ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া
রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
https://ifatwa.info/674/
নং ফাতওয়াতে উল্লেখ রয়েছে যে,
বিতির নামায ওয়াজিব এবং ওয়াজিবের
কাযা করতে হয়।
যদি সুবহে সাদিকের আগে আপনার ঘুম
না ভাঙ্গে, অন্যদিকে সময় এ পরিমাণ বাকী থাকে যে, ফজর পড়া ছাড়া
আরো ও কিছু নামায পড়া যাবে, ওয়াক্ত বাকী রয়েছে, তাহলে প্রথমে বিতিরকে কাযা করবেন। তারপর ফজরের নামায পড়বেন।
তবে যদি সময় এতটুকু বাকী না থাকে যে, ফজরের নামায ছাড়া আরো কিছু নামায পড়া যাবে, তাহলে এমতাবস্থায়
শুধু্ ফজরের নামায পড়বেন। বিতিরের নামাযকে পরবর্তীতে কাযা করে নিবেন।
আবকে মাসাঈল-২/৩৩৬
বিতিরের কাযা রয়েছে।যেভাবে তাকে
তার ওয়াক্তে আদায় করতে হয় সেভাবে তার কাযা পড়তে হবে। এক্ষেত্রে হানাফি মাযহাব মত আদ্বা
এবং কাযার মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই। (ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যা-৭/৩৬৬)
★ সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই!
প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে জামাতে
শরীক হয়ে যাবেন এবং বিতর নামাজ পরবর্তীতে কাযা করে নিবেন।