ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
ফজর বা আসরের ওয়াক্তে সিজদাহর আয়াত তিলাওয়াত করলে তখনো সিজদাহ দেওয়া যাবে।
الھندیۃ: (52/1، ط: دار الفکر)
تسعة أوقات يكره فيها النوافل وما في معناها لا الفرائض. هكذا في النهاية والكفاية فيجوز فيها قضاء الفائتة وصلاة الجنازة وسجدة التلاوة. كذا في فتاوى قاضي خان.
منها ما بعد طلوع الفجر قبل صلاة الفجر. كذا في النهاية والكفاية يكره فيه التطوع بأكثر من سنة الفجر.
الدر المختار: (374/1، ط: دار الفکر)
(۔۔و)۔۔۔۔(بعد صلاة فجر و) صلاة (عصر) ولو المجموعة بعرفة (لا) يكره (قضاء فائتة و) لو وترا أو (سجدة تلاوة وصلاة جنازة۔۔)
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/72354
(২)কুরআন মাজীদের বড় কোনো সুরা মুখস্থ করার পর ঐ আয়াত ওযু ছাড়াই বার মুখে বলা যাবে। যেমন অন্যান্য জিকির ওযু ছাড়াই করা হয়ে থাকে, তেমনি একটা আয়াতকে শিখার পর মনে রাখার জন্য বারবার না দেখে ওযু ছাড়া মুখস্থ বলা যাবে।
(৩)যেই বড় সুরা গুলো আগেই মুখস্থ করা হয়েছে সেগুলো হায়েয এর সময় মুখস্থ বলা যাবে না।
(৪)মোবাইলে ভিডিও দেখে হেফজ করার জন্য যে মাশক করা হয় এতে ওযু থাকা জুরুরী নয়।কেননা এক্ষেত্রে তো মুসাহাফকে ধরতে হচ্ছে না।
(৪)হায়েযের দিনগুলোতে কুরআনের আয়াত তিলাওয়াত করা যাবে না।তবে শুনে শুনে ক্লাস করা যাবে। মুবাইলের স্কিনে টাচ করা যাবে না।
(৫) প্রাইভেট ইনবক্সে মেসেজ দিলে সর্বদা রিসপন্স পাবেন না।ভাগ্য ভালো থাকলে পেয়ে যেতে পারেন।
(৬)বিতিরের তিন রাকাতই পড়তে হবে।কাযা বিতির আদায় করতে চাইলে তিন রাকাতই আদায় করতে হবে।
(৭) সকাল - সন্ধ্যার জিকির কখন করা উত্তম? আছরের পর নাকি মাগরিবের পর?
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/452
(৮)আযান হওয়ার পর আদায় করাই উত্তম।