জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
اَیَّامًا مَّعۡدُوۡدٰتٍ ؕ فَمَنۡ کَانَ مِنۡکُمۡ مَّرِیۡضًا اَوۡ عَلٰی سَفَرٍ فَعِدَّۃٌ مِّنۡ اَیَّامٍ اُخَرَ ؕ وَ عَلَی الَّذِیۡنَ یُطِیۡقُوۡنَہٗ فِدۡیَۃٌ طَعَامُ مِسۡکِیۡنٍ ؕ فَمَنۡ تَطَوَّعَ خَیۡرًا فَہُوَ خَیۡرٌ لَّہٗ ؕ وَ اَنۡ تَصُوۡمُوۡا خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ ﴿۱۸۴﴾
অনুবাদঃ-
এগুলো গোনা কয়েক দিন। অতঃপর তোমাদের মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে বা সফরে থাকলে অন্য দিনগুলোতে এ সংখ্যা পূরণ করে নিতে হবে। আর যাদের জন্য সিয়াম কষ্টসাধ্য তাদের কর্তব্য এর পরিবর্তে ফিদইয়া- একজন মিসকীনকে খাদ্য দান করা। যদি কেউ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সৎকাজ করে তবে তা তার জন্য কল্যাণকর। আর সিয়াম পালন করাই তোমাদের জন্য অধিকতর কল্যাণের যদি তোমরা জানতে।
(সুরা বাকারা ১৮৪
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
আপনার মা যে কারনেই আপনাকে বেশি স্বর্ণ দিয়ে থাকুননা কেনো,এখন এই স্বর্ণের মালিক আপনি একা।
এটা আপনি নিজের ইচ্ছামতো ব্যবহার করতে পারবেন।
এর মধ্যে আপনার একচ্ছত্র মালিকানা রয়েছে।
সুতরাং আপনি যে কিছু স্বর্ণ বিক্রয় করে আপনার মৃত রোযার ফিদইয়াহ আদায় করেছেন,এর দরুন আপনার ভাই,বোনদের হক নষ্ট করা হয়নি। এই টাকার মধ্যে এখন তাদের কোনো অধিকার নেই।
(উল্লেখ্য, আপনার মা যেহেতু রোযার ফিদইয়াহ আদায়ের অসিয়ত করে যাননি,সুতরাং তার রোযার ফিদইয়াহ আদায় করা আপনার উপর আবশ্যক নয়।
তদুপরি তার রোযার ফিদইয়াহ আদায় করাটা আপনার পক্ষ হতে দয়া আর ইহসান বলে গন্য হয়েছে।)