বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
কোনো একটা বিষয়ে ৩/৪বার ইস্তেখারা করার পর যদি ঐ বিষয়ের কোনো স্বপ্ন না দেখা যায় এবং ঘুম থেকে উঠার পর মন ভাল মন্দ কোনো দিকে না ঝুঁকে, তাহলে ইস্তেখারা আরো চালিয়ে যেতে হবে।
(২)
বিজাতীয় সংস্কৃতি হিসেবে জন্মদিন পালনের কোনো সুযোগ নেই।এবং এ হিসেবে কোনো অনুষ্টান মাহফিলেরও কোনো সুযোগ নেই।
এবং সে রকম অনুষ্টানে শরীক হওয়া ও জায়েয হবে না। তবে দিন তারিখ ঠিক না করে ঈসালে সওয়াব হিসেবে কারো জন্য কেউ কোনো দু'আর আয়োজন করলে সেটা মন্দ হবে না।
এক মুসলমানের জন্য অন্য মুসলমানের অবশ্যই দু'আ করা উচিৎ এবং এটাই কাম্য।বিস্তারিত জানুন-
https://www.ifatwa.info/7747
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যেহেতু হাদিয়া গ্রহণ করা সুন্নত। যদি ঐ আত্মীয় আপনাদের নিকট হাদিয়া প্রেরণ করে, তাহলে আপনি সেই হাদিয়া গ্রহণ করে নিতে পারবেন। তবে বার্ড-ডে প্রথার যাতে ব্যাপকতা না আসে, সেদিকে যথেষ্ট খেয়াল রাখতে হবে। যদিও এটা বার্থডের খাবার, কিন্তু যেহেতু সে এই মালের মালিক, তাই আপনার জন্য খাওয়া বৈধ।তবে কোনো মিসকিনকে দিয়ে দেওয়াই তাকওয়ার দাবী।
সুতরাং আপনাকে যে ২হাজার টাকা উপহার দেয়া হয়েছে, সেই টাকাকে সদকাহ করে দেয়াই উত্তম হবে।
(৩) আপনি যদি সাওয়াবের উদ্দেশ্য ছাড়া টাকা গুলো কাউকে দিয়ে দিতে চান, তাহলে যেই নোট আপনাকে দেয়া হয়েছে, সেগুলোই দিতে হবে না। বরং যে কোনো নোট দ্বারা সদকাহ আদায় করে নিলেই হবে।
(৪) ঐ টাকা দিয়ে স্কুলের বা টিচারের বা কাউকে বেতন হিসেবে দিয়ে দিতে পারবেন।