ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(ক)
মুছাম্মত অর্থ নাম রাখা ,নামের পূর্বে মুছাম্মত জরুরী বা সুন্নত নয়।
(খ)নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
إِذَا سَمِعْتُمُ الْمُؤَذِّنَ فَقُولُوا مِثْلَ مَا يَقُولُ
“মুআয্যিনের আযান শুনলে তার জবাবে সে যা বলে তোমরাও তার অনুরূপ বল।” এ হাদীসটি প্রত্যেক অবস্থাকে শামিল করে।
সুতরাং ইফতারের সময়ও আযানের জাবাব দিতে হবে।
(গ) “আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাত কেন আলী রাঃ এর বংশধর বা আহলে বায়ত থেকে বেশি হাদিস গ্রহণ করে না?” এ অভিযোগ সঠিক নয়।
এসো ফিকহ কিতাবে বলা হচ্ছে, সক্রিয় ঋণ মানে বান্দার পক্ষ থেকে যে ঋণের তাগাদা আছে, যেমন স্ত্রীর মহর। এখানে মহর দ্বারা মহরে মুআজ্জল তথা সময় সীমা নির্ধারণ পুর্বক যে মহর রাখা হয়ে, এভাবে যে আগামি এক বৎসরের ভিতর মহর দিয়ে দেয়া হবে। এবং যে মহরের কোনো সময় উল্লেখ নেই , সেটাকে বলা হয় মহরে ম’আজ্জল। সেটাকে নেসাব থেকে বাদ দেয়া হবে না।
(ঙ) ব্যাংক আপনাকে সার্ভিস দিবে, এজন্য ব্যংককে সার্ভিস ফি দিতে হবে। এ সার্ভিস ফি দেয়াটা আপনার উপর ওয়াজিব। সুতরাং এ ওয়াজিবকে আপনি সুদ দ্বারা আদায় করতে পারবেন না।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ব্যাংকিং চার্জ (যা ব্যাংক কেটে রাখে) বা স্টেটমেন্ট তোলার (৫৭৫*৪) টাকা দ্বারা কমে যাবে, এগুলোকে আপনি আপনার হালাল টাকা দ্বারা দিবেন। সুদ দ্বারা দিতে পারবেন না।