বিসমিহি তা'আলা
জবাবঃ-
দরুদে তুনাজ্জিনা বা এরমত প্রচলিত অন্যান্য দরুদ যেমন- দরুদে তাজ, দরুদে হক্কানী, তুনাজ্জিনা, ফুতুহাত, শিফা ইত্যাদি
দরুদে তাজ, দরুদে হক্কানী, দরুদে তুনাজ্জিনা, দরুদে ফুতুহাত, দরুদে রু‘ইয়াতে নবী ( ﷺ ), দরুদে শিফা, দরুদে খাইর, দরুদে আকবার, দরুদে লাখী, দরুদে হাজারী, দরুদে রূহী, দরুদে বীর, দরুদে নারীয়া, দরুদে শাফেয়ী, দরুদে গাওসিয়া, দরুদে মুহাম্মাদী
এগুলো কুরআন-হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়।বরং এসবই মানুষের তৈরী।এসব দরুদের অধিকাংশ বাক্যবলীতে অনেক ভাল এবং অনেক সুন্দর সুন্দর আলোচনা রয়েছে। সে হিসেবে এগুলো পড়ে নিলে সাধারণ দরুদ পাঠের ফযিলত অবশ্যই অর্জিত হয়ে যাবে।তবে মনে রাখতে হবে এগুলো হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়।তাই এগুলোর পরিবর্তে হাদীসে বর্ণিত দরুদ গুলো পড়া-ই উত্তম।এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে দেখুন- 1104
স্বপ্ন দ্বারা শরীয়তের কোনো হুকুম প্রমাণিত হয় না।স্বপ্ন যে দেখে তার জন্য হয়তো তা দলীল হতে পারে তবে অন্য কারো জন্য তা দলীল হবে না।
মহামারি আল্লাহ তা'আলা কর্তৃক প্রেরিত এক প্রকার আযাব।আর আযাব থেকে বাঁচতে কুরআন হাদীসে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা রয়েছে।এ সম্পর্কে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুক-1093
কুরআন-হাদীসে বর্ণিত দু'আ সমূহের সাথে একজন নেককার বুজুর্গের স্বপ্ন এবং অন্য আরেকজন নেককার ব্যক্তির তাবির কেও পড়া যেতে পারে।তবে এটা পড়তে হবে বা না পড়লে হবে না এরকম কিছু মনে করা যাবে না। আল্লাহ-ই ভালো জানেন।
উত্তর লিখনে
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ, Iom.
পরিচালক
ইসলামিক রিচার্স কাউন্সিল বাংলাদেশ