আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
162 views
in পবিত্রতা (Purity) by (22 points)
আসসালামু আলাইকুম,
এক বোন জীনের ও জাদুর রোগী। সিভিয়ার ওয়াসওয়াসাও আছে।
তার সমস্যা...
তার বডির জিন হাজির হয়ে মাস্টারবেশন টাইপ করে ফেলে, ঘুমে থাকলে টের পায়না। উঠে বুঝেনা যে, গোসল ফরজ হলো কি হলো না।
তার পরিবার প্র‍্যাক্টিসিং না। শুধু বোন তার নিজের রুমে বাসার সুন্নাহ মেইনটেইন করেন। সন্ধ্যায় বিসমিল্লাহ বলে রুম বন্ধ করেন।
যেহেতু তার রুমের বাইরে রাতে সুন্নাহ মেইনটেইন হয়না তাই গোসল করবে কি করবে  না তা নিয়ে কনফিউজড থাকেন। গোসল করলে বদনজরের সমস্যায় আর ওয়াসওয়াসা বেড়ে  আরো অসুস্থ বোধ করেন।

তাহাজ্জুদে উঠলেও পড়তে পারেনা এজন্য। আর ফজরের নামাজ আওয়াল ওয়াক্তে পড়তে পারেন না।
এ রমজান থেকে এ সমস্যা বেশি হয়েছে। এ রমজানেই আবিষ্কার করেছেন।
হাত অটো চলে যায় প্রাইভেট পার্টে। অনেক জোরে চাপ দিয়ে আংগুল প্রবেশ করাতে চায় অটো।
বাসায় বা এলাকায় গান বাজলে জীন শক্তিশালী হয়ে যায়।তখন এ কাজটা করে।
উঠে হয়তো রক্তের ছাপ বা হালকা হলুদ স্রাব দেখে বা কখনো কিছুই থাকেনা । বোঝাই যায়না হইছে কিনা।
কখনো এটা ওয়াসওয়াসা হয়। কখনো সত্যিই।
আধো ঘুম আধো জাগরণে এটা কখনো কখনো আবিষ্কার করেন, ভয়ে রাতে ঘুমাতে পারেন না এখন।

মানসিক চাপে আছেএটা নিয়ে।
প্রায় প্রত্যেক রাতেই এরকম হচ্ছে। উঠে নামাজ,তেলাওয়াত করে। জানাবাত অবস্থায় আছে কিনা না জেনেই।
২ রাকাত নামাজ পড়েন ঘুমের আগে এ নিয়তে যাতে ওয়াসওয়াসা হলে চলে যায়, উঠে তখন আর গোসল করেন না।
১/ তার করণিয় কি? ফরজ গোসল করবে কি করবেনা? তিনি দুপুরেও ঘুমাতে পারছেন না ভয়ে,উঠে ওয়াসওয়াসায় ভোগেন হলো কিনা। তিনি সপ্নে এসংক্রান্ত কিছু দেখেন না আমল করে ঘুমালে। বেহুশের মত ঘুমান।
আগে ঘুমানোর আগে এ ধরনের ফিলিংস বোধ করতেন তখন বুঝতেন যে হয়েছে তার। কিন্তু এখন তাও বুঝেন না।  জীন নজর দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখে।
২/ আগে যদি এরকম হয়ে থাকে কত রাত হয়েছে বলতে পারবেন না। সেজন্য কি করনীয়। তিনি মানসিক চাপে আছেন যে, তবে এতদিনের ফজরের নামাজ কি তবে জানাবাত ছিলেন নাউজুবিল্লাহ। আল্লাহ সুবহানুওয়াতায়ালার কাছে কি জবাব দেবেন। কিভাবে সেসব নামাজ হিশেবই করবেন যে কতদিন এরকম হইছে।
২/সন্ধ্যায় কাপড় দিয়ে রুমেই পরিষ্কার হয়ে ওজু করে নামাজ পড়েন। ( সাদাস্রাবের সমস্যা আছে)
 কিন্তু প্রস্রাবের চাপ থাকে। এখন নামাজ কি মাকরূহ হচ্ছে। রুমের বাইরে তো যাবেন কিভাবে যেহেতু রুমের বাইরে সুন্নাহ মেইনটেইন হয়না।
করণীয় কি?
৩/ সন্ধ্যায় ঠিক কতক্ষণ আগে রুম বিসমিল্লাহ বলে অফ করতে হবে? আর কতক্ষণ পর খোলা যাবে? ( তার জানামতে ৩০ মি আগে আর ১ ঘন্টা পর খোলা যাবে)

৪/ তার সাদাস্রাবের সমস্যা আছে। তিনি সাদাস্রাবের জন্য প্রত্যেক ওয়াক্তে ওজু করে নামাজ পড়েন। কিন্তু কোনো কোনো ওয়াক্তে হয়তো স্রাব যায়না। এটা তার রোগ জীনের রুগী হিশেবে। জীন প্রাইভেট পার্ট স্পর্শ করলে তার সাদাস্রাব যেত্তে থাকে।
আবার কখনো ভালো হয়ে যায়।
এখন যেহেতু এটা ভালো হয়ে যায়, আবার সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে প্রত্যেক ওয়াক্তের শুরুতে ওজু করে নেয়া তার জন্য ঠিক হচ্ছে কিনা।
৫/ সাদাস্রাব কতটুকু কাপড়ে লেগে থাকলে নামাজ হয়ে যাবে। প্রস্রাবের ছিটা বা সাদাস্রাব এ দুইটা নিয়ে তিনি মারাত্মক মানসিক চাপে থাকেন লাগলো কিনা। নামাযে খুশু পান না।
৬/ রমজানে তার জীনের সমস্যা বেড়ে যাওয়ায়, এমন হয়েছিল প্রত্যেক নামাজে প্রত্যেক সুরায় আয়াতের পর তিনি "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" জিকিরটা করতেন অন্তর দিয়ে। কারণ এক আয়াত পড়ে তার পরের আয়াত মনে আসতোনা। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ জিকরটা করলে মনে আসতো।
কতদিন এরকম করেছেন বলতে পারবেন না। নামাজে জীন হাজির হয়ে যায় তাই।
আর মুখ ভর্তি থুতু আসতো এ জিকর করলে, তখন মনে মনে তিলাওয়াত করতেন, মুখ বন্ধ হয়ে যেতো। রুকু, সিজদাহের তাসবীহও মনে মনে পড়তেন। আর নামাজ শেষে বালতিতে থুতু ফেলতেন।
এখন তার নামাজগুলো হয়েছে কিনা?
৭/  প্রত্যেক ৪ রাকাত নামাজের পর তার প্রস্রাবের চাপ আসে। ৪ রাকাত পড়ার পরপর ওয়াশরুমে যেতে হয়। এজন্য নামাজে অশান্তি বোধ করেন।
এখন প্রস্রাবের চাপ নিয়েই নামাজ পড়তে পারবেন কিনা? তিনি হাজতগ্রস্ত বলে বিবেচিত হবেন কিনা।  যদি মনোযোগ থাকে।
জোহরের নামাজ পড়তেই নফলসহ ৩ বার যেতে হয় ওয়াশরুমে।
৮/ টিনের ছাদের নিচতলা বাসায় রুমে ময়লা থাকা বা ঘামযুক্ত কাপড় থাকা  বা বালতিতে কফ থাকা রহমতের ফেরেশতা প্রবেশের প্রতিবন্ধক কিনা?
৯/ মুখে গ্যাস্ট্রিকের কারণে বা গলাব্যথার সমস্যায় গন্ধ হলে রিহমতের ফেরেশতা আসেনা কাছে এটা কি সত্য?
১০/ অন্যান্য রুমে যদি গানবাজনা চলে বা গীবত চলে বা বেপর্দা নারী থাকেন বা ছবি থাকে কিন্ত তার রুমে না থাকে  সেক্ষেত্রে তার রুমে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করেন কি না।
১১/ ঘাম শুকিয়ে গেলে গায়ে বা ময়লা কাপড় পড়ে থাকলে গরমের দিনে, এটা কি নাপাক? বারবার কাপড় ধুতে থাকেন যে নাপাক ভেবে।
১২/ রুম বিসমিল্লাহ বলে অফ করলে ফল বা খাবারও কি ঢেকে রাখা জরুরি?  না ঢাকলে শয়তান তাতে ভাগ নেবে? সন্ধ্যায়।

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


(০১)
স্বপ্নদোষ হলে গোসল ফরজ হবে।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 
হযরত উম্মে সালমা রাযি থেকে বর্ণিত,

عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ أَنَّهَا قَالَتْ جَاءَتْ أُمُّ سُلَيْمٍ امْرَأَةُ أَبِي طَلْحَةَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَتْ يَا رَسُولَ اللَّهِ : ( إِنَّ اللَّهَ لَا يَسْتَحْيِي مِنْ الْحَقِّ هَلْ عَلَى الْمَرْأَةِ مِنْ غُسْلٍ إِذَا هِيَ احْتَلَمَتْ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَعَمْ إِذَا رَأَتْ الْمَاءَ )

তিনি বলেন,হযরত আবু তালহা রাযি এর স্ত্রী উম্মে সুলাইম রাযি রাসূলুল্লাহ সাঃ এর নিকট এসে বললেন,ইয়া রাসূলুল্লাহ সাঃ! নিশ্চয় আল্লাহ হককে প্রকাশ করতে লজ্জাবোধ করেন না,মহিলার উপর কি গোসল ফরয হবে, যখন মহিলার স্বপ্নদোষ হবে?
রাসূলুল্লাহ সাঃ বললেন,হ্যা মহিলার উপরও গোসল ফরয হবে,যখন মহিলা পানিকে দেখবে।(সহীহ বোখারী-৩৭৩,সহীহ মুসলিম-৪৭১)

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ خَالِدٍ الْخَيَّاطُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ الْعُمَرِيُّ، عَنْ عُبَيْدِ اللهِ، عَنِ الْقَاسِمِ، عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ سُئِلَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم عَنِ الرَّجُلِ يَجِدُ الْبَلَلَ وَلَا يَذْكُرُ احْتِلَامًا قَالَ " يَغْتَسِلُ " . وَعَنِ الرَّجُلِ يَرَى أَنَّهُ قَدِ احْتَلَمَ وَلَا يَجِدُ الْبَلَلَ قَالَ " لَا غُسْلَ عَلَيْهِ " . فَقَالَتْ أُمُّ سُلَيْمٍ الْمَرْأَةُ تَرَى ذَلِكَ أَعَلَيْهَا غُسْلٌ قَالَ " نَعَمْ إِنَّمَا النِّسَاءُ شَقَائِقُ الرِّجَالِ "

‘আয়িশাহ্ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এমন ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হল, যে ঘুম থেকে জেগে (বীর্যপাতে দরুণ কাপড়) ভিজা দেখতে পায় অথচ স্বপ্নদোষের কথা তার স্মরণ হচ্ছে না। তিনি বললেন, তাকে গোসল করতে হবে। এটাও জিজ্ঞাসা করা হল যে, এক ব্যক্তির তার স্বপ্নদোষ হয়েছে বলে মনে পড়ছে, অথচ কাপড়ে কোন ভিজা দেখতে পেল না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তাকে গোসল করতে হবে না। উম্মু সুলাইম (রাঃ) বললেন, হে আল্লাহর রসূল! নারীরাও (পুরুষের) অনুরূপ কিছু দেখতে পেলে তাদেরও কি গোসল করতে হবে? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, নারীরা তো পুরুষের মতই।
তিরমিযী (অধ্যায়ঃ পবিত্রতা, অনুঃ কেউ জাগ্রত হয়ে কাপড় ভিজা পেলো কিন্তু স্বপ্ন দোষের কথা স্মরণ হচ্ছে না, হাঃ ১১৩), ইবনু মাজাহ (অধ্যায়ঃ পবিত্রতা, অনুঃ কারো স্বপ্ন দোষের কথা মনে হচ্ছে কিন্তু কাপড় ভিজা দেখলো না হাঃ ৬১২), আহমাদ (৬/২৫৬), দারিমী (অধ্যায়ঃ পবিত্রতা, কেউ কাপড় ভিজা দেখলো কিন্তু স্বপ্ন দোষের কথা স্মরণ করতে পারলো না, এরূপ অবস্থায় করণীয় কি? হাঃ ৭৫৬,আবু দাউদ ২৩৬),

স্বপ্নদোষের কারণে গোসল ফরয হবে।মনে থাকুক বা নাই থাকুক।যদি জাগ্রত হওয়া পর বীর্যের আছর পরিলক্ষিত হয়,তাহলে এক্ষেত্রে গোসল ফরয হবে।
অন্যথ্যায় নয়।

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নের বিবরণ মতে ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পর বীর্যের আছর পরিলক্ষিত না হলে এক্ষেত্রে গোসল ফরজ হবেনা।

তবে ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পর ভেজা দেখলে,সেটি মযি নাকি বির্য সেই ব্যপারে সন্দেহ হলে ফরজ গোসল করে নিবে।

বিস্তারিত জানুনঃ- 

(০২)
এক নং প্রশ্নের জবাব হিসেবে যতবার তার উপর গোসল ফরজ হয়েছিলো,সেটির আনুমানিক একটি হিসাব করে সেই ফজর নামাজ গুলির কাজা আদায় করবে।

(০৩)
মূলত মাগরিবের আযান এর সময় থেকেই রুম বন্ধ করা সুন্নাত।
তবে নিরাপত্তা থাকলে ও বিশেষ প্রয়োজনে রুম খোলা থাকলে গুনাহ হবেনা।

রুম বন্ধ করার পর পরবর্তীতে বিশেষ প্রয়োজনে রুমের দরজা খোলা যাবে।
তবে এভাবে খুলে রাখা যাবেনা।
খুলে আবার বন্ধ করতে হবে। তবে নিরাপত্তা থাকলে ও খুলে রাখার বিশেষ প্রয়োজন থাকলে তাহা ভিন্ন কথা।

(০৪)
তার কি পুরো ওয়াক্ত জুরেই সাদা স্রাব নির্গত হয়?
নামাজের পুরো ওয়াক্তের কোনো সময়েই কি সে পবিত্র অবস্থায় ছোট সুরা দিয়ে হলেও নামাজ আদায় করতে পারছেনা?

যদি তাই হয়,সেক্ষেত্রে সে মা'যুর।
সে প্রশ্নে উল্লেখিত নিয়মে নামাজ আদায় করতে পারবে।

(০৫)
এক দিরহাম (৫ টাকার কয়েন সমপরিমাণ) থেকে কম লাগলে নামাজ হয়ে যাবে।
এক দিরহাম সমপরিমাণ বা তার চেয়ে বেশি লাগলে নামাজ হবেনা।

তবে সে মা'যুর হলে এমতাবস্থায়ও নামাজ হয়ে যাবে। 

(০৬)
ঐ নামাজ গুলি পুনরায় আদায় করতে হবেনা।
তবে এর পরবর্তীতে এমন হলে শেষে সেজদায় সাহু আদায় করবে।

(০৭)
সে এখন প্রস্রাবের চাপ নিয়েই নামাজ পড়তে পারবেন।

(০৮)
না,এগুলো রহমতের ফেরেশতা প্রবেশের প্রতিবন্ধক নয়।

(০৯)
এটা সত্য নয়।
এটি বানোয়াট কথা। 

(১০)
সেক্ষেত্রে তার রুমে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করেন।

(১১)
এটি নাপাক নয়।
নাপাক না লাগলে কাপড় নাপাক হয়না।

(১২)
ফল ঢেকে রাখতে হবেনা।
তবে রাতে খাবার ঢেকে রাখা সুন্নাত।

না ঢাকলে শয়তান তাতে ভাগ নেবে,এ কথা সহীহ নয়।

★শয়নের পূর্বে ‘বিসমিল্লাহ’ বলে নিম্নে বর্ণিত কাজগুলো করা সুন্নাত।
১. দরজা বন্ধ করা। ২. মশক বা পানির পাত্র এবং খাদ্য দ্রব্যের পাত্র ও অন্যান্য পাত্রসমূহ ঢেকে রাখা। যদি ঢাকার জন্য কোন বস্তু না পাওয়া যায়, তাহলে ‘বিসমিল্লাহ’ পড়ে তার মুখে একটি লাঠি বা ছড়ি রেখে দেয়া, ৩. বাতি নিভানো। (বুখারী শরীফ, হাদীস নং- ৫৬২৩-২৪)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...