আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
213 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (7 points)
আসসালামু আলাইকুম।

১) আত্মীয়ের ঘরোয়া বিয়েতে মেকআপ  করে সতর পর্যন্ত ঢেকে পর্দা করে এবং হিজাব নিকাব সহ পড়ে থাকা কি জায়েজ হবে??  শুধু চোখ আর কপাল দেখা যাবে। চোখে সাজ থাকবে, এক্ষেত্রে কি আমি ফিতনার কি কারণ হবো? আমার কোন গুনাহ হবে?? ছেলের সংখ্যা নিতান্তই কম থাকবে। ঘরে যেহেতু,  হাতে গোনা কয়েকজন। কি করতে পারি?

২) অনুষ্ঠানে বউকে আমি সাজিয়ে দিব। সে পরিপূর্ণ পর্দা সহকারে থাকবে।আমার মনে হয়, তার চাচাতো,জ্যাঠাতো ২/৩টা ভাইয়ের সামনে এবং ক্যামেরাম্যানের সামনে হিজাব পড়া থাকলেও মুখ খোলা রাখতে পারে। এক্ষেত্রে কি আমি গুনাগার হবো??  কারণ আমি তাকে সাজিয়েছি।

যদি তাকে বলে দিই আমি তাকে সাজাবো কিন্তু  তাকে নেকাবে থাকতে হবে এবং গাইরে মাহরামদের সামনে যেতে পারবে না,গেলেও নেকাবে থাকতে হবে। সে তা মানলো। সেক্ষেত্রে কি  সাজগোজ করে নিকাবের ভিতর থাকলেও তার গুনাহ হবে এবং তাকে সাজানোর কারণে আমার কোন গুনাহ হবে?????

৩) কুরআনে উল্লেখ আছে, দৃষ্টি অবনত রাখতে নারী এবং পুরুষকে।  এখন আমি জানতে পেরেছি একজন থেকে, নারী এবং পুরুষের দৃষ্টি সংযত এর পর্দার বিধান আলাদা। এর মধ্যে নারীদেরটা হলো নারীদের ফিতনার আশঙ্কা না থাকলে তারা পুরুষের দিকে তাকাতে পারবে।যেমনঃ টিভিতে খবর এবং youtube এ শিক্ষণীয় ভিডিও দেখার সময় পুরুষদের দেখতে পারব, এমনটি বলেছেন।

আবার অন্যদিকে জানতে পেরেছি, শুধু প্রয়োজনেই পুরুষদের দিকে তাকানো যাবে। এখন আমি কোনটা মেনে চলবো????  এরমধ্যে দ্বিতীয় মতামতটি যদি আমি নিই। তাহলে মাঝে মাঝে আমি পুরুষদের দিকে তাকিয়ে ফেলি আগের অভ্যাস অনুযায়ী তখন মনে অনেক অপরাধবোধ করি এবং অনেক গুনাগার মনে হয়,আমার মানসিক সমস্যা ও সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে কি করা যেতে পারে???

1 Answer

0 votes
by (574,050 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

(০১)
মহিলাদের জন্য গায়রে মাহরামদের সামনে অথবা বাহিরে যেতে হলে সর্বাবস্থায় নেকাব,হাত,পা মোজা ব্যাবহার করতে হবে।
শুধুমাত্র হজ্জ উমরার ইহরাম অবস্থায় নেকাব,হাত মোজা থেকে নিষেধ করা হয়েছে।

হাদীস শরীফে  এসেছেঃ 

. حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ حَدَّثَنَا نَافِعٌ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ قَالَ قَامَ رَجُلٌ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم مَاذَا تَأْمُرُنَا أَنْ نَلْبَسَ مِنْ الثِّيَابِ فِي الإِحْرَامِ فَقَالَ النَّبِيُّ لاَ تَلْبَسُوا الْقَمِيصَ وَلاَ السَّرَاوِيلاَتِ وَلاَ الْعَمَائِمَ وَلاَ الْبَرَانِسَ إِلاَّ أَنْ يَكُونَ أَحَدٌ لَيْسَتْ لَهُ نَعْلاَنِ فَلْيَلْبَسْ الْخُفَّيْنِ وَلْيَقْطَعْ أَسْفَلَ مِنْ الْكَعْبَيْنِ وَلاَ تَلْبَسُوا شَيْئًا مَسَّهُ زَعْفَرَانٌ وَلاَ الْوَرْسُ وَلاَ تَنْتَقِبْ الْمَرْأَةُ الْمُحْرِمَةُ وَلاَ تَلْبَسْ الْقُفَّازَيْنِ

‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! ইহরাম অবস্থায় আপনি আমাদেরকে কী ধরনের কাপড় পরতে আদেশ করেন? নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ জামা, পায়জামা, পাগড়ী ও টুপী পরিধান করবে না। তবে কারো যদি জুতা না থাকে তাহলে সে যেন মোজা পরিধান করে তার গিরার নীচ হতে এর উপরের অংশটুকু কেটে নিয়ে তোমরা যাফরান এবং ওয়ারস্ লাগানো কোন কাপড় পরিধান করবে না। মুহরিম মহিলাগণ মুখে নেকাব এবং হাতে হাত মোজা পরবে না।
(বুখারী শরীফ ১৮৩৮)
   
হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন

أمر اللہ نساء الموٴمنین إذا خرجن من بیوتہن في حاجة أن یغطین وجوہہن من فوق روٴوسہن بالجلابیب ویبدین عینا واحدة (احکام القرآن: ۳/۱۴۳، ط: ادارة القرآن کراچی) 

সারমর্মঃ আল্লাহ তায়ালা মুমিন মহিলাদের আদেশ করেছেন যখন তারা কোনো প্রয়োজনে বাহিরে বের হয়,জিলবাব দ্বারা তাদের মাথার উপর থেকে নিয়ে চেহারা ঢেকে রাখবে।
এক চোখ শুধু খোলা রাখবে।

আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন,
নারী হল সতর তথা আবৃত থাকার বস্ত্ত। নিশ্চয়ই সে যখন ঘর থেকে  বের হয় তখন শয়তান তাকে মনোযোগ দিয়ে দেখতে থাকে। আর সে যখন গৃহাভ্যন্তরে অবস্থান করে তখন সে আল্লাহ তাআলার সবচেয়ে বেশি নিকটে থাকে।-আলমুজামুল আওসাত, তবারানী

এই হাদীস দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে, বিনা প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হওয়া উচিত নয়।

 আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-
ইহরাম গ্রহণকারী নারী যেন নেকাব ও হাতমোজা পরিধান না করে। (সহীহ বুখারী ৪/৬৩, হাদীস : ১৮৩৮)

কাযী আবু বকর ইবনে আরাবী বলেন, নারীর জন্য বোরকা দ্বারা মুখমন্ডল আবৃত রাখা ফরয। তবে হজ্বের সময়টুকু এর ব্যতিক্রম। কেননা, এই সময় তারা ওড়নাটা চেহারার উপর ঝুলিয়ে দিবে, চেহারার সাথে মিলিয়ে রাখবে না। পরপুরুষ থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখবে এবং পুরুষরাও তাদের থেকে দূরে থাকবে। (আরিযাতুল আহওয়াযী ৪/৫৬)

আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-

যে ব্যক্তি অহঙ্কারবশত কাপড় ঝুলিয়ে রাখে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা তার দিকে (রহমতের দৃষ্টিতে) তাকাবেন না। তখন উম্মুল মুমিনীন উম্মে সালামা রা. জিজ্ঞাসা করলেন, তাহলে মহিলারা তাদের কাপড়ের ঝুল  কীভাবে রাখবে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এক বিঘত ঝুলিয়ে রাখবে। উম্মে সালামা বললেন, এতে তো তাদের পা অনাবৃত থাকবে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তাহলে এক হাত ঝুলিয়ে রাখবে, এর বেশি নয়। -সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ৪১১৭; জামে তিরমিযী ৪/২২৩; সুনানে নাসাঈ ৮/২০৯; মুসান্নাফ আবদুর রাযযাক ১১/৮২

ইমাম তিরমিযী বলেন, এই হাদীসে নারীর জন্য কাপড় ঝুলিয়ে রাখার অবকাশ দেওয়া হয়েছে। কারণ এটিই তাদের জন্য অধিক আবৃতকারী।

বিস্তারিত জানুনঃ

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
এটি জায়েজ হবেনা।
এতে আপনার গুনাহ হবে।
পর্দার ক্ষেত্রে মেয়েদের কপাল ঢাকা আবশ্যক।
সেই বিধান এক্ষেত্রে পালন হচ্ছেনা।
পাশাপাশি চোখে সাজও থাকবে,যাহা নিঃসন্দেহে পুরুষদের আকৃষ্ট করবে,বিধায় তাহা জায়েজ নয়।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم :«صِنْفَانِ مِنْ أَهْلِ النَّارِ لَمْ أَرَهُمَا : قَومٌ مَعَهُمْ سِيَاطٌ كَأَذْنَابِ البَقَرِ يَضْرِبُونَ بِهَا النَّاسَ، وَنِسَاءٌ كَاسِيَاتٌ عَارِيَاتٌ مُمِيلاَتٌ مَائِلاَتٌ، رُؤُوسُهُنَّ كَأَسْنِمَةِ البُخْتِ المائِلَةِ لاَ يَدْخُلْنَ الجَنَّةَ، وَلاَ يَجِدْنَ رِيحَهَا، وَإِنَّ رِيحَهَا لَيُوجَدُ مِنْ مَسِيرَةِ كَذَا وَكذَا». رواه مسلم

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘দুই প্রকার জাহান্নামী লোক আমি [এখন পর্যন্ত] প্রত্যক্ষ করিনি [অর্থাৎ পরে তাদের আবির্ভাব ঘটবে]:  এমন এক সম্প্রদায় যাদের কাছে গরুর লেজের মত চাবুক থাকবে, যা দিয়ে তারা জনগণকে প্রহার করবে।  এমন এক শ্রেণীর মহিলা, যারা [এমন নগ্ন] পোশাক পরবে যে, [বাস্তবে] উলঙ্গ থাকবে, [পর পুরুষকে] নিজেদের প্রতি আকর্ষণ করবে ও নিজেরাও [পর পুরুষের প্রতি] আকৃষ্ট হবে। তাদের মাথা হবে উটের হেলে যাওয়া কুজের মত। এ ধরনের মহিলারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না এবং তার সুগন্ধও পাবে না। অথচ জান্নাতের সুগন্ধ এত এত দূরত্বের পথ থেকে পাওয়া যাবে।’’
(মুসলিম ২১২৮, সহীহাহ্ ১৩২৬, সহীহ আল জামি‘ ৩৭৯৯, সহীহ আত্ তারগীব ২০৪৪।)

আরো জানুনঃ- 

(০২)
সে যদি আগে থেকেই গায়রে মাহরামদের সামনে পরিপূর্ণ পর্দা না করে,সেক্ষেত্রে বিষয়টির ক্ষেত্রে তো প্রবল ধারণাই হয় যে সে আসলেই প্রশ্নের বিবরন অনুসারে কিছু গায়রে মাহরামদের সামনে চেহারা খুলতে পারে।

সুতরাং তাকে সাজিয়ে দেয়া জায়েজ হবেনা।

এক্ষেত্রে গুনাহের কাজে সহযোগিতার গুনাহ আপনার হবে।

তবে সে যদি পূর্বে থেকেই পূর্ণ পর্দানশীল হোন,কোনো গায়রে সামনেই চেহারা না খুলেন,সেক্ষেত্রে সার্বিক দিক বিবেচনা করে আপনার যদি প্রবল ধারণা হয় যে সে কোনোভাবেই বিবাহে এভাবে কোনো গায়রে মাহরামদের সামনেই চেহারা খুলবেনা,এবং এই বিষয়ে আপনাকে যদি ওয়াদাও দেয়,সেক্ষেত্রে তাকে সাজিয়ে দিতে পারেন।

আরো জানুনঃ- 

(০৩)
শরীয়তের বিধান হলো মহিলাদের জন্য পর পুরুষের চেহারা দেখা, যদি আকৃষ্ট হওয়ার আশংকা না থাকে,ফেতনার আশংকা না থাকে, তাহলে জায়েজ আছে।

কিন্তু আকৃষ্ট হবার আশংকা থাকলে জায়েজ নয়,হারাম।
তবে ফিতনার আশংকা না থাকলেও বিনা প্রয়োজনে দেখা অনুত্তম।

বিস্তারিত জানুনঃ- 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
reshown
১ নং এর উত্তর অনুযায়ী, কপাল ঢাকা, 
ফরয এটার রেফারেন্স পেলে ভালো হতো। 
তাহলে আমাদের সমাজে অনেকে কপাল খোলা রেখে নিকাব পড়ে পর্দা করে তারা কি গুনাগার ??? 

২নং এর উত্তর অনুযায়ী, আমি তাকে ওয়াদা দিতে বলেছি সে ওয়াদা না দিলেও চেষ্টা করবে বলেছে। এখন তাকে সাজিয়ে না দিলে মনোমালিন্য হতে পারে যেহেতু আগে আমি কথা দিয়েছিলাম। এখন কি করবো???? 
by (574,050 points)
(০১)

 یا أیہا النبی قل لأزواجک وبناتک ونساء المسلمین یدنین علیہن من جلا بیبہن ذٰلک أدنی أن یعرفن فلایوٴذین وکان اللّٰہ غفوراً رحیما۔ (الاحزاب: ۵۹) 

 فأخرج ابن جریر وابن أبی حاتم وابن مردویہ عن ابن عباسفی ہذہ الآیة قال: أمر اللّٰہ نساء الموٴمنین اذا خرجن من بیوتہن فی حاجة أن یغطین وجوہہن من فوق روٴوسہن بالجلابیب ویبدین عینًا واحدة۔ وأخرج عبدالرزاق وأبو داوٴد وابن أبی حاتم عن أم سلمةقالت: لمّا نزلت ہٰذہ الآیة : ”یدنین علیہن من جلابیہن“ خرج نساء الأنصار کأن علی روٴوسہن الغربان من السکینة وعلیہن أکسیة سود یلبسونہا۔ (فتح القدیر: ۳۵۲/۴، ط: دارابن کثیر)

وقال الواحدی: قال المفسرون: یغطین وجوہہن وروٴسہن الاعینًا واحدةً(فتح القدیر: /۴ ۳۴۹، دارابن کثیر) وعن محمدبن سیرین قال سألتُ عبیدة السلمانی عن ہٰذہ الآیة: یدنین علیہن من جلابیبہن ، فرفع ملحفةً کانت علیہ وغطی رأسہ کلّہ حتی بلغ الحاجبین وغطی وجہہ وأخرج عینہ الیُسریٰ من شق وجہہ الأیسر وقال قتادة: تلوی الجلباب فوق الجبین وتشدہ ثم تعطفہ علی الأنف وان ظہرت عیناہا لکن تستر الصدرومعظم الوجہ(روح المعانی: ۲۶۴/۱۱، ط: دارالکتب العلمیة، بیروت) 

সর্বপরি বিষয়টি মতবিরোধ পূর্ণ মাসয়ালা। যেক্ষেত্রে সতর্কতামূলক কপাল ঢাকাই উচিত।

(০২)
এক্ষেত্রে আপনি তাকে স্পষ্ট বলে দিবেন যে আমি সাজিয়ে দিতে পারবোনা।

তাতে মনে কষ্ট পেলেও করার কিছুই নেই।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...