১.ওজুর পর পরই দুনিয়াবি কোনো কথা না বলে যদি অন্য ফরজ সালাত পড়া হয়, তাহলে কি তাহিয়্যাতুল অজুর সাওয়াব পাওয়া যাবে? ফজর,মাগরিবের সময় যেহেতু অন্য কোনো নফল নামাজ পড়া উচিত না, এক্ষেত্রে অনেকে বলেন যে নামাজে দাড়ানোর সময় ফজর বা মাগরিবের নামাজ এর সাথে তাহিয়্যাতুল অজুর নিয়্যাত একসাথে করতে,এটা কতটুকু যুক্তিসম্মত?
২.বিয়ের ক্ষেত্রে কোনো মেয়ের পুরো পরিবার, আত্মীয় স্বজন,পুরো বংশই দ্বীনদারিতা কে প্রাধান্য দেয় না। এমনকি পাত্রের ইনকাম বেশি হলে, তা হালাল কি হারাম সেটা নিয়েও মাথা ঘামায় না, আল্লাহ মেয়ে কে হেদায়েত দিয়েছেন কিন্তু পরিস্থিতি খুবই জটিল। দ্বীনদারিতা তো দূর, দ্বীনদার ছেলের দাড়ি টাও তাদের কাছে দৃষ্টিকটু। মেয়ে যেভাবে হালাল হারাম মেইনটেইন করে, তারা তেমন পাত্র কখনোই সিলেক্ট করবে না। এক্ষেত্রে কিভাবে একটা দ্বীনদার মেয়ে এক বেদ্বীনের সাথে থাকবে, এটা তো একজন দ্বীনদার মেয়ের জন্য মৃত্যু সমতুল্য। সবাই শুধু পিতা মাতার হকের কথা বলে কিন্তু সন্তানের হক কেউ হাইলাইট করতে চায় না। এক্ষেত্রে মাজলুম সন্তানের কি করার আছে? করণীয় কি?
৩. বাসার কেউ নিকাব, হাত মোজা, পা মোজা পড়া পছন্দ করে না। বাসায় নন মাহরাম আসলে তাদের সামনে ও মুখ ঢাকা আলাউ করে না। হোোস্টলে থাকলে পরিপূর্ণ পর্দা করি কিন্তু বাসায় গেলে মুখ হাত পা ঢাকতে পারি না। আমার কি গুনাহ হচ্ছে? আমার কি করা উচিত।