বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
চিংড়ি সম্পর্কে চার মাযহাবের উলামায়ে কেরামদের মধ্য মতবিরোধ রয়েছে। শা'ফী, মালিকী,ও হাম্বলী মাযহাবের উলাময়ে কেরামগণ চিংড়িকে জায়েয বলে মনে করেন।
চিংড়ি নিয়ে হানাফী মাযহাবের উলামায়ে কেরামদের মধ্যেও মতবিরোধ রয়েছে। কেউ কেউ মাকরুহে তাহরীমি মনে বলেন।আবার কেউ মাকরুহে তানযিহি বলেন। অর্থাৎ তাহরীমি মনে না করলেও না খাওয়াকে উত্তম ও সচেতন পদক্ষেপ হিসেবে গণ্য করেন। (তাকমিলাতু ফাতহুল মুলহিম-৩/৫১৩-৫১৪,আহসানুল ফাতাওয়া-৭/৩৯১,কিতাবুন নাওয়াযিল-১৪/৪১৩,কেফায়াতুল মুফতী-৯/১২৪,
ইমদাদুল ফাতাওয়া-৪/১০৩)
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/1754
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
বড় চিংড়ির পিঠের ওপর খোলসের নিচে থাকা বর্জ্য/মল সহ রেচন নালিটা না ফেলে চিংড়ি রান্না করলে তা খাওয়া জায়েয হবে না। তবে ছোট চিংড়ির নালি পৃথক না করলেও সেটা খাওয়া হালাল হবে।