ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ইলম অর্জনের জন্য সফর করা অত্যান্ত জরুরী। এবং কষ্ট করে ইলম অর্জন করাই আমাদের আকাবির আসলাফদের রীতি ও নীতি। এদিকেই কুরআনের এই আয়াত ইঙ্গিত দিচ্ছে,
ۚفَلَوْلَا نَفَرَ مِن كُلِّ فِرْقَةٍ مِّنْهُمْ طَائِفَةٌ لِّيَتَفَقَّهُوا فِي الدِّينِ وَلِيُنذِرُوا قَوْمَهُمْ إِذَا رَجَعُوا إِلَيْهِمْ لَعَلَّهُمْ يَحْذَرُونَ
তাদের প্রত্যেক দলের একটি অংশ কেন বের হলো না, যাতে দ্বীনের জ্ঞান লাভ করে এবং সংবাদ দান করে স্ব-জাতিকে, যখন তারা তাদের কাছে প্রত্যাবর্তন করবে, যেন তারা বাঁচতে পারে।(সূরা তাওবাহ-১২২)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
বাস্তবে কারো সমস্যা থাকতেই পারে। আপনি ইলম অর্জন এবং সোহবত গ্রহণের জন্য সফর করুন।দেশের বিভিন্ন প্রান্তরে যাওয়ার এবং দেশ থেকে দেশান্তরে সফল করার পাক্কা ইরাদা করুন।
প্রশ্নে বর্ণিত শায়খুল হাদীস সাহেব সম্পর্কে বিরুপ ধারণা মন থেকে মুছে ফেলুন, এবং ভবিষ্যতে কোনো আলেম সম্পর্কে এরকম ধারণা না করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হোন। আল্লাহ আপনাকে তাওফিক দান করুক।আপনি আপনার আশপাশের মসজিদের ইমাম মুওয়াজ্জিন সাহেবের সাথে পরামর্শ করুন,এবং তাদের পরামর্শ অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হোন। তাছাড়া আপনি যেই মাদরাসাতে এসেছেন, সেখানকার উস্তাদবৃন্দের সাথে পরামর্শ করুন। আপনি যদি ঢাকায় আসতে পারেন, তাহলে মুফতি যুবাইর সাহেবের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। IOM অফিসে যোগাযোগ করে মুফতি সাহেবের সাথে সাক্ষাৎ করতে পারবেন।