আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
172 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (4 points)
edited by
আস্সালামুআলাইকুম হুজুর আপনাদের উত্তর পেয়ে আমার জীবন বদলে গিয়েছে আপনাদের কাজের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার মতো কোনো ভাষা আমার জানা নেই! দয়া করে আপনারা এই পাপী বান্দিকে যদি সাহায্য করেন,আমার জাহান্নাম থেকে বাঁচা সহজ হবে হয়তো হুজুর ! আমার লিখাটা বড় হয়ে যাবার জন্য দুঃখিত হুজুর !
আমার প্রথম প্রশ্নটা আমি এখানে কপি করে দিলাম :

"আস্সালামুআলাইকুম হুজুর ,হুজুর  আমি খুবই আগ্রহী হয়ে আল্লাহকে খুশি করার জন্য ,এবং তার প্রিয় হবার জন্য আলেম কোর্সটিতে ভর্তি হয়েছিলাম! আমি এতটাই খুশি ছিলাম যা আমি মুখে বলে বা লিখে প্রকাশ করা সম্ভব না ! হুজুর আমার ভার্সিটি সপ্তাহে ৪ দিন অনেক দূরে যেতে আসতে ৪ ঘন্টার বেশি লাগে , কম্পিউটার সায়েন্স এ কত পড়া আপনারাতো জানেন।...আবার আমাকে পাশাপাশি ৮ ঘন্টার একটা জব করতে হবে,খুবই জরুরি,এই অবস্থায় আমার আলেম কোর্স টা এখন করা কোনোভাবেই সম্ভব না ! তবে আমি ইনশাল্লাহ এইবছর না পড়লেও পরবর্তীতে আবার ভর্তি হবো,এখন আমি আমার কোর্স টা কিভাবে বাতিল করবো ,হুজুর এটাকি ঠিক হবে !? আমি এতো পড়াশুনো করছি আমার দুনিয়াবী কোনো উদ্দেশ্য নেই ,আমি চাই একজন ইঞ্জেনিয়ার এবং আলেম হয়ে অর্থ এবং ইলম দিয়ে সবার খেদমত করতে ,আমি চাই মাদ্রাসা দিতে ,এবং শিশু ও মা বোনদের জন্য ফ্রীতে দ্বীনি শিক্ষাব্যবস্তা করে দিতে। আর আমাকে আমার পরিবারের পাশেও দাঁড়াতে হবে এই মুহূর্তে আমার জবটা করা এবং ভার্সিটির পড়া করা খুবই জরুরী ! হুজুর আমি এজন্য কোর্সটা না করলে আল্লাহ কি নারাজ হবেন !? আমার দুনিয়াবী কোনো উদ্দেশ্য নেই ,,আমি শুধুমাত্র পরিবার এবং সব মানুষের খেদমত করার জন্যেই পড়াশুনো করছি।"

এটার উত্তর আমি পেয়েছি !

এখন আমার প্রশ্ন হলো আমি তাহলে জাহান্নাম থেকে বাঁচার জন্য কি কি করবো হুজুর!? আমাকে সপ্তাহে ৪ দিন বাধ্যতামূলক ভার্সিটি যেতে হয় ,অনেক নন মাহরামরা থাকে ,বাস এ তো আরো বেশি,আমি খাস পর্দা করি চোখ দেখা যায় ,হুজুর আমি এখনো কুরআন পড়তে পারিনা ! আমি ইউটিউবে দেখে দেখে শিখার চেষ্টা করি ,আবার আমি জানিওনা ভালোভাবে যে আমার সালাত শুদ্ধ হচ্ছে কি না! আমি আলেম কোর্সের অপেক্ষায় ছিলাম এগুলো শিক্ষার জন্য ,৪ বছর আমাকে ৮ ঘন্টার জব + ভার্সিটি যাওয়া আশা + পড়াশুনো নিয়ে থাকতে হবে ! আমিকি এতদিন তাহলে আল্লাহর সান্নিদ্ধ লাভ করতে পারবোনা ?

১)আমাদের ভার্সিটিতে সালাতের জায়গা আছে যদিও কিন্তু ওয়াশরুমে গেলে তো পায়জামায় পানির ছিটা  লাগে এভাবেসালাত হবে ? বাড়িতে তো প্রতি ওয়াক্তে সালাতের জন্য আলাদা পায়জামা পরে সালাত আদায় করি যেটা সেখানে সম্ভব নয়,প্রতিদিন জোহর + আসর  এর সালাত ভার্সিটিতে পড়তে হয় ,আর  মাগরিবের সালাত ভার্সিটি থেকে আসতে আসতে রাস্তাতেই আজান হয়ে যায় ফলে সালাতটা আমার কাজা হয়ে যায় !! আমিযে ভার্সিটি থেকে এসেই কাজা সালাত পড়ি ,আমিতো জানিওনা যে সেই সময়ে সালাত আদায় করা জায়েজ কি না ,কোন কোন সময়ে সালাত আদায় করা জায়েজ নয় বা হারাম ?

আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি তাহাজ্জুদ পড়ার সুযোগ পেয়েছিলাম নিয়মিত ! এবং আমার বালেগা হবার পর থেকে যতগুলো কাযা সালাত ছিল সেগুলো আস্তে আস্তে পূরণ করছিলাম , কিন্তু ভার্সিটিতে ভর্তি হবার পর থেকে যাতায়াতের জার্নিতে আমি প্রচন্ড দুর্বল হয়ে পড়েছি হুজুর ,এতটাই দুর্বল হয়ে যাচ্ছি যে আমি ভার্সিটি থেকে এসে আমার মাগরিবের কাযা সালাত তা পরে এশার সালাতটা পড়ার মতো একটুও শক্তি পাইনা,এসে বেগটা রেখে কাল মাগরিবের সময় একটু বিশ্রাম নেওয়ার জন্য শুয়েছিলাম আজকে সকাল ৯ টায় ঘুম ভাঙে ! এতগুলো অ্যালার্ম কোনোকিছু শুনতেই পাইনি ,এভাবে যদি কোনোমতো করে দিন পার হয়ে যায় আর এই অবস্থায় যদি আমি মারা যাই হুজুর ! তাহলেতো আমার জাহান্নাম ছাড়া আর বাঁচার কোনো উপায় থাকবেনা হুজুর !  আমি তো শেষ হুজুর! আমি কিভাবে কি করবো কিচ্ছু বুঝতে পারছিনা,আমি ভার্সিটি + জব কোনোটাই বাদ দিতে পারবোনা ! এভাবে আমি খুবই ক্লান্ত + অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি আমি ভালোভাবে ইবাদাত করতে পারছিনা,

৩)হুজুর আমি বর্তমানে সৎ বাবার ঘরে বাধ্য হয়ে তার হারাম  খাওয়া + পড়া সব করছি, হুজুর আমি পরবর্তীতে তার সমস্ত টাকা কি ফেরত দিয়ে দিবো ? নাকি  দান  করে দিতে হবে ? হুজুর আমিতো হিসাবও রাখিনি যে উনি আমার পিছনে কতটাকা খরচ করেছিলেন।
৪)হুজুর !!,,, আমার সৎবাবা একদিন নেশাগ্রস্ত অবস্থায় আমার সাথে খারাপ আচরণ করার চেষ্টা করেছিলেন আমার গায়ে হাত দিয়েছিলেন আমি অমনি দৌড়ে অন্য রুমে চলেযাই ,এবং পরবর্তীতে উনি আমার কাছে  মাফ চান ,যদিও তাকে ঘৃণা করতাম কিন্তু তিনি লজ্জিত নিজের কাজের জন্য ,এবং এখন আমাকে মেয়ের মতোই দেখেন ,কিন্তু আমি কোনোদিন ভুলতে পারবোনা এটা! হুজুর হুরমত হয়েছে কি !!? আমার মাকে কি এখন নতুন বাবাকে তালাক দিয়ে দিতে হবে ? আমার নতুন বাবার ঘরের আমার একটা ছোট্ট ভাইও আছে ,ওর বাবাকে ছাড়া ও কিচ্ছু বুঝেনা,হুজুর এমন অবস্থায় আমার মায়ের কি করা উচিত ? আমি কোনোদিন ভাবিনি যে উনি এমনটা করবেন হুজুর! এখন কি হবে !!?
হুজুর আমার মা যখন এটা শুনেন তখন আমার মায়ের পেটে থাকা বেবীটাকে এভোয়েট করে ফেলে !..তখনি মা ছেড়ে দিতে চেয়েছিলো উনাকে,কিন্তু মা ছাড়েনি।
হুজুর আমাকে বাঁচান ,আমি জাহান্নামে যেতে চাইনা ,ছোটবেলা থেকেই বেদ্বীন পরিবারে বড় হয়েছি ,নিজে নিজে যেটুকু জানতাম ,সেটুকুই আমল করার চেষ্টা করেছি,আমি এখন কিভাবে জাহান্নাম থেকে বাঁচতে পারি হুজুর !?
আর আমি  বিয়ে কোনোভাবেই করতে পারবোনা আমার মা আমাকে বিয়ে দিবেনা ,মা বলেছে আমাকে প্রতিষ্টিত হতে তারপর তিনি নতুন বাবার থেকে দূরে সরে যাবেন আমাকে আর ভাইকে নিয়েই থাকবেন,মাএর আমি একমাত্র সম্বল আমি মাকে  কষ্ট দিবোনা ,আমি সারাজীবন দরকার হলে মায়ের সাথে থাকবো এবং উম্মতের খেদমত করে যাবো! আমার অনেক দায়িত্ব হুজুর !
৫)হুজুর আমার মনে মাঝে মাঝে অনেক খারাপ চিন্তা আসে ,মাঝে মাঝে স্বপ্নও দেখি ,আমি এগুলো থেকে কিভাবে সারাজীবন বেঁচে থাকবো বিয়ে না করে হুজুর !?

আমার অনেক বড় একটা পাপ আছে !!! উচ্চারণ করতেও ঘৃণা হচ্ছে হুজুর আমি কোনোদিন সেই পাপ ইচ্ছাকৃত ভাবে করিনি হুজুর আমাকে বাধ্য করা হয়েছিল ,আমার সেই পাপতার পর থেকে নিজেকে ঘৃণা হয় ,আমি নিজেকে কোনোদিন ক্ষমা করতে পারবোনা আল্লাহ ক্ষমা করবেন কিভাবে !! হুজুর আমি এই পাপটাকে ছোট থেকেই ঘৃণা করতাম অথচ আমি নিজেও সেই পাপটা করি নিজের বিবেককে বলি দিয়ে আমাকে বাধ্য  হয়ে !!!!!!! ওহ আল্লাহ ! আমি মনে করতেও চাইনা এটা হুজুর। আমি মানুষিকভাবে পাগল হয়ে যাচ্ছি ভিতরে ভিতরে,আর আমি কোনোদিন কোনো পুরুষকে ঠকাতে পারবোনা ,তাই আমি সারাজীবন একাই  থাকবো ,বিয়ে করবোনা ,আমি কখনোই পারবোনা গোপন করে কাওকে ঠকাতে হুজুর ! যেখানে আমি নিজেই নিজেকে গ্রহণ ক্ষমা করতে পারছিনা সেখানে অন্যকেউ  কিভাবে করবে,!!হুজুর,, এমনকি কোনো শাস্তি বা উপায় আছে যে আমি যেন দুনিয়াতেই শাস্তিটা পেয়ে যাই ,আর আল্লাহ আমাকে মৃত্যুর পর এই শাস্তিটা না দেন !?

৬)আলেম কোর্স না করে আমি এখন কিভাবে এবং কোন ফরজ বিষয়গুলো নিজে নিজে জানবো হুজুর ? কুরআন তিলাওয়াত,শুদ্ধভাবে সালাত আদায় সহ আর কোন কোন বিধান জানা + শিক্ষা আমার জন্য ফরজ !? আর কি কি শিখলে আপাতত আলেম কোর্স না করেও আমি বেঁচে থাকতে পারবো জাহান্নাম থেকে !?

7)দ্বীনি ইলম অর্জনরত অবস্থায় কেউ যদি মারা যায় তাহলে কি সে শহীদ? সে বিনা হিসাবে জান্নাতে যেতে পারবে!? আমি যদি এই লোভে সারাজীবন দ্বীনি ইলম অর্জন করতেই থাকি ,তবেকি আমিও শহীদি মৃত্যুর মর্যাদা পাবো!?
হুজুর মাঝে মাঝে না চাইতেও আমার মুখ দিয়ে  সত্যি মিথ্যা দুইটার মিশ্রণ বের হয়ে যায় আমি সাথে সাথে তাওবা করি ,হুজুর আমাকে কি আল্লাহ মাফ করবেন !?হুজুর আমি কি কি করলে শহীদী মৃত্যু পাবো ,বিনা হিসাবে জান্নাতে যেতে পারবো !? হুজুর আমি খুবই আতঙ্কে আছি , সব সময় ভয় হচ্ছে যে যদি আমি এখনই মারা যাই তখন আমার কি অবস্থা হবে !

৮) কিছু কিছু আমল আছে যেগুলো নির্দিষ্ট সংখ্যা অনুযায়ী পড়তে হয় যেমন ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ ,আলহামদুলিল্লাহ ,৩৪ বার আল্লাহুআকবার,আমি যদি ৩৩/৩৪ এর বেশি পরে ফেলি ,তাহলেকি সমপরিমাণ ফাজিলত পাবনা ? নাকি ৩৩ বারই পড়তে হবে।

আপনার পায়ে পড়ি হুজুর দয়া করে প্রতিটা বিষয়ে বিস্তারিত আমাকে বুঝিয়ে বলবেন ,কোনো হাদিসের  ব্যাখ্যা না দিলেও হবে ,শুধু আমার উত্তর গুলো বড় করে  ব্যাখ্যাকরে বুঝিয়ে দিয়েই হবে ! আপনার কাছে আমার অনুরোধ রইলো হুজুর।

জাজাকাল্লাহু খাইরান হুজুর ! আপনার এই কষ্টের প্রতিদান আপনি দুনিযা আখিরাতে পাবেন ইনশাআল্লাহ অবশ্যই  হুজুর।

1 Answer

0 votes
by (589,680 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) আপনি যথাসম্ভব নামায পড়ার চেষ্টা করবেন।যদি কখনো সময়মতো পড়তে না পারেন, তাহলে পরবর্তীতে  কাযা করে নিবেন।

(২)
বিচলিত না হয়ে সবকিছুর ব্যালেন্স ঠিক রেখে চালিয়ে যান। আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেন।

(৩)
যদি আপনার জীবিকা নির্বাহ করার মতো কোন কিছু না থাকে, তাহলে সৎ বাবার হারাম টাকা থেকে থাকা খাওয়ার জরুরত পূর্ণ করতে পারবেন। তবে জরুরত ব্যতিত যা কিছু খরচ করবেন,সেগুলো সদকাহ করে দিতে হবে।

(৪)
আপনার সৎ বাবা যেহেতু আপনাকে খারাপ উদ্দেশ্যে স্পর্শ করেছে, তাই আপনার মায়ের সাথে আপনার সৎ বাবার বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এখন অতি সত্তর আপনার মাকে পৃথক হতে হবে।

(৫) 
গোপন গোনাহের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান, আল্লাহ অবশ্যই ক্ষমা করে দিবেন। কাউকে বলবেন না।বিয়ে থেকেও বিরত থাকার কোনো প্রয়োজনিয়তা নাই।

(৬)
দৈনন্দিন আমল করতে যতটুকু ইলমের প্রয়োজন,ততটুকু জ্ঞানার্জন করা আপনার উপর ফরয। যেমন নামাযের জ্ঞান, অজুর জ্ঞান, পর্দার জ্ঞান ইত্যাদি। এগুলো কোনো হুজুরের কাছ থেকে জেনে নিবেন।অথবা ইসলামি বই পড়ে বা অনলাইন থেকে জেনে নিবেন।

(৭)
ইলম অন্বেষণ করতে করতে মারা গেলে জান্নাত ওয়াজিব হবে মর্মে হাদীস এসেছে। আপনি সারা জীবন ইলম অন্বেষণে থাকবেন। এবং আল্লাহর কাছে শহীদি মৃত্যুর জন্য বলবেন।আল্লাহ অবশ্যই আপনাকে শহীদি মৃত্যু দান করবেন।

(৮)
বেশী পড়লেও সওয়াব পাবেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...