অনেক বেশি সম্পদশালী নয়, উনার জানা মতে আয়ের উৎস হিসাবে একটা ব্যটাারী চালিত টমটম ছিলো..আগে বিদেশে ছিলেন,এখন কিছুই করেন না, উল্লেখ্য আর্থিক ভাবে উনি অনেক ধনী এমন তো মনে হয়না।
জানা মতে উনার একটা টমটমের দৈনিক ভাড়াই উনার আয়। ...
আর বাকি উনার কিছু ঋন ও আছে, যা একটা জমি বিক্রি করে দিবেন এই আশায় বসে আছেন সেই জমিও মামলাধীন,হাইকোর্টে। আমার তো ঋণ নাই, উনার মেয়ের একটা বিজনেছ ছিলো/আছে ওইটা দিয়েই বেশি সংসার চলতো এখনো সেরকম ই,
তবে এটা অসম্ভব না যে উনার কাছে আমার থেকে বেশি সম্পদ থাকবে, উনার বাসা,জাগা জমি থাকবে,যা আমার নাই, কিন্তু আমার পরিবার তুলনায় ও জীবন মানে খুব তফাত দেখি না, বরং আল্লাহ দিলে আমার খাওয়া দাওয়া তাদের তখন থেকে আলহামদুলিল্লাহ ভালো চলতো,কিন্তু আমি তো পড়াশোনার জন্য হোস্টেলে থাকতাম।পরিবার বিবেচনায় উনারা খুব ধনী না, আমাদের মতোই ছিলেন, উনার বোনের ব্যবসার আয় ছিলো,যার কিছু অংশ পরিবারে দিতো। আমার ইলমে যে ছিলো তা বললাম....
আর যখন বিয়ে করেছিলাম তার আগে থেকেই টিউশন করতাম, সেই বছর ফেব্রুয়ারীতে টিউশন কেবল শুরু করি...সেই মাসের টাকা হাতে না পেলেও বুঝে ছিলাম মাস শেষে আনুমানিক ৭/৮ হাজার আয় হবে, তাই প্রশ্নে বলেছিলাম ৭/৮ হাজার, তবে আমার জমা টাকা কিছু ছিলো যা আমরা নিজেরা কথা বলে যে মোহর নির্ধারন করেছিলাম তার থেকে বেশি, যদিও কাজি তার এজিন নেওয়ার সময় কাবিনের এমাউন্ট বলে নি, আমার কবুল নেওয়ার সময় বলেছিলো, আর তখন সে সেখানেই ছিলো ও শুনেছে।
এই সার্বিক অবস্থা বর্ননা করলাম।
প্রশ্ন ও কমেন্টের বিবেচনায় আমাদের কুফু মিলেছে কি বলা যায়?
(উল্লেখ্য এখন আলহামদুলিল্লাহ আমার একটা চাকরী আছে,আয় কোনো মাসে এখন ১৫ হাজার এর মতো, মাদরাসায় শিক্ষকতা +টিউশন,টিউশন বারলে কমলে আয় কম বেশি হয়)