আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
18 views
in পবিত্রতা (Purity) by (6 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
আমার ইররেগুলার হায়েজের সমস্যা আছে। এ মাসে সময়মতো হায়েজ হওয়ার পর ইস্তেহাযার সমস্যা দেখা দেয়।( আমার নিয়মিত ইস্তেহাযা থাকে না,কয়েকমাস পর কখনো কখনো দেখা যায়) সাধারণত আমার ৮ দিন হায়েজ থাকে। এবার হায়েজ হওয়ার পরই আমি ধারণা করেছিলাম হয়তো ইস্তেহাযা হবে। ৮ দিনেও যখন বন্ধ হয়নি,তখন ১০ দিন পর্যন্ত জন্য অপেক্ষা করেছিলাম যদিও অনেকটাই নিশ্চিত ছিলাম ইস্তেহাযা হবে। অত:পর ১০ম দিন থেকে যথারীতি সালাত আদায় শুরু করি। ইতিমধ্যে হায়েজ শুরু হওয়ার আগে আমি পূর্বের রমাদানের কাফফারার ১০টি রোজা রেখেছিলাম। এরপর হায়েজ হওয়ায় তা বন্ধ রাখি। সালাত শুরু করার পর ১১তম রোজা রাখা শুরু করেছি। আমার প্রশ্ন হচ্ছে,যেহেতু আমি আগে থেকেই ধারণা করেছিলাম ইস্তেহাযা হবে কিন্তু আমি ৮ম দিনে সালাত শুরু করিনি,১০ম দিনের পর শুরু করেছি, এখন আমার হিসেব কি ভুল হয়েছে? বা আমার কি ৮ম দিন থেকেই সালাত,রোজা শুরু করা উচিত ছিলো? জানালে মুনাসিব হয়।
জাযাকাল্লাহু খইরন কাসিরন।

1 Answer

0 votes
by (705,360 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবূ হারূন আল-আবদী (রহঃ) থেকে বর্ণিত।
عَنْ أَبِي هَارُونَ الْعَبْدِيِّ، قَالَ كُنَّا إِذَا أَتَيْنَا أَبَا سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ قَالَ مَرْحَبًا بِوَصِيَّةِ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ . إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ لَنَا " إِنَّ النَّاسَ لَكُمْ تَبَعٌ وَإِنَّهُمْ سَيَأْتُونَكُمْ مِنْ أَقْطَارِ الأَرْضِ يَتَفَقَّهُونَ فِي الدِّينِ فَإِذَا جَاءُوكُمْ فَاسْتَوْصُوا بِهِمْ خَيْرًا "
তিনি বলেন, আমরা আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) -এর কাছে এলেই তিনি বলতেনঃ তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওসিয়ত অনুযায়ী স্বাগতম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের বলতেনঃ লোকেরা অবশ্যই তোমাদের অনুগামী। অচিরেই পৃথিবীর দিকদিগন্ত থেকে লোকেরা তোমাদের নিকট দ্বীনি ইলম অর্জনের জন্য আসবে। তারা যখন তোমাদের নিকট আসবে,তখন তোমরা তাদেরকে ভালো ও উত্তম উপদেশ দিবে।(সুনানু তিরমিযি-২৪৯,তিরমিযী- ২৬৫০,২৬৫১, মুওয়াত্ত্বা মালিক ২৪৭।)

সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার প্রশ্নে সামঞ্জস্যতা বিদ্যমান। দয়াকরে হায়েয ইস্তেহাযা শব্দের সঠিক প্রয়োগ করে প্রশ্নটি ইডিট করে দিবেন। ইডিট করে কমেন্টে জানিয়ে দিবেন।জাযাকুমুল্লাহ। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (6 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।

এডিট করার অপশন পাচ্ছি না। তাই প্রশ্নটি পুনরায় এখানে দিচ্ছি। 

আমার ইররেগুলার হায়েযের সমস্যা আছে। এ মাসে সময়মতো হায়েয হওয়ার পর ইস্তেহাযার সমস্যা দেখা দেয়।( আমার নিয়মিত ইস্তেহাযা থাকে না,কয়েকমাস পর কখনো কখনো দেখা যায়) সাধারণত আমার ৮ দিন হায়েয থাকে। এবার হায়েয হওয়ার পরই আমি ধারণা করেছিলাম হয়তো ইস্তেহাযা হবে। ৮ দিনেও যখন বন্ধ হয়নি,তখন ১০ দিন পর্যন্ত জন্য অপেক্ষা করেছিলাম যদিও অনেকটাই নিশ্চিত ছিলাম ইস্তেহাযা হবে। অত:পর ১০ম দিন থেকে যথারীতি সালাত আদায় শুরু করি। ইত:পূর্বে হায়েয শুরু হওয়ার আগে আমি আগের রমাদানের কাফফারার ১০টি রোজা রেখেছিলাম। এরপর হায়েয হওয়ায় তা বন্ধ রাখি। সালাত শুরু করার পর ১১তম রোজা রাখা শুরু করেছি। আমার প্রশ্ন হচ্ছে,যেহেতু আমি আগে থেকেই ধারণা করেছিলাম ইস্তেহাযা হবে কিন্তু আমি ৮ম দিনে সালাত শুরু করিনি,১০ম দিনের পর শুরু করেছি, এখন আমার হিসেব কি ভুল হয়েছে? বা আমার কি ৮ম দিন থেকেই সালাত,রোজা শুরু করা উচিত ছিলো? জানালে মুনাসিব হয়।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...