আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
293 views
in সুন্নাহ-বিদ'আহ (Sunnah and Bid'ah) by (45 points)

Nadim Khan হাদীছ শরীফ শাস্ত্রের বিখ্যাত সঙ্কলক ইমাম হযরত বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনারআদাবুল মুফরাদকিতাবে খানা বাব বা পরিচ্ছেদ রচনা করেছেন যথাক্রমে
بَابُ الدَّعْوَةِ فِي الْوِلَادَةِ – শিশুর জন্মগ্রহণ উপলক্ষ্যে দাওয়াত।
بَابُ الدُّعَاءِ فِي الْوِلَادَةِ – সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর জন্য দোয়া করা।

بَابُ الدَّعْوَةِ فِي الْوِلَادَةِ – “শিশুর জন্মগ্রহণ উপলক্ষ্যে দাওয়াতপরিচ্ছদে বর্ণিত পবিত্র হাদীছ শরীফ হতে জানা যায় যে, একজন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার রোযা ভঙ্গ করে শিশুর জন্মগ্রহণ উপলক্ষ্যে দাওয়াতের খানা খেয়েছেন।
প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ بِلَالِ بْنِ كَعْبٍ الْعَكِّيِّ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ زُرْنَا حَضْرَتْ يَـحْيَى بْنَ حَسَّانَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ فِـي قَرْيَتِهِ اَنَا وَ حَضْرَتْ اِبْرَاهِيمُ بْنُ اَدْهَمَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَ حَضْرَتْ عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ قَرِيرٍ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَ حَضْرَتْ مُوسَى بْنُ يَسَارٍ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ فَجَاءَنَا بِطَعَامٍ، فَاَمْسَكَ حَضْرَتْ مُوسٰى رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَكَانَ صَائِمًا فَقَالَ حَضْرَتْ يَـحْيَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَمَّنَا فِـي هٰذَا الْمَسْجِدِ رَجُلٌ مِنْ بَنِي كِنَانَةَ مِنْ اَصْحَابِ النَّبِيّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُكَنَّى حَضْرَتْ اَبَا قِرْصَافَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَرْبَعِيْنَ سَنَةً، يَصُوْمُ يَوْمًا وَيُفْطِرُ يَوْمًا، فَوُلِدَ لِاَبِـيْ غُلَامٌ، فَدَعَاهُ فِـي الْيَوْمِ الَّذِيْ يَصُوْمُ فِيْهِ فَاَفْطَرَ، فَقَامَ حَضْرَتْ اِبْرَاهِيمُ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ فَكَنَسَهُ بِكِسَائِهِ، وَاَفْطَرَ حَضْرَتْ مُوْسٰى رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ حَضْرَتْ اَبُو عَبْدِ اللهِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَبُو قِرْصَافَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اسْـمُهُ جَنْدَرَةُ بْنُ خَيْشَنَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ.
অর্থ : “হযরত বিলাল ইবনে কাবিলআক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত। তিনি, হযরত ইবরাহীম ইবনে আদহাম রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত আব্দুল আযীয ইবনে কুদাইদ রহমতুল্লাহি আলাইহি হযরত মূসা ইবনে ইয়াসার ইয়াহইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারা হযরত ইবনে হাসান বাকরী ফালাসতিনী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে উনার গ্রামে গিয়ে সাক্ষাত করলেন। হযরত ইবনে হাসান বাকরী ফালাস্তিনী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আমাদের জন্য খাবার আনলেন। হযরত মূসা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি রোযাদার হওয়ায় খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকেন। হযরত ইয়াহইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কিনানা গোত্রীয় একজন ছাহাবী, যাঁর উপনাম হযরত আবূ কিরসাফা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি চল্লিশ বছর যাবত এই মসজিদে ইমামতি করেন। তিনি এক দিন রোযা রাখেন এবং এক দিন বিরতি দেন। আমার একজন ভাই জন্মগ্রহণ করলে আমার পিতা উনাকে দাওয়াত দেন। সেটি ছিল উনার রোযা রাখার দিন। তিনি রোযা ভাঙ্গলেন। হযরত ইবরাহীম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উঠে দাঁড়িয়ে উনাকে উনার চাদরখানা হাদিয়া দেন এবং হযরত মূসা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনিও রোযা ভাঙ্গেন। হযরত ইমাম বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ছাহাবী হযরত আবূ কিরসাফা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নাম মুবারক হযরত জানদারা ইবনে খায়শানা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।” (আদাবুল মুফরাদ : কিতাবুল খিতা- : বাবুদ্ দাওয়াতি ফীল উইলাদাত : হাদীছ শরীফ নং ১২৫৩

আবার بَابُ الدُّعَاءِ فِي الْوِلَادَةِ – “সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর জন্য দোয়া করাপরিচ্ছদে বর্ণিত পবিত্র হাদীছ শরীফ হতে জানা যায় যে, একদল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা শিশুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত দাওয়াতে এসে খানাপিনা করেছেন এবং শিশুর জন্য দোয়া করেছেন।
প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ مُعَاوِيَةَ بْنَ قُرَّةَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ يَقُوْلُ لَمَّا وُلِدَ لِـي اِيَاسٌ دَعَوْتُ نَفَرًا مِنْ اَصْحَابِ النَّبِيّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَاَطْعَمْتُهُمْ فَدَعَوْا فَقُلْتُ اِنَّكُمْ قَدْ دَعَوْتُـمْ فَبَارَكَ اللهُ لَكُمْ فِيْمَا دَعَوْتُـمْ وَاِنّـيْ اِنْ اَدْعُوْ بِدُعَاءٍ فَاَمّنُوْا قَالَ فَدَعَوْتُ لَهُ بِدُعَاءٍ كَثِيْرٍ فِـيْ دِينِهِ وَعَقْلِهِ وَكَذَا قَالَ فَاِنّـيْ لَاَتَعَرَّفُ فِيْهِ دُعَاءَ يَوْمِئِذٍ.
অর্থ : “হযরত মুআবিয়া ইবনে কুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, উনার আওলাদ ইয়াস জন্মগ্রহণ করলে তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একদল ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে দাওয়াত করে খাবার পরিবেশন করেন। উনারা দোয়া মুবারক করলেন। হযরত মুআবিয়া ইবনে কুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, আপনারা দোয়া মুবারক করেছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের দোয়া মুবারক উনার উসীলায় আপনাদের বরকত মুবারক দান করুন। হযরত মুআবিয়া ইবনে কুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি তখন বললেন, তিনিও কতগুলো দোয়া করবেন এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেন আমীন বলেন। হযরত মুআবিয়া ইবনে কুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, তিনি উনার আওলাদের দ্বীনদারি, জ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ের জন্য অনেক দোয়া করলেন। হযরত মুআবিয়া ইবনে কুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, তিনি সেদিনের দোয়ার প্রভাব লক্ষ্য করেছেন।” (আদাবুল মুফরাদ : কিতাবুল খিতা- : বাবুদ্ দুয়ায়ি ফীল উইলাদাত : হাদীছ শরীফ নং ১২৫৫)

 

এই হাদিস গুলো কি সঠিক ? কারন যদি সঠিক হয় তাহলে ত জন্মদিন পালন  করা জায়েজ হচ্ছে এবং নবীজি সাঃ নূরের তৈরি এটাও সঠিক হচ্ছে ?

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم 

,
(০১)
ইমাম বুখারী রহঃ লিখিত উক্ত হাদীস গুলোর আরবীতে তথা মূল হাদীসে নুরে মুজাসসাম লেখা নেই।
এটি যেই ব্যাক্তি যিনি এটার অর্থ লিখেছে,তার পক্ষ থেকে হাদীসের উপর অতিরিক্ত করা হয়েছে।
তিনি নিজ মতাদর্শ ছড়ানোর জন্য এহেন কাজ করেছেন। 
যেকোনো আরবীর অর্থ করতে পারে,এমন ব্যাক্তত কাছে গেলেই এই ভুল ধরিয়ে দিবে।
,
তাই অর্থ লেখকের উক্ত কথার দ্বারা কোনক ভাবেই নুরে মুজাসসাম তথা রাসুল সাঃ নূর থেকে তৈরী প্রমানীত হয়না।
,
(০২)
হাদীসে উল্লেখিত দাওয়াত শিশুর জন্ম গ্রহন উপলক্ষে দাওয়াত ছিলো।
যেটি জন্ম গ্রহনের পরেই ছিলো।
এক বছর বা দুই বছর নয়।
,
আমরাও তো শিশু জন্মের পর লোকদের মিষ্টি খাওয়াই,আকীকার অনুষ্ঠান করে লোকদের খাওয়াই।
,
তবে এটি ঐ কয়দিনই।
,
পরের বছর আর সেই দিন উপলক্ষে কিছুই করিনা,কারন সেটি বিজাতীয় সাংস্কৃতি।
যাহা মুসলমানদের জন্য   নাজায়েজ।     
কোনক ভাবেই তাহা জায়েজ হতে পাতেনা। 
,
সুতরাং এর দ্বারা জন্মবার্ষিকী,জন্মদিন পালনের উপর কোনো ভাবেই দলিল দেওয়া যাবেনা।   
★★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই বোন, 
নিন্মে উক্ত হাদীস গুলো এবং হাদীস গুলোর সঠিক অর্থ ও হাদীসের হুকুম উল্লেখ করছিঃ

আল আদাবুল মুফরাদ গ্রন্থের ১২৬৫ নং হাদীসে এসেছেঃ

بَابُ الدَّعْوَةِ فِي الْوِلادَةِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ الْعُمَرِيُّ، قَالَ: حَدَّثَنَا ضَمْرَةُ بْنُ رَبِيعَةَ، عَنْ بِلاَلِ بْنِ كَعْبٍ الْعَكِّيِّ قَالَ: زُرْنَا يَحْيَى بْنَ حَسَّانَ فِي قَرْيَتِهِ، أَنَا وَإِبْرَاهِيمُ بْنُ أَدْهَمَ، وَعَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ قَرِيرٍ، وَمُوسَى بْنُ يَسَارٍ، فَجَاءَنَا بِطَعَامٍ، فَأَمْسَكَ مُوسَى، وَكَانَ صَائِمًا، فَقَالَ يَحْيَى: أَمَّنَا فِي هَذَا الْمَسْجِدِ رَجُلٌ مِنْ بَنِي كِنَانَةَ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم يُكَنَّى أَبَا قِرْصَافَةَ أَرْبَعِينَ سَنَةً، يَصُومُ يَوْمًا وَيُفْطِرُ يَوْمًا، فَوُلِدَ لأَبِي غُلاَمٌ، فَدَعَاهُ فِي الْيَوْمِ الَّذِي يَصُومُ فِيهِ فَأَفْطَرَ، فَقَامَ إِبْرَاهِيمُ فَكَنَسَهُ بِكِسَائِهِ، وَأَفْطَرَ مُوسَى قَالَ أَبُو عَبْدِ اللهِ: أَبُو قِرْصَافَةَ اسْمُهُ جَنْدَرَةُ بْنُ خَيْشَنَةَ.

পরিচ্ছেদঃ ৬০২- শিশুর জন্মগ্রহণ উপলক্ষে দাওয়াত।
১২৬৫। বিলাল ইবনে কাব আল-আককী (রহঃ) বলেন আমি, ইবরাহীম ইবনে আদহাম, আবদুল আযীয ইবনে কুদাইদ ও মূসা ইবনে ইয়াসার (রহঃ) ইয়াহইয়া ইবনে হাসান আল-বাকরী আল-ফালাসতিনীর সাথে তার গ্রামে গিয়ে সাক্ষাত করলাম। তিনি আমাদের জন্য খাবার আনলেন। মূসা রোযাদার হওয়ায় আহার গ্রহণ থেকে বিরত থাকেন। ইয়াহইয়া বলেন, চল্লিশ বছর যাবত এই মসজিদে কিনানা গোত্রীয় আবু কিরসাফা (রাঃ) ডাকনামের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর একজন সাহাবী আমাদের ইমামতি করেন। তিনি এক দিন রোযা রাখেন এবং এক দিন বিরতি দেন। আমার পিতার একটি পুত্রসন্তান জন্মগ্রহণ করলে তিনি তাকে দাওয়াত দেন। সেটি ছিল তার রোযা রাখার দিন। তিনি রোযা ভাংলেন। ইবরাহীম (রহঃ) উঠে দাঁড়িয়ে তাঁকে তার চাদরখানা উপটৌকন দেন এবং মূসাও রোযা ভাংগেন। ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেন, আবু কিরসাফা (রাঃ)-র নাম জানদারা ইবনে খায়শানা।

★ হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
,
আল আদাবুল মুফরাদ গ্রন্থের ১২৬৭ নং হাদীসে এসেছেঃ
بَابُ الدُّعَاءِ فِي الْوِلادَةِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ، قَالَ: أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللهِ، قَالَ: أَخْبَرَنَا حَزْمٌ قَالَ: سَمِعْتُ مُعَاوِيَةَ بْنَ قُرَّةَ يَقُولُ: لَمَّا وُلِدَ لِي إِيَاسٌ دَعَوْتُ نَفَرًا مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَأَطْعَمْتُهُمْ، فَدَعَوْا، فَقُلْتُ: إِنَّكُمْ قَدْ دَعَوْتُمْ فَبَارَكَ اللَّهُ لَكُمْ فِيمَا دَعَوْتُمْ، وَإِنِّي إِنْ أَدْعُو بِدُعَاءٍ فَأَمِّنُوا، قَالَ: فَدَعَوْتُ لَهُ بِدُعَاءٍ كَثِيرٍ فِي دِينِهِ وَعَقْلِهِ وَكَذَا، قَالَ: فَإِنِّي لَأَتَعَرَّفُ فِيهِ دُعَاءَ يَوْمِئِذٍ.

পরিচ্ছেদঃ ৬০৪- সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর জন্য দোয়া করা।
১২৬৭।
 মুআবিয়া ইবনে কুররা (রহঃ) বলেন, আমার সন্তান ইয়াস জন্মগ্রহণ করলে আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর একদল সাহাবীকে দাওয়াত করে আহার করাই। তারা দোয়া করলেন। আমি বললাম, আপনারা দোয়া করেছেন। আল্লাহ আপনাদের দোয়ার উসীলায় আপনাদের বরকত দান করুন। আমিও এখন কতগুলো দোয়া করবো এবং আপনারা আমীন বলবেন। রাবী বলেন, আমি তার দ্বীনদারি, জ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ে তার জন্য অনেক দোয়া করলাম। রাবী বলেন, আমি সেদিনের দোয়ার প্রভাব লক্ষ্য করছি।
★হাদীসের মান ছহীহ।
,


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...