আল্লাহর যেসব নাম আমরা কুরআনে দেখি সেসব শব্দ পুরুষবাচক হিসেবে পাই । যেমন: বাসির,লতিফ, রহিম,করিম,জব্বার,কাইয়্যুম, রাজ্জাক,খলিল, খালিদ.....ইত্যাদি। আবার কুরআন কারিমে আমরা আংতা,কা এমন পুরুষবাচক দমিরগুলো ব্যবহার করতে দেখি রবের ক্ষেত্রে। এটার কারণ কী? আল্লাহর তো কোনো লিঙ্গ নেই তাহলে আল্লাহ এমনভাবে নিজেকে কেন কুরআন কারিমে প্রেজেন্ট করেছে? এসব ভাবলে মনে হয় আল্লাহ কী মহিলা যে এমন দমির হলো। এর আগেও আমার আল্লাহকে নিয়ে আজেবাজে চিন্তা আসতো। নামাজের মাঝে সিজদা দিতে গেলে আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় তার কোনো লিঙ্গ নেই এসব কখনো ভাবলেই। মনে হতো আল্লাহ পুরুষ ও না স্ত্রী ও না তাহলে কী হিজড়া (আল্লাহহুম্মাগফিরলি) আমার সওয়াসা,জিন জাদুর সমস্যা আছে। রাক্বী বলেছে এসব নিয়ে কম ভাবতে ইগনোর করতে। রুকইয়াহ করেছি এবং করতেছি আমি। আমার কি এমন চিন্তা আসাতে ঈমান ভঙ্গ হবে? বা শাস্তি পাবো এর জন্য?