সাথে প্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক এইরকম এবং মূল ছাত্রের সাথে রাইটার এতটাই সম্পর্কহীন৷ এমতাবস্থায় উক্ত প্রতিষ্ঠানে এসাইনমেন্ট রাইটার হিসেবে চাকরি করা শরীয়তের দৃষ্টিতে কতটা যুক্তিযুক্ত?

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


(১.২)
এসাইনমেন্ট শিক্ষার্থীদের মেধা যাচাই ইত্যাদির জন্য নির্ধারণ করা হয়, বিষয়টা যখন এমন তাই উক্ত এসাইনমেন্ট ছাত্ররা নিজেরাই করবে। অন্য কোথাও থেকে তা লেখিয়ে আনা যাবে না। 
,
যদি এমন কেউ করে তাহলে তা ধোকা হবে। চাই টাকার বিনিময়ে হোক বা এমনিতেই হোক। অন্য কাহারো জন্য তা লিখে দেওয়া কখনো বৈধ হবে না।
,
অন্যায় কাজ যেমন নিজে করা জায়েজ নেই,অন্যকে সেই অন্যায় কাজে সহযোগিতা করাও জায়েজ নেই।
,

আল্লাহ তায়ালা বলেন  

وَتَعَاوَنُوا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّقْوَىٰ ۖ وَلَا تَعَاوَنُوا عَلَى الْإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ [٥:٢] 

সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। {সূরা মায়িদা-২}

হাদীস শরীফে এসেছেঃ   

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ غَشَّنَا فَلَيْسَ مِنَّا»

হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভূক্ত নয়। {মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-২৩১৪৭, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৬৪, সুনানে দারেমী, হাদীস নং-২৫৮৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২২২৫, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৪৯০৫}

قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الْمُسْلِمُونَ عَلَى شُرُوطِهِمْ

হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ মুসলমানগণ তার শর্তের উপর থাকবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩৫৯৪, সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-২৮৯০, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৪০৩৯}

আরো জানুনঃ 
,
★★সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে উভয় ছুরতেই নাজায়েজ। 
এর সাথে সংশ্লিষ্ট "ক" থেকেই নিয় শেষ পর্যন্ত সকলেই গুনাহগার হবে।   

★ প্রশ্নে উল্লেখিত কাজটি  ধোকা দেওয়া হয়েছে,মহান আল্লাহর কাছে এ ধোকা মূলক কাজের কারনে তওবা ইস্তেগফার পাঠ করতে হবে।   


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...