ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আনাস ইবনু মালিক রাযিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত:
عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ صَلَّى لِلَّهِ أَرْبَعِينَ يَوْمًا فِي جَمَاعَةٍ يُدْرِكُ التَّكْبِيرَةَ الأُولَى كُتِبَتْ لَهُ بَرَاءَتَانِ بَرَاءَةٌ مِنَ النَّارِ وَبَرَاءَةٌ مِنَ النِّفَاقِ "
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ কোন ব্যক্তি আল্লাহ তা’আলার সন্তোষ অর্জনের উদ্দেশ্যে একাধারে চল্লিশ দিন তাকবীরে উলার (প্রথম তাকবীর) সাথে জামা’আতে নামায আদায় করতে পারলে তাকে দুটি নাজাতের ছাড়পত্র দেওয়া হয়ঃ জাহান্নাম হতে নাজাত এবং মুনাফিকী হতে মুক্তি।(জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৪১)এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/6573
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
তাকবীরে উলার অর্থ মুস্তাহাব ওয়াক্তে নামায আদায় করা মসজিদে লোকজন না আসার কারণে একাকি নামায পড়া বা বৃষ্টির দরুণ ঘরে জামাতের সাথে নামায আদায় করার দ্বারা তাকবীরে উলার ফযিলত পেতে বিঘ্নতা সৃষ্টি হবে না ইনশাআল্লাহ।