এক্ষেত্রে আসরের নামাজের বিষয়টি ভিন্ন।
হাদীস শরীফে এসেছে
قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ: أَنَا أُخْبِرُكَ، صَلِّ الظُّهْرَ، إِذَا كَانَ ظِلُّكَ مِثْلَكَ .وَالْعَصْرَ، إِذَا كَانَ ظِلُّكَ مِثْلَيْكَ.
হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ বলেন, আমি তোমাদের জানাচ্ছি যে, যখন তোমার ছায়া তোমার সমান হয়, তখন যোহরের নামায পড়, আর যখন তা দ্বিগুণ হয়, তখন আসরের নামায পড়। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২, ৯, মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২০৪১, কানযুল উম্মাল, হাদীস নং-২১৭৩৪}
,
قال المشائخ: ينبغى أن لا يصلى العصر حتى يبلغ المثلين، ولا يؤخر الظهر إلى أن يبلغ المثل ليخرج من الخلاف فيها، (الحلبى الكبير، كتاب الصلاة، بحث فروع فى شرح الطحاوى-227، رد المحتار، كتاب الصلاة-1/359، البحر الرائق، كتاب الصلاة-1/425-426، حاشية الطحطاوى على الدر المختار، كتاب الصلاة-1/173)
যার সারমর্ম হলো ২ মিছিল হওয়ার পর আছরের নামাজ পড়বে,এক মিছিল পর্যন্ত জোহরের নামাজ দেড়ি করবেনা
যাতে ইমামদের ইখতিলাফ থেকে বাঁচা যায়।
,
বিস্তারিত জানুন
,
আসর দেরী করে দুই মিছলের সময় পড়া মুস্তাহাব তবে বিশেষ প্রয়োজনে প্রথম মিছলে পড়ে নিলেও যথেষ্ট হবে।
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
আছরের নামাজের শুরুর ওয়াক্ত সম্পর্কে হানাফি মাযহাবের ইমামদের মধ্যেই মতানৈক্য আছে।
১ম মিছিলে ওয়াক্ত আসারও গুরুত্বপূর্ণ রেওয়ায়ত আছে। (যদিও এটার উপর ফতোয়া নয়।)
তাই ১ম মিছিলে নামাজ আদায় আদায় করলেও সেটি অন্য মাযহাবকে মানা হবেনা,বরং আমাদের মাযহাবের এক মতকে অনুসরণই বুঝাবে।