বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবু হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত।
أَبِي هُرَيْرَةَ رضي الله عنه قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: مَا مِنْ مَوْلُودٍ إِلاَّ يُولَدُ عَلَى الْفِطْرَةِ فَأَبَوَاهُ يُهَوِّدَانِهِ أَوْ يُنَصِّرَانِهِ أَوْ يُمَجِّسَانِهِ
তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ প্রত্যেক নবজাতকই ফিতরাতের উপর জন্মলাভ করে। অতঃপর তার পিতামাতা তাকে ইয়াহুদী, নাসারা বা মাজুসী (অগ্নিপূজারী) রূপে গড়ে তোলে। (সহীহ বুখারী-১৩৫৯; সহীহ মুসলিম-২৬৫৮)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ছোট বেলা থেকে সন্তানকে ইসলামি দ্বীক্ষায় দীক্ষিত করে তুলা মাতাপিতার একান্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য।
দুধের শিশুদের (এক বছরের বেশি বয়স) ক্ষেত্রে ছোটো হিজাব পরিধান করানোর অদ্য কোনো প্রয়োজনিয়তা নাই তবে, যখন থেকে কিছুট বুঝবে- ধরেন ৪/৫ বৎসর- তখন থেকে মাঝেমধ্যে হিজাব পরিধান করিয়ে অভ্যস্ত করে তুলতে হবে। সাবালিকা হওয়ার নিকটবর্তী হয়ে যাচ্ছে, এমন মুহূর্তে বাধ্যতামূলকভাবে হিজাব পরিধান করাতে হবে।