বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
আল-উরস ইবনু ’আমীরাহ আল-কিনদী (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত।
عَنِ الْعُرْسِ ابْنِ عَمِيرَةَ الْكِنْدِيِّ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: إِذَا عُمِلَتِ الْخَطِيئَةُ فِي الْأَرْضِ، كَانَ مَنْ شَهِدَهَا فَكَرِهَهَا - وَقَالَ مَرَّةً: أَنْكَرَهَا - كَانَ كَمَنْ غَابَ عَنْهَا، وَمَنْ غَابَ عَنْهَا فَرَضِيَهَا، كَانَ كَمَنْ شَهِدَهَا
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোনো স্থানে যখন অন্যায় সংঘটিত হয়, তখন সেখানে উপস্থিত ব্যক্তি তাতে অসন্তুষ্ট হলে, সে অনুপস্থিতিদের মতোই গণ্য হবে (তার গুনাহ হবে না)। আর যে ব্যক্তি অন্যায় কাজের স্থান থেকে অনুপস্থিত হয়েও তাতে সন্তুষ্ট হয়, সে অন্যায়ে উপস্থিতদের অন্তর্ভুক্ত। (আবূ দাঊদ-৪৩৪৫) ইমাম আবু দাউদ রাহ এটি এককভাবে বর্ণনা করেছেন।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)মুহতারাম! এটা কী গীবতের অন্তর্ভুক্ত হবে না।
(২)আপনার কাছে আরোও যে ওই স্যারের নামে অভিযোগ গুলো জানানো হয়েছে,অনিচ্ছাসত্তে সেগুলো শ্রবনের কারনে আপনি পাপী হবেন না।
(৩)বাধা না দেওয়ার কারনে আমি পাপী হবেন না ঠিক।তবে বাধা দেওয়া আপনার উচিৎ ছিলো।
(৪) অমুসলিমদের গীবত করাও হারাম। তবে যদি কোনো অমুসলিমের দ্বারা মুসলমানদের ক্ষতি হওয়ার আশংকা থাকে, তাহলে তখন কিন্তু গীবত জায়েয হবে।
ফাতাওয়ায়ে দারুল উলূমে বর্ণিত রয়েছে,
فتوی(ھ): 857=554-5/1432 ایسا ہی ہے۔ وتحرم غیبتہ (الذمي) کالمسلم وظاہرہ أنہ لا غیبة للحربي إھ فتاوی شامي: ۵/۲۶۳ (کتاب الحظر والإباحة) البتہ اگر اس کے کفر سے اسلام یا مسلمانوں کو ضرر کا اندیشہ ہو تو حکم بدل جائے گا یعنی ایسی صورت میں اس کی غیبت پر حرام ہونے کا حکم لاگو نہ ہوگا۔
(৬) তাওবাহ ভেংগে গেলে আবার তাওবাহ করবেন।
(৭) ইন্টারনেট থেকে তথ্য নোট করে রাখতে পারবেন।