کنز العمال: (رقم الحدیث: 42595، 655/15، ط: مؤسسة الرسالة)
“من مر علی المقابر فقرأ فیھا احدی عشرة مرة قل ھو الله احد ثم وھب اجرہ للأموات اعطی من اجر بعددالأموات۔” (الرافعی، عن علی)
যে ব্যাক্তি কবরস্থানের পাশ দিয়ে অতিক্রম করলো,এবং কবরস্থানে ১১ বার সুরা ইখলাস পড়ে মৃত ব্যাক্তিদের ঈসালে ছওয়াব করলো,তাহলে মুর্দাদের সংখ্যা অনুপাতে ছওয়াব তাদেরকে দেয়া হবে।
مجمع الزوائد (رقم الحدیث: 4769، ط: دارالفکر)
وعن عبد اللہ بن عمرو قال: قال رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم إذا تصدق بصدقة تطوعاً أن یجعلها عن أبویه فیکون لهما أجرہها ولا ینتقص من أجرہ شیئاً" رواہ الطبرانی فی الأوسط وفیہ خارجۃ بن مصعب الضبي وہو ضعیف۔
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাঃ থেকে বর্নিত, রাসুলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করেছেন, যখনই কোনো মুসলমান নফল সদকাহ করে,এবং তার ছওয়াব নিজ মাতাপিতাকে পৌছায়,তো ঐ দুইজন সেই ছওয়াব পায়,এবং ঐ সদকা দাতার ছওয়াব হতে কোনো কমতি করা হয়না।
رد المحتار: (243/2، ط: دار الفکر)
صرح علماؤنا في باب الحج عن الغیر بأنّ للإنسان أن یجعل ثواب عمله لغیره صلاةً أو صومًا أو صدقةً أو غیرها، كذا في الهدایة. بل في زكاة التتارخانیة عن المحیط: الأفضل لمن یتصدّق نفلًا أن ینوي لجمیع المؤمنین و المؤمنات؛ لأنّها تصل إلیهم، ولاینقص من أجره شيءٍ اه هو مذهب أهل السنة والجماعة.
উত্তম হলো যে ব্যাক্তি নফল সদকাহ করবে,সে সমস্ত মু'মিন মু'মিনাত দের জন্য নিয়ত করবে।কেননা এতে তাদের নিকট ছওয়াব পৌছে৷ এবং সদকাহ দাতার ছওয়াব হতে কোনো কমতি করা হয়না। এটাই হলো আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের মাযহাব।
কুরআন খতম করে সেই সওয়াব মৃত ব্যক্তির নামে দান করলে শুধু মৃত ব্যক্তিই সেই সওয়াব পাবেনা। বরং যে কুরআন খতম করে সেও কুরআন খতম এর সমান সওয়াব পাবে।