আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
239 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (26 points)
আসসালামু 'আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহ।।
১)উক্ত কথোপকথনে তালাক পতিত হয়েছে কিনা?

স্বামীঃভাই,একটা ছোট বিষয়কে কেন্দ্র করে তুমি ডেইলি ঝামেলা লাগাবা।
ক্যান?বুঝিনা না আমি।ক্যান?
আমি তোমার ফ্যামিলির সাথে কথা বলবো যে তাদের মেয়ে থাকতে পারবে নাহ,এইজন্য ডেইলি ঝামেলা হচ্ছে।এর থেকে জানাজানি হওয়ার আগেই ছাড়াছাড়ি হয়ে যাক।আমি আজকে বা কালকে আন্টির(মেয়ের মা) সাথে কথা বলে তোমাকে জানিয়ে দিচ্ছি
আর হচ্ছে না।শুধু শুধু এত অপবাদ আমি নিতে পারব নাহ।অনেক হইছে।ঐদিনও ছোট একটা বিষয় নিয়ে তুলকালাম বানিয়ে ফেলছ।আজকেও।তুমি যেমন ছেলে চাও ঐরকম খুঁজে নিও।ঐ ছেলে আমি না।এইভাবে হচ্ছে না।ডেইলি ডেইলি পেইন নিতে আমি পারবো না।এতো কথা আমি শুনতে পারবো নাহ।
বিঃ দ্রঃ যেমন ছেলে চাও তেমন খুঁজে নিও ঐ ছেলে আমি না-এখানে তো ভবিষ্যতের দিকে নির্দেশ করছে না? আর পুরো কথাগুলোতেই প্রস্তাবনা বুঝাচ্ছে না? যে শশুর বাড়িতে এসে বিহিত করবে এই নিয়ে।

অনেক আগের ঘটনা। আমার মনে পড়ে বাসায় এসেওছিল আম্মার সাথে আলাপ-আলোচনা করেছে,বিচার দিয়েছে কিন্তু তালাক তো দেয়নি। তাহলে উক্ত,ছেলে খুঁজে নিও,আমি ঐ ছেলে না-এটা দ্বারা কি ডিভোর্স হবে?
উনাকে জিগেস করলেই বলবে নিয়ত ছিলো না,তবে মানুষতো রাগ করে বলার সময় ছাড়াছাড়ি/ডিভোর্সের চিন্তা নিয়েই কোনো কিছু বলে। কিন্তু একই সাথ উনার কথাগুলো ভবিষ্যতবাচকও বুঝায়। তাহলে কি ধরে নিবো?

জিগেস করলেই তিনি বলবেন,মনে নেই। অথবা,নিয়ত ছিলনাই বলবেন। এরকমই বলে থাকেন। জিগেস করতেই পারছি না,প্রশ্ন করলেই রাগ করবেন যে এতো ডিভোর্স নিয়ে প্রশ্ন।

২)আমার জাওয একদিন বলেছেন,দাড়াও তোমাকে ফ্রি করে দিচ্ছি।যার কাছে অত্যাচারিত হবা না এমন কাউকে খোজা শুরু করে দাও।

এখানেও জিগেস করলেই বলবে,মনে নেই। অথবা,নিয়ত ছিলো না। এরকমই বলে। ঘটনা অনেক আগের এগুলো,বছর হবে।

৩)শর্তসাপেক্ষে আরেকটি তালাক পড়েছিলো,শর্ত পূরণ করে ফেলেছিলাম। সেখানে সংখ্যা উল্লেখ ছিলো না বলে এক ধরেছি। এরপর পুনরায় জোরাজুরি করে বিবাহও করেছি আবার। এখন, বাকি উক্ত দুই ঘটনা আর শর্ত-তালাক মিলে কি আমাদের বৈবাহিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়েছে? উল্লেখ্য,তালাক বিষয়ক বহুবার তার কাছে শিউর হতে প্রশ্ন করায় তিনি রাগত থাকেন,এ নিয়ে আবার কোনো প্রশ্ন করলে যদি বলে ফেলেন,"যদি এই বিষয়ক কিছু বলো-ডিভোর্স"-এরকম শর্ত দিয়ে দিতে পারেন,এরকম হুশিয়ারি দিয়েছেন

শাইখ,আমাদের মাঝে খুবই ভালো সম্পর্ক আলহামদুলিল্লাহ, কিন্তু এই ঘটনাগুলো আমাকে অনেক ভাবাচ্ছে। তিনি দ্বীন বুঝেন না এমন নয়,কিন্তু রাগ উঠলে মানুষ থাকেন না,ঘরের জিনিস ভাংচুর করেন,এমন রাগ।

1 Answer

0 votes
by (567,630 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

(০১)
তালাক খুবই মারাত্মক  একটি শব্দ। নিকৃষ্ট হালাল বলা হয়েছে হাদীসে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا كَثِيرُ بْنُ عُبَيْدٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدٍ، عَنْ مُعَرِّفِ بْنِ وَاصِلٍ، عَنْ مُحَارِبِ بْنِ دِثَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " أَبْغَضُ الْحَلاَلِ إِلَى اللَّهِ تَعَالَى الطَّلاَقُ " .

কাসীর  ইবন  উবায়দ .......... ইবন  উমার  (রাঃ)  নবী  করীম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  হতে  বর্ণনা  করেছেন যে,  আল্লাহ্  তা‘আলার  নিকট  নিকৃষ্টতম  হালাল বস্তু  হল  তালাক।

(আবূ দাউদ ২১৭৮, ইরওয়া ২০৪০, যইফ আবু দাউদ ৩৭৩-৩৭৪, আর-রাদ্দু আলাল বালীক ১১৩।) 


যদি স্বামী তালাক দেয়ার উপর ধমক দিতে থাকে,বা স্ত্রী তালাক চায়,বা সেখানে অন্য কোনো ব্যাক্তি সেই স্বামীকে তালাক দেয়ার উপর উদ্ভুদ্ধ করে,তাহলে সেটিকে তালাকের মজলিস,মুযাকারায়ে তালাক বলা হবে।

মুযাকারায়ে তালাক বা তালাকের মজলিস কাকে বলে?
এ বিষয়ে রদ্দুল মুহতারে বর্ণিত রয়েছে,
"(قَوْلُهُ: وَهِيَ حَالَةُ مُذَاكَرَةِ الطَّلَاقِ) أَشَارَ بِهِ إلَى مَا فِي النَّهْرِ مِنْ أَنَّ دَلَالَةَ الْحَالِ تَعُمُّ دَلَالَةَ الْمَقَالِ قَالَ: وَعَلَى هَذَا فَتُفَسَّرُ الْمُذَاكَرَةُ بِسُؤَالِ الطَّلَاقِ أَوْ تَقْدِيمِ الْإِيقَاعِ كَمَا فِي اعْتَدِّي ثَلَاثًا وَقَالَ قَبْلَهُ الْمُذَاكَرَةُ أَنْ تَسْأَلَهُ هِيَ أَوْ أَجْنَبِيٌّ الطَّلَاقَ".
( كتاب الطلاق، بَابُ الْكِنَايَاتِ، ٣ / ٢٩٧)

মুযাকারায়ে তালাকের অর্থ হল, স্ত্রীর পক্ষ থেকে স্বামীর নিকট তালাকের আবেদন করা ,অথবা তৃতীয় কোনো ব্যক্তির পক্ষ থেকে স্বামীর নিকট তালাকের আবেদন এবং তামান্না করা। এই উভয় প্রকারকে 'মুতালাবায়ে তালাক' নামে অভিহিত করা হয়।তাছাড়া স্বামী যদি ইতিপূর্বে স্ত্রীকে এক বা দুই তালাক দিয়ে থাকে,তাহলে এদ্বারাও মুযাকারায়ে তালাক প্রমাণিত হবে।এই তৃতীয় প্রকারকে  তাকদীমূল ঈ'কা বলা হয়ে থাকে।(রদ্দুল মুহতার-৩/২৯৭) 

আরো জানুনঃ- 

★সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতকে তালাকের মজলিস বলা হবে।  
স্ত্রী তালাক না চাইলেও এটি তালাকের মজলিস।

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন, 
https://ifatwa.info/1049/ ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ  

 "ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া) তে বর্ণিত রয়েছে,

 لَا يَقَعُ بِهَا الطَّلَاقُ إلَّا بِالنِّيَّةِ أَوْ بِدَلَالَةِ حَالٍ كَذَا فِي الْجَوْهَرَةِ النَّيِّرَةِ. ثُمَّ الْكِنَايَاتُ ثَلَاثَةُ أَقْسَامٍ (مَا يَصْلُحُ جَوَابًا لَا غَيْرُ) أَمْرُك بِيَدِك، اخْتَارِي، اعْتَدِّي (وَمَا يَصْلُحُ جَوَابًا وَرَدَّا لَا غَيْرُ) اُخْرُجِي اذْهَبِي اُعْزُبِي قُومِي تَقَنَّعِي اسْتَتِرِي تَخَمَّرِي (وَمَا يَصْلُحُ جَوَابًا وَشَتْمًا) خَلِيَّةٌ بَرِيَّةٌ بَتَّةٌ بَتْلَةٌ بَائِنٌ حَرَامٌ


কেনায়া শব্দাবলী দ্বারা নিয়ত ব্যতীত বা তালাকের ব্যাপারে ইশরা ইঙ্গিত ব্যতীত তালাক পতিত হয় না।কেনায়া তালাক তিন প্রকার যথাঃ-


(১)

যে সমস্ত শব্দাবলী দ্বারা তালাক ব্যতীত ভিন্ন কিছু বুঝা যায় না।যেমন,তোমার বিষয় তোমার হাতে,তুমি পছন্দ করো,তুমি গণনা করো।


(২) যে সমস্ত শব্দাবলী দ্বারা তালাক হওয়া এবং না হওয়া উভয়টি বুঝায়।যেমন,তুমি বের হও,তুমি চলে যাও,তুমি আমার কওম থেকে দূরে চলে চাও,তুমি নেকাব পরিধান করো,তুমি পর্দার আড়ালে চলে যাও,তুমি উড়না পরিধান করো।


(৩) যা তালাক এবং গালির উভয়টির সম্ভাবনা রাখে। হারাম,বায়িন,মুক্ত,দায়মুক্ত, বাত্তাহ,বাতলাহ ইত্যাদি শব্দাবলি।


পরিস্থিতি ও প্রেক্ষাপট তিন প্রকারঃ যথাঃ- 

وَالْأَحْوَالُ ثَلَاثَةٌ (حَالَةُ) الرِّضَا (وَحَالَةُ) مُذَاكَرَةِ الطَّلَاقِ بِأَنْ تَسْأَلَ هِيَ طَلَاقَهَا أَوْ غَيْرُهَا يَسْأَلُ طَلَاقَهَا (وَحَالَةُ) الْغَضَبِ 

পরিবেশ ও পরিস্থিতি তিন প্রকার।(১) হালতে রেযা- খুশির হালত(২) তালাকের শব্দাবলী উচ্ছারণের হালত(৩) রাগান্বিত অবস্থা।


فَفِي حَالَةِ الرِّضَا لَا يَقَعُ الطَّلَاقُ فِي الْأَلْفَاظِ كُلِّهَا إلَّا بِالنِّيَّةِ وَالْقَوْلُ قَوْلُ الزَّوْجِ فِي تَرْكِ النِّيَّةِ مَعَ الْيَمِينِ

(১) খুশির হালতে নিয়ত ব্যতীত কেনায়া শব্দাবলী দ্বারা তালাক পতিত হবে না।নিয়ত না থাকার বিষয়ে স্বামীর কথাই কসমের সাথে গ্রহণযোগ্য। 


وَفِي حَالَةِ مُذَاكَرَةِ الطَّلَاقِ يَقَعُ الطَّلَاقُ فِي سَائِرِ الْأَقْسَامِ قَضَاءً إلَّا فِيمَا يَصْلُحُ جَوَابًا وَرَدَّا فَإِنَّهُ لَا يُجْعَلُ طَلَاقًا كَذَا فِي الْكَافِي

(২)তালাকের আলোচনার পরিস্থিতিতে সকল প্রকার কেনায়া তালাকে তালাক পতিত হবে।তবে যে শব্দগুলো তালাকের আবেদনের জবাব এবং রদ উভয়টা বুঝাবে,সে শব্দগুলো দ্বারা তালাক পতিত হবে না।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৩৭৫)


★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন, 
উপরে উল্লেখ রয়েছে যে মুযাকারায়ে তালাকের পরিস্থিতিতে যে সমস্ত শব্দাবলী দ্বারা তালাক ব্যতীত ভিন্ন কিছু বুঝা যায় না।যেমন,তোমার বিষয় তোমার হাতে,তুমি পছন্দ করো,,,,,

সে শব্দগুলো দ্বারা তালাক পতিত হবে।
সে শব্দ গুলো দিয়ে তালাক হওয়ার জন্য তালাকের নিয়ত শর্ত নয়।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নের বিবরন মতে আপনার স্বামী আপনাকে ছেড়ে দেয়ার ধমকি দিতেছিলেন,আর সেই প্রেক্ষিতে সে অবস্থাতেই বলেছেনঃ 
"তুমি যেমন ছেলে চাও ঐরকম খুঁজে নিও"

সুতরাং এক্ষেত্রে এক তালাকে বায়েন পতিত হয়ে গিয়েছে।
এক্ষেত্রে পুনরায় ঘর সংসার করতে চাইলে নতুন করে বিবাহ পড়িয়ে নিতে হবে। 

(০২)
এক্ষেত্রে স্বামীকে তালাকের নিয়ত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতে হবে। সে যদি বলে যে তালাকের নিয়ত ছিলোনা,তাহলে তালাক পতিত হবেনা। 

তবে সে মিথ্যা বললে তার দায়ভার তার উপর বর্তাবে। আপনার উপর নয়।

(০৩)
যেহেতু এর আগে শর্তসাপেক্ষে আরেকটি তালাক পড়েছিলো।
সুতরাং এখন এক নং প্রশ্নের বিবরন অনুসারে মোট ২ তালাকে বায়েন পতিত হয়েছে।

এক্ষেত্রে পুনরায় ঘর সংসার করতে চাইলে নতুন করে বিবাহ পড়িয়ে নিতে হবে। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (26 points)
হুজুর,১নং ঘটনা ৩ নং শর্তসাপেক্ষে তালাকের আগের ঘটনা। শর্তসাপেক্ষে তালাকের পর বিবাহ পড়িয়ে নিয়েছি।
ঘটনা ছিলো এই,"আমি এক গাইরে মাহরাম ভাইয়ের ফেসবুক আইডি ঘাটাঘাটি করি,পোস্ট-কমেন্ট সব পড়ি। তখন তিনি বলেন,আর ছেলেদের আইডি ঘাটবা? আমি বললাম "না" এরপর তিনি বলেন,ঘাটলে ডিভোর্স। পরে একদিন আমি এক বাবুর্চির খাবার বিষয়ক কিছু দেখে তার আইডিতে খাবার আইটেম দেখতে যাই। পরে মনে পড়ে যায়,বাবুর্চি তো একজন ছেলে। উনাকে জিগেস করলে বলেন,তিনি নির্দিষ্ট ঐ ব্যক্তির আইডির কথা বলেছেন। ভালো করে মনে নেই। আমি বলি,বাবুর্চির আইডি ঘাটলে কিছু হবে,রান্না দেখতেছিলাম। তিনি তখন কিছু হবে না বলেন।
তারপরও বিয়ে পড়িয়ে নিয়েছিলাম। 
তাহলে এখন কি সংসার করা বৈধ কিনা? 
২)নাকি ২নং এর উপর নির্ভরশীল? 
by (567,630 points)
২নং এর উপর নির্ভরশীল। এক্ষেত্রে এক্ষেত্রে স্বামীকে তালাকের নিয়ত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার পর তিনি যদি বলেন যে তালাকের নিয়ত ছিলো,তাহলে ৩ তালাক পতিত হবে। 

আর যদি তিনি বলেন যে তালাকের নিয়ত ছিলোনা,তাহলে আপনাদের ঘর সংসার বৈধ হবে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...