আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
488 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (45 points)
  1. ইজমা এবং  কিয়াস  মধ্যে পার্থক্য কি ?

  2. জান্নাতের যুবকদের সর্দার হবেন হাসান এবং হোসাইন এবং মহিলাদের সর্দারনী হবেন ফাতেমা  রা:  তাহলে সেখানে যারা পূর্ণবয়স্ক থাকবে তাদের সর্দার কে হবেন ?

  3.  হারাম কোন কিছু খেলে অথবা আরম কোন কাজ করার সময়  সময়  কেউ যদি বিসমিল্লাহ বলে  তখন সে কাফের হয়ে যাবে  কি ?

  4. দাজ্জাল আসলে কোন চোখ  অন্ধ থাকবে  এটা নিয়ে অনেকের মধ্যে বিবাদ  দেখেছি ?

  5. বর্তমানে যারা বিভিন্ন টিভি শো অথবা ইন্টারনেটে কিছু যাদুবিদ্যা দেখাচ্ছে এবং শেখাচ্ছে তারা সকলেই কি কাফের  এবং কিছু কিছু হাতের কৌশলে করা হয় সেগুলো কি  যাদুবিদ্যার মধ্যে পড়বে ?

  6.  কাউকে  রাজা বলা অথবা রাজা নাম রাখা  এটা কি জায়েজ ?  কারণ আল্লাহর নাম আল-মালিক এর অর্থ রাজা  হচ্ছে ?

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
edited by
জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم 


(০১)
ইজমা ( إِجمَاع ) ইসলামী শরীয়তের (আইনের) তৃতীয় উৎস ও মানদন্ড। إِجمَاع  শব্দটি جَمع  শব্দমূল থেকে উৎপন্ন, যার আভিধানিক অর্থ মিশ্রন, কিছুর মিশ্রিত বা একত্রিত বা সংগৃহিত রূপ, সমাবেশ, ঐক্যমত, দৃঢ সিদ্ধান্ত বা সংকল্প ইত্যাদি। আর ইসলামী পরিভাষায় ইজমা ( إِجمَاع ) বলা হয়- রাসুলুল্লাহ সা.-এর ইন্তেকালের পর সাহাবায়ে করোমের জামানা থেকে শুরু করে যেকোনো জামানায় কুরআন-সুন্নাহ’র ভিত্তিতে আহলে হক্ব মুস্তাহিদ আলেমগণের সকলে যে কোনো শরয়ী বিষয়ে ঐক্যমতে উপনীত হওয়াকে। কয়েকটি পয়েন্ট মাথায় রাখলে ইজমা কী -তা বোঝা অনেকটা সহজ হয়ে যাবে।

(১) অবশ্যই ইজমা’র ভিত্তি হতে হবে কুরআন ও সুন্নাহ। কুরআন ও সুন্নাহ’র সাথে সাংঘর্ষিক কোনো বিষয়ে ইজমা/ঐক্যমত বলে শরীয়তে কিছু নেই। 

(২) শুধুমাত্র মুসলমি উম্মাহ’র মধ্যেই ইজমা সংঘটিত হতে হবে। কোনো অমুসলীম কাফের মুরতাদরা সকলে মিলে শরীয়তের কোনো বিষয়ে ঐক্যমতে উপনীত হলেও তার সামান্য কোনো মূল্য ইসলামী শরীয়তে নেই।

(৩) রাসুলুল্লাহ সা.-এর ইন্তেকালের পর সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে সংঘটিত ইজমা থেকেই ইজমা ধর্তব্য। খোদ্ রাসুলুল্লাহ সা.-এর জামানায় ইজমা’র প্রশ্ন এজন্য আসে না যে, আল্লাহ তাআলা তাঁর সর্বশেষ রাসুল মুহাম্মাদ সা.-এর উপর শরীয়ত (আইন) হিসেবে যা কিছু নাজিল করেছেন তা-তো কোনো প্রশ্ন ছাড়াই স্বীকার করা সকল মুমিন-মুসলমানদের উপর ফরয, যার অস্বীকার বা প্রত্যাক্ষান যে কাউকে কাফের বানিয়ে দেয়। যেখানে খোদ্ কুরআনই নাজিল হচ্ছে এবং রাসুলুল্লাহ সা. স্বশরীরে উপস্থিত থেকে কুরআন ও হিকমাহ শিক্ষা দিচ্ছেন সেখানে পৃথক ইজমার জরুরতই বাকি থাকে না। সুতরাং বোঝা গেল, ইজমা হল রাসুলুল্লাহ সা.-এর ইন্তেকালের পর সাহাবায়ে কেরামের জামানা থেকে ধর্তব্য।

(৪) কোনো বিষয়ে কুরআন-সুন্নাহ’য় পারদর্শি আহলে হক্ব মুসতাহীদ আলেমগণের শরয়ী ঐক্যমতই হল ইজমা। সুতরাং, কোনো বিষয়ে ইজমা কায়েম হওয়ার ক্ষেত্রে কুরআন ও সুন্নাহ সম্পর্কে মুর্খ-জাহেল সর্বসাধারণ মুসলমান কিংবা অপর্যাপ্ত ও অদক্ষ ইলমধারী আলেমদের মতের কোনোই মূল্য নেই, তাদের দ্বিমত পোষনে শরীয়তের কিছুই যায় আসে না। সুতরাং, কোনো বিষয়ে আহলে হক্ব মুসতাহীদ আলেমগণের ইজমাে/ঐক্যমত কায়েম হলে যদি গোটা বিশ্বের সকল মুর্খ-জাহেল মুসলমানরা কিংবা অদক্ষ ইলমধারীরাও ইজমার বিরোধীতা করে, তবুও আহলে হক্ব আলেমদের ইজমা স্বস্থানে স্বশক্তিতে দন্ডায়মান থাকবে, জাহেলদের দ্বিমত বা প্রতিবাদের তুফনে ইমজার কোনোই ক্ষতি হবে না। আহলে হক্ব মুসতাহীদ আলেমগণের শরয়ী ঐক্যমতকেই গোটা মুসলীম উম্মাহ’র ইজমা বলে ধরে নেয়া হয়।

(৪) আহলে হক্ব মুসতাহীদ আলেমগণের শরয়ী ইজমা ততদিন পর্যন্ত শরীয়তের অন্যতম উৎস ও মানদন্ড হিসেবে বিবেচিত হবে যতদিন কুরআন ও সুন্নাহর অনুগত্য অনুসরণ করা মুসলীম উম্মাহ’র উপর  অপরিহার্য হিসেবে বিবেচিত থাকবে। আর বলা বাহুল্য, মুহাম্মাদ সা. সর্বশেষ নবী ও রাসুল এবং মুসলীম উম্মাহ সর্বশেষ উম্মাহ।

★কিয়াস (القياس)-এর আভিধানিক অর্থ হল কোনো নমুনা সামনে রেখে অপর কোনো জিনিস ওই নমুনার সাথে সামঞ্জস্যতা রাখে কিনা তা নির্ণয় করা। আর শরীয়তের পরিভাষায় কিয়াস বলা হয় নতুন উদ্ভুত কোনো বিষয়/মাসআলাহকে ইসলামী শরীয়তের মূল ভিত্তি/উৎস কুরআন ও সুন্নাহ’য় বর্ণিত বিধানবিধিন বা উসূলের আলোকে নিরিক্ষন করে দেখা যে তা কুরআন বা সুন্নাহ’র কোনো বিধান বা উসূলের সাথে সামঞ্জস্যতা রাখে এবং সে অনুযায়ী ওই উদ্ভুত বিষয়ের শরয়ী হুকুম কী হবে তা স্থির করা। 

শরয়ী কিয়াস’কে অনেকে খোদ্ ইসতিহাদ (اجتهاد) বলেও অবিহিত করে থাকেন। অবশ্য কথাটি একটি উল্লেখযোগ্য পর্যায় পর্যন্ত  সম্পূর্ণ সঠিক। কারণ, ইসতিহাদ কথাটির  আভিধানিক অর্থ হল: কোনো কিছু হাসিল করার উদ্দেশ্যে প্রাণান্তকর চেষ্টা চালানো। শরীয়তের পরিভাষায় ইজতিহাদ বলা হয় ইসলামী শরীয়তের মূল ভিত্তি/উৎস কুরআন ও সুন্নাহ’য় বর্ণিত বিধানবিধিন বা উসূলের আলোকে যে কোনো বিষয়ে শরীয়তের হুকুম কী – তা নির্ণয়ে   সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো।

বলা বাহুল্য, যে ব্যাপারে কুরআন-সুন্নাহ’য় সুস্পস্ট বিধান বিদ্যমান রয়েছে, সেখানে কিয়াস বা ইসতিহাদ -কোনটারই প্রয়োজন নেই; জায়েযও নেই। কিয়াস এবং ইসতিহাদ-তো করা হয় ওই ক্ষেত্রে, যখন কোনো নির্দিষ্ট ব্যাপারে কুরআন-সুন্নাহ’য় সুস্পস্ট বিধান বিদ্যমান পাওয়া যায় না, কিংবা পাওয়া গেলেও তার একাধিক শরয়ী অর্থ ও মর্ম বের করার অবকাশ থাকে, তখন কুরআন ও সুন্নাহ’য় বর্ণিত অনুষঙ্গিক বা অপরাপর বিধানবিধিন ও উসূলের আলোকে ইসতিহাদ/কিয়াস করে সেই বিষয়ে শরয়ী হুকুম কী -তা স্থির করা হয়।

কিয়াস ও ইসতিহাদ করার দলিল খোদ কুরআন কারিম, রাসুলুল্লাহ সা.-এর সুন্নাহ এবং সাহাবায়ে কেরামের আমল থেকে প্রমাণিত।

সহীহ হাদিসে আছে, রাসুলুল্লাহ সা. এরশাদ করেন– إني إنما أقضي بينكما برأي فيما لم ينزل علي فيه – ‘যে ব্যাপারে (সরাসরি কোনো ফয়সালা সহকারে) আমার উপর (কোনো ওহী) নাজিল হয় না, শুধু সেক্ষেত্রে আমি (আমার উপর বিগত নাজিল হওয়া ওহীর আলোকে ইজতেহাদ করি এবং একটি সিদ্ধান্তে উপণীত হই এবং) তোমাদের দুজনের মাঝে আমার সিদ্ধান্ত অনুসারে ফয়সালা করে দেই। [সহীহ বুখারী-৫/২১২; সহীহ মুসলীম-৩/১৩৩৭; সুনানে আবু দাউদ-৩৫৮৫; সুনানে নাসায়ী-৮/২৩৩; তাফসিরে ইবনে কাসির-৪/২৬০]
,
(০২)
জান্নাতে সকলেই যুবক হয়ে যাবে।
কেহই বৃদ্ধ অবস্থায় যাবেননা।
,
কাহারো যৌবনও শেষ হবেনা।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
  হাদিসে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন;

، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم “ أَهْلُ الْجَنَّةِ جُرْدٌ مُرْدٌ كُحْلٌ لاَ يَفْنَى شَبَابُهُمْ وَلاَ تَبْلَى ثِيَابُهُمْ .

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত; তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন; জান্নাতীদের শরীরে কোন লোম থাকবে না, দাড়ি–গোঁফ থাকবে না এবং চোখে সুরমা লাগানো থাকবে। কখনো তাদের যৌবন শেষ হবে না, জামাও পুরাতন হবে না।।
(সুনানে তিরমিজি, হাদিস নং ২৫৩৯)

عَنْ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ “ يَدْخُلُ أَهْلُ الْجَنَّةِ الْجَنَّةَ جُرْدًا مُرْدًا مُكَحَّلِينَ أَبْنَاءَ ثَلاَثِينَ أَوْ ثَلاَثٍ وَثَلاَثِينَ سَنَةً  .

মু’আয ইবনু জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিত; নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন; জান্নাতীরা জান্নাতে প্রবেশের সময় তাদের শরীরে লোম থাকবে না, দাড়ি-গোঁফও থাকবে না এবং চোখে সুরমা লাগানো থাকবে। তারা হবে ত্রিশ অথবা তেত্রিশ বছরের যুবক।
(জামে’ আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৫৪৫)

আবূ সা‘ঈদ আল খুদরী ও আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ)-এর সূত্রে নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, কোন আহ্বানকারী জান্নাতী লোকেদেরকে আহ্বান করে বলবে, এখানে সর্বদা তোমরা সুস্থ থাকবে, কক্ষনো অসুস্থ হবে না। তোমরা স্থায়ী জীবন লাভ করবে, কখনো তোমরা মরবে না। তোমরা যুবক থাকবে, কক্ষনো তোমরা বৃদ্ধ হবে না। তোমরা সর্বদা সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যে থাকবে, কক্ষনো আর তোমরা কষ্ট-ক্লেশে পতিত হবে না। এটাই মহা মহিম আল্লাহর বাণী : “আর তাদেরকে সম্বোধন করে বলা হবে, তোমরা যে ‘আমাল করতে তারই বিনিময়ে তোমাদেরকে এ জান্নাতের উত্তরাধিকারী করা হয়েছে”- (সূরাহ্ আল আ‘রাফ ৭ : ৪৩) এর ব্যাখ্যা। (বুখারী শরীফ ই.ফা. ৬৮৯৪, ই.সে. ৬৯৫১)

(০৩)
যদি উপহাস,ঠাট্রা করে হারাম কাজের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলে,তাহলে এটি স্পষ্ট কুফরী।
যদি উপহাস বা ঠাট্রার নিয়ত না থাকে,তাহলে কাফের হবেনা,তবে গুনাহগার হবে।

বিস্তারিত জানুনঃ  

(০৪)
এ সংক্রান্ত বিস্তারিত জানুনঃ   
,
(০৫)
★এটি নাজায়েজ হারাম কাজ।
তবে এতে কেউ কাফের হবেনা।

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ سَعِيدٍ الْهَمْدَانِيُّ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ بِلَالٍ، عَنْ ثَوْرِ بْنِ زَيْدٍ، عَنْ أَبِي الْغَيْثِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: اجْتَنِبُوا السَّبْعَ الْمُوبِقَاتِ. قِيلَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ وَمَا هُنَّ؟ قَالَ: الشِّرْكُ بِاللَّهِ، وَالسِّحْرُ، وَقَتْلُ النَّفْسِ الَّتِي حَرَّمَ اللَّهُ إِلَّا بِالْحَقِّ، وَأَكْلُ الرِّبَا، وَأَكْلُ مَالِ الْيَتِيمِ، وَالتَّوَلِّي يَوْمَ الزَّحْفِ، وَقَذْفُ الْمُحْصَنَاتِ الْغَافِلَاتِ الْمُؤْمِنَاتِ 

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমরা সাতটি ধ্বংসকারী বিষয় থেকে দূরে থাকো। জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রাসূল! সেগুলো কি কি? তিনি বলেনঃ আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করা, যাদু করা, যে প্রাণকে হত্যা করা আল্লাহ হারাম করেছেন, তা ন্যায়সংগত কারণ ছাড়া হত্যা করা, সুদ খাওয়া, ইয়াতীমের সম্পদ অন্যায়ভাবে আত্মসাৎ করা, যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানো এবং নির্দোষ স্ত্রীদের নামে ব্যভিচারের অপবাদ দেয়া।
(আবু দাউদ ২৭৮৪)

যাদু সংক্রান্ত জানুনঃ 

(০৬)
এ নাম রাখা জায়েজ নেই।
নবীজী সাল্লাল্লাহু  আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিছু কিছু নাম অপছন্দ করতেন।

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ: أَخْنَى الأَسْمَاءِ يَوْمَ القِيَامَةِ عِنْدَ اللهِ رَجُلٌ تَسَمّى مَلِكَ الأَمْلاَكِ.

হযরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু  আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলার কাছে সবচেয়ে অপছন্দনীয় হবে ঐ ব্যক্তির নাম, যে মালিকুল আমলাক (রাজাধিরাজ) নাম ধারণ করেছে। -সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১৪০৩

বিস্তারিত জানুনঃ 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...