ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
দুরুদে তুনাজ্জিনা বা এরমত প্রচলিত অন্যান্য দুরুদ যেমন- দুরুদে তাজ, দুরুদে হক্কানী, ফুতুহাত, শিফা ইত্যাদি দুরুদে তাজ, দুরুদে হক্কানী, দুরুদে তুনাজ্জিনা, দুরুদে ফুতুহাত, দুরুদে রু‘ইয়াতে নবী ( ﷺ ), দুরুদে শিফা, দুরুদে খাইর, দুরুদে আকবার, দুরুদে লাখী, দুরুদে হাজারী, দুরুদে রূহী, দুরুদে বীর, দুরুদে নারীয়া, দুরুদে শাফেয়ী, দুরুদে গাওসিয়া, দুরুদে মুহাম্মাদী।
এগুলো কুরআন-হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়।বরং এসবই মানুষের তৈরী।এসব দরুদের অধিকাংশ বাক্যবলীতে অনেক ভাল এবং অনেক সুন্দর সুন্দর আলোচনা রয়েছে। সে হিসেবে এগুলো পড়ে নিলে সাধারণ দরুদ পাঠের ফযিলত অবশ্যই অর্জিত হয়ে যাবে।তবে মনে রাখতে হবে এগুলো হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়।তাই এগুলোর পরিবর্তে হাদীসে বর্ণিত দরুদ গুলো পড়া-ই উত্তম।এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে দেখুন-
1104
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি যে ফযিলতের কথা বলেছেন, এমন কোনো ফযিলত কুরআন সুন্নাহ দ্বারা প্রমাণিত নয়।