আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
119 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (17 points)
আসসালামু আলাইকুম শাইখ
শাইখ আমার বিয়ে হয়েছে  ৮ মাসের বেশি, পরিবার পছন্দ করেই বিয়ে দিয়েছে,তার প্রতি আমার মহব্বত নাই,তাকে ভালো লাগে না, জিবন সাথির সাথে থাকলে ভালোবাসার মানুষের সাথে থাকলে ভালো লাগে,সুখি লাগে নিজেকে, তার সাথে থাকতে ইচ্ছে করে কিন্তু তার প্রতি আমার কোনো কিছুই নেই, আমি আসলে তাকে দ্বীনের জন্যে বিয়ে করেছিলাম কিন্তু আমি তাকে যেমন দেখে বিয়ে করেছি তেমন পাই নি,আমি তাকে অনেক আমলকারি, ইলমওয়ালা ভেবছিলাম কম হলেও আমার থেকে বেশি কিন্তু সে কেবল নামাজ পরে আর মাহরাম মেনে চলার চেস্টা করে তার আমল,সুন্নাহ এর প্রতি অনেক বেশিই গাফলতি, সে সুন্নাহ এত কম মানে যে বসে পানি খাওয়া,শুক্রবারে গোসল করে  সুগন্দি,পাঞ্জাবি পরে যাওয়া এইগুলাও মানে না, সে শিকার করে যে মানা উচিত মানে না, আমার নিজের দ্বীনের হালত ও অনেক অবনতি তার সাথে থেকে যেখানে আরো উন্নতি করার জন্যে বিয়ে করা,বিয়ের আগে আমাকে অন্য কেও পছন্দ করত সে ভালোছিল তাকে বিয়ে করি নি দ্বীন কম ছিল তাই, তখন আমার ঈমান এমন ছিল দিনের জন্যে সব করতে পারব আর এই জন্যে নিজের পছন্দের কেও কে বাদ দিয়ে তাকে বিয়ে করেছি যেনো জান্নাত পাই দিন নিয়ে থাকি সবসময়, এখন আমার মনে হয় তাকে বিয়ে করাই হয়ত ভালো ছিল, আমার এইসব খেয়ালাত আসে, মনে হয় সে মনে গেলে আমি তারে বিয়ে করব বা আমাদের বিচ্ছেদ হলে তাকে বিয়ে করব ইত্যাদি,
আমি আমার জামাইকে ভালোবাসার চেষ্টা করেছি অনেক, কিন্তু ভালোবাসা আসে না, বিয়ের প্রথম দিকে তার সাথে যেনো ভালো বুজাপরা হয় তাই একসাথে টাইম কাটাতে, হাটতে ঘুরতে চাইতাম কিন্তু সেইগুলা সে বেশি লাইক করত না তার এইগুলা খামোখা লাগত আস্থে আস্তে আমি চুপ হয়ে গেছি এবং নিজেকে হারাই ফেলছি,নিজের শখ বলতে নেই কিছুই এমন হয়ে গেছি,সে ভালো মানুষ কিন্তু আমি তহ তাকে দ্বীনের জন্যে বিয়ে করেছিলাম কেবল আর সেই জন্যে আমি হতাশ আমি তার হক আদায় করতে পারি না আমি মন থেকে হাসি খুশি না উপরে দিয়ে কিভাবে হাসি খুশি থাকব? আমার তার জন্যে সাজতে ইচ্ছে করে না আমি শান্তি পাই না সেজে তার জন্যে কিন্তু হকের জন্যে মাঝে মাঝে সাজলেও এখন আর ভালো লাগে না, আমি নিজেও বুজতেসি আমার দ্বীনের অবস্থা খারাপ হয়েছে আগে থেকে,আমার মনে হয় তাকে যদি ধাক্কায় ধাক্কায় নিতে হয় আমার তাহলে যে আমাকে পছন্দ করত সে তহ আরো ভালো ছিল এর থেকে, আমি তহ তাহলে ভুল করলাম, আমি বিয়ের আগে অনেক ২ টানাতে ছিলাম বিয়ে নিয়ে আমি বুজতেছিলাম না কি করব,অনেক ইস্তেখারা করেছি আর আল্লাহকে উত্তর আর সে খুশি সেইটাই যেনো দেন চেয়েছি কিন্তু আমি এখন ভালো নেই আমি কি করতে পারি শাইখ,
এইভাবে কি সারাজীবন চলা যাবে?  সে কিছু কিছু বেপারে বেশি বারাবারি করে যেমন সে আমাকে তালিমে যেতে দেয় না কারন ফাজায়েলে নাকি জাল হাদিস, আমি হতাশ আমার লাইফ নিয়ে মনে হয় সব শেষ, বিয়ে করে ফেলছি এখন কি করা যাবে আমি কিছুই বুজতেছি না আমাকে বলুন শাইখ আমি কি করতে পারি,আমার মন ভালো লাগে না
by (13 points)
আস্সালামুআলাইকুম আপুমনি ,মাশাল্লাহ ,আলহামদুলিল্লাহ ,আপনিতো অনেক ভাগ্যবতী বোন ! বর্তমানে এই ফেতনার যুগে আপনার স্বামী  মাহরাম মেনে চলেন কঠোর ভাবে এর থেকে বড় পাওয়া আর কি হতে পারে বোন! ভালো খারাপ মিলিয়েই তো একজন মানুষ আপু ,আপনি তার ভুল গুলো সংশোধন করার চেষ্টা করবেন ,ধরুন আপনার সন্তান কোনো ভুল করলো ,তাইবলে কি আপনি তাকে তেজ্য করে দিবেন ,,,কোনোদিন না ,,আপনি তার ভুল গুলো ধরিয়ে দিয়ে তাকে ঠিক করার চেষ্টা করবেন  তার সংশোধনের জন্য দোআ করবেন,,আর যদি একদমই না ঠিক হয় তবে আল্লাহর উপর ছেড়ে দিন ,,,,নিজেকে নিয়ে শঙ্কা করুন বোন ! আর ওই ছেলেটিকে ভুলতে না পারাটা আপনার সংসারের উপর এবং মনের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে ,,,,যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাকে ভুলে যান নয়তো এটা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করবে বোন ! আমার কথায় কষ্ট পেলে ক্ষমা করে দিবেন আপুমনি ! আমি আপনার এবং ভাইটির ভালোর জন্যই বলছি।....

""""নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন : তোমরা তোমাদের ঈমানকে খাঁটি করো, অল্প আমলই নাজাতের জন্য যথেষ্ঠ হবে। অর্থাৎ ইখলাস থাকলে আল্লাহকে খুশি করার জন্য অনেক আমল করার দরকার নেই। ইখলাস থাকলে জাহান্নাম থেকে মুক্তির জন্য অল্প আমলই যথেষ্ঠ।""""""
জাযাকাল্লাহু খাইরান। 

1 Answer

0 votes
by (677,640 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

যে নারী স্বামীর একান্ত অনুগতা ও পবিত্র সে নারীর বড় মর্যাদা রয়েছে ইসলামে। প্রিয় নবী (সাঃ) বলেন,

إِذَا صَلَّتِ الْمَرْأَةُ خَمْسَهَا، وَصَامَتْ شَهْرَهَا، وَحَصَّنَتْ فَرْجَهَا، وَأَطَاعَتْ بَعْلَهَا، دَخَلَتْ مِنْ أَيِّ أَبْوَابِ الْجَنَّةِ شَاءَتْ.

‘‘রমণী তার পাঁচ ওয়াক্তের নামায পড়লে, রমযানের রোযা পালন করলে, ইজ্জতের হিফাযত করলে ও স্বামীর তাবেদারী করলে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে ইচ্ছামত প্রবেশ করতে পারবে।
(মিশকাতুল মাসাবিহ ৩২৫৪।)

وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قِيلَ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: أَيْ النِّسَاءِ خَيْرٌ؟ قَالَ: «الَّتِي تَسُرُّهُ إِذَا نَظَرَ وَتُطِيعُهُ إِذَا أَمَرَ وَلَا تُخَالِفُهُ فِي نَفْسِهَا وَلَا مَالِهَا بِمَا يَكْرَهُ» . رَوَاهُ النَّسَائِيُّ وَالْبَيْهَقِيُّ فِي شُعَبِ الْإِيمَان

আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জিজ্ঞেস করা হলো যে, কোন্ রমণী সর্বোত্তম? উত্তরে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, যে স্বামী স্ত্রীর প্রতি তাকালে তাকে সন্তুষ্ট করে দেয়, স্বামী কোনো নির্দেশ করলে তা (যথাযথভাবে) পালন করে এবং নিজের প্রয়োজনে ও ধন-সম্পদের ব্যাপারে স্বামীর ইচ্ছার বিরুদ্ধাচরণ করে না।
হাসান :
(নাসায়ী ৩২৩১, আহমাদ ৭৪২১, ইরওয়া ১৭৮৬, সহীহাহ্ ৮৩৩৮, সহীহ আল জামি‘ ৩২৯৮.মিশকাত ৩২৭২।)

★স্ত্রীর জন্য স্বামী তার জান্নাত অথবা জাহান্নাম। স্ত্রীর নিকট স্বামীর মর্যাদা বিরাট। এই মর্যাদার কথা ইসলাম নিজে ঘোষণা করেছে। 

وَعَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ فِي نَفَرٍ مِنَ الْمُهَاجِرِينَ وَالْأَنْصَارِ فَجَاءَ بِعِيرٌ فَسَجَدَ لَهُ فَقَالَ أَصْحَابُهُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ تَسْجُدُ لَكَ الْبَهَائِمُ وَالشَّجَرُ فَنَحْنُ أَحَقُّ أَنْ نَسْجُدَ لَكَ. فَقَالَ: «اعْبُدُوا رَبَّكُمْ وَأَكْرِمُوا أَخَاكُمْ وَلَوْ كُنْتُ آمُرُ أَحَدًا أَنْ يَسْجُدَ لِأَحَدٍ لَأَمَرْتُ الْمَرْأَةَ أَنْ تَسْجُدَ لِزَوْجِهَا وَلَوْ أَمَرَهَا أَنْ تَنْقُلَ مِنْ جَبَلٍ أَصْفَرَ إِلَى جَبَلٍ أَسْوَدَ وَمِنْ جَبَلٍ أَسْوَدَ إِلَى جَبَلٍ أَبْيَضَ كَانَ يَنْبَغِي لَهَا أَن تَفْعَلهُ» .

‘আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুহাজির ও আনসারগণের মাঝে উপস্থিত ছিলেন। তখন একটি উট এসে তাঁকে সিজদা করল। এটা দেখে সাহাবীগণ বললেন, হে আল্লাহর রসূল! আপনাকে জীব-জন্তু, গাছপালা সিজদা করে, সুতরাং আপনাকে সিজদা করা আমরা বেশী হকদার। এতে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, তোমরা তোমাদের রবে্র ‘ইবাদাত (সিজদা) কর এবং তোমাদের ভাইকে (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে যথাযোগ্য) সম্মান কর। আমি যদি (দুনিয়াতে) কারো প্রতি সিজদা করতে নির্দেশ দিতাম, তাহলে স্ত্রীকে তার স্বামীর প্রতি সিজদা করার অনুমতি দিতাম। স্বামী যদি স্ত্রীকে (ন্যায়সঙ্গত ও প্রয়োজনে) হলুদ বর্ণের পর্বত হতে কালো বর্ণের পর্বতে এবং কালো বর্ণের পর্বত হতে সাদা বর্ণের পর্বতে পাথর স্থানান্তরের নির্দেশ করে, তবে তার দায়িত্বনিষ্ঠার সাথে তা পালন করা।
(আহমাদ ২৪৯৭৫, ইবনু মাজাহ ১৮৫২.মিশকাত ৩৩৭০।)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নের বিবরন মতে আপনার স্বামী নিয়মিত নামাজ আদায় করে ও গায়রে মাহরাম মেনে চলার চেষ্টা করে।
এটি বর্তমান যুগ হিসেবে অনেক বড় বুযুর্গি ধরা চলে।

নফল আমল না করলে সে দ্বীনদার নয়,এমনটি মনে করা যাবেনা,বিষয়টি এমন নহে।

হয়তোবা আপনার এই স্বামীর মাঝেই আপনার জন্য এমন কল্যাণ নিহিত রয়েছে,যাহা আপনি জানেনইনা।

তাই আল্লাহর দেয়া সিদ্ধান্তকে সন্তুষ্টি চিত্তে  মেনে নিয়ে চলবেন।

আল্লাহ তা'আলা বলেন,
.............. وَعَسَى أَن تَكْرَهُواْ شَيْئًا وَهُوَ خَيْرٌ لَّكُمْ وَعَسَى أَن تُحِبُّواْ شَيْئًا وَهُوَ شَرٌّ لَّكُمْ وَاللّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لاَ تَعْلَمُونَ
..........পক্ষান্তরে তোমাদের কাছে হয়তো কোন একটা বিষয় পছন্দসই নয়, অথচ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর হয়তোবা কোন একটি বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয় অথচ তোমাদের জন্যে অকল্যাণকর। বস্তুতঃ আল্লাহই জানেন, তোমরা জান না।(সূরা বাকারা-২১৬)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
আপনার স্বামীর হয়তোবা কিছু দিক হতে সমস্যা আছে,তবে তার ভালোরও অনেক দিক আছে,যেগুলো নিয়ে ভাবার পরামর্শ থাকবে। 

তার ভালো দিক গুলো ভাবা ও তাকেই আপনার জান্নাত পাওয়ার মাধ্যম মনে করে একনিষ্ঠতার সহিত সংসার চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ থাকবে। 

কোনোভাবেই সংসারে মন না বসলে মনে করবেন যে এর কারনে আল্লাহ তায়ালা আপনাকে অনেক উঁচু মর্যাদা দিবেন,ইনশাআল্লাহ। 

সুতরাং সেই উঁচু মর্যাদা পাওয়ার আশা নিয়ে তাকে সহ্য করে যাবেন,অনবরত তাকে মুহাব্বত করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। 

আপনার মন থেকে আগের সেই ছেলেটির কথা সম্পূর্ণভাবে বাদ দিতে হবে।
মনে করতে হবে যে তাকে নিয়ে চিন্তা করাটাই আপনার মনে আপনার এই স্বামী মুহাব্বত না আসার অন্যতম কারন।

আপনার স্বামী যদি পূর্ণ দ্বীন নাও মানে তাতেও তো এর গুনাহ আপনার উপর বর্তাবেনা।

মনে রাখতে হবে,
পরকালে আমাদের সবাইকে নিজ নিজ আ'মলের হিসাব নিকাশ দিতে হবে।কারো পাপের বোঝাকে অন্য কেহ বহন করবে না।

আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
ﻭَﻟَﺎ ﺗَﺰِﺭُ ﻭَﺍﺯِﺭَﺓٌ ﻭِﺯْﺭَ ﺃُﺧْﺮَﻯ ﻭَﺇِﻥ ﺗَﺪْﻉُ ﻣُﺜْﻘَﻠَﺔٌ ﺇِﻟَﻰ ﺣِﻤْﻠِﻬَﺎ ﻟَﺎ ﻳُﺤْﻤَﻞْ ﻣِﻨْﻪُ ﺷَﻲْﺀٌ ﻭَﻟَﻮْ ﻛَﺎﻥَ ﺫَﺍ ﻗُﺮْﺑَﻰ الخ
কেউ অপরের বোঝা বহন করবে না। কেউ যদি তার গুরুতর ভার বহন করতে অন্যকে আহবান করে কেউ তা বহন করবে না-যদি সে নিকটবর্তী আত্নীয়ও হয়।
(সূরা ফাতির-১৮)

★সুতরাং মুহাব্বতের সাথে একনিষ্ঠতার সহিত সংসার চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ থাকবে। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...