বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবদুল্লাহ্ ইবন মাসঊদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত।
عن عَبْدَ اللَّهِ بْنَ مَسْعُودٍ، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ قَرَأَ حَرْفًا مِنْ كِتَابِ اللَّهِ فَلَهُ بِهِ حَسَنَةٌ وَالْحَسَنَةُ بِعَشْرِ أَمْثَالِهَا لاَ أَقُولُ الم حَرْفٌ وَلَكِنْ أَلِفٌ حَرْفٌ وَلاَمٌ حَرْفٌ وَمِيمٌ حَرْفٌ "
তিনি বলেনঃ রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কুরআনের একটি হরফ পাঠ করবে তার নেকী হবে। আর নেকী হয় দশ গুণ হিসাবে। আমি বলি না যে, আলিফ-লাম-মীম মিলে একটি হরফ; বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ, এবং মীম আরেকটি হরফ।(মিশকাত ২১৩৭, তিরমিজী-২৯১০)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কুরআন তিলাওয়াত করলে প্রতি হরফে হরফে নেকী পাওয়া যায়। কুরআন খতম করার জন্য ধারাবাহিকতাকে রক্ষা করে তিলাওয়াত করা কোনো জরুরী বিষয় নয়। হ্যা, মুসহাফে উসমানীতে বর্ণিত ধারাবাহিকতাকে রক্ষা করা উচিৎ ও উত্তম হিসেবে বিবেচিত হবে। তবে ধারাবাহিকতাকে রক্ষা না করলে এক্ষেত্রে কোনো গোনাহ হবে না।