আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
110 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (46 points)
Assalamu alaikum.

Proshno (1)  AI DUA KI HADTHISE ACE? JODI THAKE TAHOLE JANABEN.NICHE LINK DAUA HOLO----

https://www.youtube.com/watch?v=mABYlRYdOSQ&t=7s

PROSHNO (2) SHUNECI IMAM HASAN EBONG IMAM HOSEN RASULER PITHE GHORA GHORA KHALECEN AI SHOMPORKE JOTO HADITHS ACE EKTU DOYA KORE JANABEN.

Jjakallah.

1 Answer

0 votes
by (573,870 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

(০১)
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
এ ধরনের দোয়া হাদীসে নেই।
তবে বুযুর্গানে দ্বীনেরা এধরণের দোয়া করে থাকেন। দোয়ার অর্থ অনেক ভালো ও সুন্দর।
তাই এ ধরনের দোয়া করতে কোনো সমস্যা নেই।

(০২)
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর পিঠে ঘোড়া ঘোড়া খেলেছেন,হুবহু এমন বাক্য হাদীসে পাইনি।

তবে তারা রাসুলুল্লাহ সাঃ এর পিঠে উঠেছেন,রাসুলুল্লাহ সাঃ সওয়ারী বানিয়েছেন,
এমন হাদীস আছে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

أخرج البزار عن أبي سعيد رضي الله عنه قال: جاء حسن رضي الله عنه إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم وهو ساجد فركب على ظهره، فأخذه رسول الله صلى الله عليه وسلم بيده حتى قام ثم ركع فقام على ظهره، فلما قام أرسله فذهب. 

قال الهيثمي : رواه البزار وفي إسناده خلاف. اهـ.


وعند الطبراني عن الزبير رضي الله عنه قال: لقد رأيت رسول الله صلى الله عليه وسلم ساجداً جاء الحسن بن علي رضي الله عنهما فصعد على ظهره، فما أنزله حتى كان هو الذي نزل، وإن كان ليُفرج له رجليه فيدخل من ذا الجانب ويخرج من ذا الجانب الآخر. 

قال الهيثمي : وفيه علي بن عباس وهو ضعيف ــــ اهـ. 

وعند البزار عن البيهقي قال: قلت لعبد الله بن الزبير رضي الله عنهما: أخبرني بأقرب الناس شبهاً برسول الله صلى الله عليه وسلم فقال: الحسن بن علي كان أقرب الناس شبهاً برسول الله صلى الله عليه وسلم وأحبهم إليه، كان يجيء ورسول الله صلى الله عليه وسلم ساج فيقع على ظهره فلا يقوم حتى يتنحّى، ويجيء فيدخل تحت بطنه فيُفرج له رجليه حتى يخرج.

 قال الهيثمي : وفيه علي بن عابس وهو ضعيف. انتهى.

وعند أبي يَعْلى عن عبد الله بن مسعود رضي الله عنه قال: كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يصلِّي فإذا سجد وثب الحسن والحسين رضي الله عنهما على ظههر، فإذا أرادوا أن يمنعوهما أشار إليهم أن دعوهما، فإذا قضى الصلاة وضعهما في حِجْره وقال: «من أحبَّني فليحبَّ هذين».

 قال الهيثمي : روه أبو يَعْلى والبزار وقال: فإذا قضى الصلاة ضمَّهما إليه، والطبراني باختصار، ورجال أبي يَعْلى ثقات، وفي بعضهم خلاف ــــ انتهى. وعند أبي يعلى عن أنس رضي الله عنه قال: كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يسجد فيجيء الحسن والحسين فيركب ظهره فيطيل السجود، فيقال: يا نبي الله أطلت السجود؟ فيقول: «ارتحلني ابني فكرهت أن أُعجله». قال الهيثمي : وفيه محمد بن ذكوان وثَّقه ابن حِبَّان وضعفه غيره، وبقية رجاله رجال الصحيح. 

عن أبى هريرة رضي الله عنه قال: (كنا نصلي مع النبي صلى الله عليه وسلم العشاء، فإذا سجد وثب الحسن والحسين على ظهره، فإذا رفع رأسه أخذهما بيده من خلفه أخذا رفيقا، فيضعهما على الأرض، فإذا عاد، عادا حتى قضى صلاته) رواه أحمد وحسنه الألباني. وفي رواية عبد الله بن مسعود ـ وحسنها الألباني ـ: (كان صلى الله عليه وسلم يصلي، فإذا سجد وثب الحسن والحسين على ظهره، فإذا منعوهما أشار إليهم أن دعوهما، فلما قضى الصلاة وضعهما في حجره).



أَخْبَرَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ سَلاَّمٍ، قَالَ حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، قَالَ أَنْبَأَنَا جَرِيرُ بْنُ حَازِمٍ، قَالَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي يَعْقُوبَ الْبَصْرِيُّ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ شَدَّادٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ خَرَجَ عَلَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي إِحْدَى صَلاَتَىِ الْعِشَاءِ وَهُوَ حَامِلٌ حَسَنًا أَوْ حُسَيْنًا فَتَقَدَّمَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَوَضَعَهُ ثُمَّ كَبَّرَ لِلصَّلاَةِ فَصَلَّى فَسَجَدَ بَيْنَ ظَهْرَانَىْ صَلاَتِهِ سَجْدَةً أَطَالَهَا . قَالَ أَبِي فَرَفَعْتُ رَأْسِي وَإِذَا الصَّبِيُّ عَلَى ظَهْرِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَهُوَ سَاجِدٌ فَرَجَعْتُ إِلَى سُجُودِي فَلَمَّا قَضَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الصَّلاَةَ قَالَ النَّاسُ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّكَ سَجَدْتَ بَيْنَ ظَهْرَانَىْ صَلاَتِكَ سَجْدَةً أَطَلْتَهَا حَتَّى ظَنَنَّا أَنَّهُ قَدْ حَدَثَ أَمْرٌ أَوْ أَنَّهُ يُوحَى إِلَيْكَ . قَالَ " كُلُّ ذَلِكَ لَمْ يَكُنْ وَلَكِنَّ ابْنِي ارْتَحَلَنِي فَكَرِهْتُ أَنْ أُعَجِّلَهُ حَتَّى يَقْضِيَ حَاجَتَهُ " .

আবদুর রহমান ইবনু মুহাম্মাদ ইবনু সাল্লাম (রহঃ) ... শাদ্দাদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ইশার সালাতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের দিকে বেরিয়ে আসলেন। তখন তিনি হাসান অথবা হুসায়ন (রাঃ)-কে বহন করে আনছিলেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সামনে অগ্রসর হয়ে তাকে রেখে দিলেন। তারপর সালাতের জন্য তাকবীর বললেন ও সালাত আদায় করলেন। সালাতের মধ্যে একটি সিজদা লম্বা করলেন। (হাদীসের অন্যতম রাবী আব্দুল্লাহ বলেন), আমার পিতা (শাদ্দাদ) বলেন, আমি আমার মাথা উঠালাম এবং দেখলাম, ঐ ছেলেটি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পিঠের উপর রয়েছেন।

আর তিনি সিজদারত। তারপর আমি আমার সিজদায় গেলাম। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাত শেষ করলে লোকেরা বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আপনি আপনার সালাতের মধ্যে একটি সিজদা এত লম্বা করলেন, যাতে আমরা ধারণা করলাম, হয়তো কোন ব্যাপার ঘটে থাকবে। অথবা আপনার উপর ওহী নাযিল হচ্ছিল। তিনি বললেন, এর কোনটাই ঘটেনি। বরং আমার এ সন্তান আমাকে সওয়ারী বানিয়েছে। আমি তাড়াতাড়ি উঠতে অপছন্দ করলাম, যেন সে তার কাজ সমাধা করতে পারে।
(নাসায়ী ১১৪৪,আহমাদ ১৬১২৯, নাসাঈ ১১৪১, ইবনে আসাকির, হাকেম ৪৭৭৫, ৬৬৩১)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

...