নামাজের মধ্যে অন্যতম সুন্নাত হলো
★রুকু অবস্থায় পিঠ সোজা রাখা। আর মাথা নিতম্বের সামান্তরাল রেখায় রাখা।
★রুকু এবং সিজদা থেকে উঠে সোজা হয়ে স্থির হওয়া।
রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন,
যে ব্যক্তি রুকু-সিজদায় পিঠ সোজা করে না, আল্লাহ্ তার স্বলাতের দিকে দৃষ্টিপাত করবেন না। (ত্ববরানী ছহীহ সনদে)
তিনি আরো বলেন,
أَتِمُّوا الرُّكُوعَ وَالسُّجُودَ
“তোমরা রুকু ও সিজদা পরিপূর্ণরূপে আদায় কর। (বুখারী ও মুসলিম)
,
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে সুন্নাতের খেলাফ হবে,তবে নামাজ হয়ে যাবে।
,
এভাবে দ্রুত নামাজ পড়লে ফুকাহায়ে কেরামগন বলেছেন যে উত্তম হলো সেই নামাজ আবার আদায় করা।
,
বিস্তারিত জানুনঃ
,
(০২)
রোযা অবস্থায় শুকনো আঙ্গুল গোপনাঙ্গের ভিতরে প্রবেশ করানো সমস্যাকর নয়।
ভেজা আঙ্গুল ভিতরে প্রবেশ করানো জায়েজ নেই।
,
★সুতরাং শুধু প্রবেশদ্বারের মাথায় মাথা কচলানো যাবে, তবে সতর্ক থাকতে হবে যে ভিতরে যেনো পানি প্রবেশ না করে।
আরো জানুনঃ
,
★মলদ্বারের ভেতর ওষুধ বা পানি ইত্যাদি গেলে রোযা ভেঙ্গে যাবে।
আবদুল্লাহ ইবনে আববাস রাযি. থেকে বর্ণিত-
ذكر عنده الوضوء من الطعام، قال الأعمش مرة والحجامة للصائم، فقال : إنما الوضوء مما يخرج وليس مما يدخل، وإنما الفطر مما دخل وليس مما خرج.
শরীর থেকে (কোনো কিছু) বের হলে অযু করতে হয়, প্রবেশ করলে নয়। পক্ষান্তরে রোযা এর উল্টো। রোযার ক্ষেত্রে (কোনো কিছু শরীরে) প্রবেশ করলে রোযা ভেঙ্গে যায়, বের হলে নয়। (ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২০৪; রদ্দুল মুহতার ২/৪০২)
ولو بالغ في الاستنجاء حتی بلغ موضع الحقنۃ فسد۔ (شامي ۳؍۳۶۹ زکریا)
সারমর্মঃ যদি ইস্তেঞ্জার ক্ষেত্রে মুবালাগাহ করা হয়,এমনকি হাকনার স্থান পর্যন্ত পৌছে যায়,তাহলে রোযা ভেঙ্গে যাবে।
বিস্তারিত জানুনঃ