আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
208 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (2 points)
edited by
আসসালমুআলাইকুম হুজুর, দয়া করে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সাহায্য করুন।

১ . হুজুর শয়তানের ওয়াসওয়াসা তে মনে মনে এমন হচ্ছে আমি আমার স্ত্রী র নামে অভিযোগ করছি। এই রকম মনে মনে হচ্ছে মুখে উচ্চরণ করছিনা। আমার স্ত্রী খুব ভালো। হুজুর মনে মনে এমন হলে কি লি আন হবে?

২. লি আন হলে কি অটোমেটিক তালাক হয়ে জাই?
৩. লি আন এর পর  যদি স্ত্রী কে ক্ষমা করে দিয়ে , যদি আবার ভালোকরে সংসার করবো মনে করে তাহলে কি সংসার করা যাবে?
৪. হুজুর স্ত্রী র নামে অভিযোগ এনে , যদি ভাবি স্ত্রী কে ক্ষমা করে , ভালো করে সংসার করবো তাহলে কি করা যাবে?

৫. হুজুর আর একটি বিষয় , স্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা হচ্ছিলো ,স্ত্রী শুধু রাগ দেখাচ্ছিল। দিয়ে আমি রেগে তাকে বলেছি তুমি একটা ফালতু মেয়ে। হুজুর এমনি রাগে নরমালি বলেছি এর জন্য কি তালাক হবে?
হুজুর আমাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে তো?

৬. স্ত্রী সঙ্গে ফোন কথা হচ্ছিলো , দিয়ে একটু মন কষা কষি হয়েছে, আমি রেগে বলছি ফোন রাখো, কথা বলতে ভালো লাগছে না। তার পর বলছি আমার শরীরে খুব রাগ হয়ে যাচ্ছে আর কথা বাড়ি ও  না।  এই রকম করে একটু রাগ দেখিয়েছি এর জন্য কি বৈবাহিক জীবনে কোনো সমস্যা হবে?

৭. হুজুর আমার ঠোঁট এ ঠোঁট লাগিয়ে ছিলাম। মুখ বদ্ধ অবস্থায় ছিল। এমন সময় মুখের থুথু গিলতে গিয়েছি সঙ্গে সঙ্গে মনে মনে তালাক কথা টা হয়েছে, হুজুর আমি মুখে উচ্চরণ করিনি। জিহ্ববা তে চাপ দিয়ে থুথু গিলতে হয়েছে তাই জিহ্ববা টা একটু নড়েছে, ও ঢোক গিলতে গিয়ে মুখ এর বাইরের অংশ একটু নড়েছে,  কিন্তু আমি ওই কথা টা জিহ্ববা বা মুখ নড়িয়ে  উচ্চরণ করিনি । ওই টা মনে মনে ই হয়েছে , যেহেতু থুথু গিলতে গিয়ে জিহ্ববা তে চাপ দিয়ে থুথু ঢোক গিলেছি , হালকা নড়েছে সেই জন্য মনে ভয় হচ্ছে উচ্চরণ হয়ে গেলো বলে, কিন্তু আসলে আমি উচ্চরণ করিনি মনে মনেই বলেছি।  ঢোক গিলতে গিয়ে গলা ও জিহ্ববা তে চাপ তো পড়বেই। জিহ্বার কাছে থুথু ছিল তাই থুথু ট গিলতে জিহ্ববা টা হালকা নড়বে। কিন্তু আমি জিহ্ববা নাড়িয়ে ঠোঁট নাড়িয়ে উচ্চরণ করিনি, ওয়াসওয়াসা র জন্য মনে ভয় হয়ে যাচ্ছে উচ্চরণ হয়ে গেলো নাকি বলে। কিন্তু হুজুর আমি উচ্চরণ করিনি। আপনি সমস্ত ঘটনা পড়লেন। হুজুর এ ক্ষেত্রে কি কোনো তালাক হবে?

৮. হুজুর ট্রেন এ যাচ্ছি এক জায়গাতে , আমার পাশে একটা হিন্দু সাধু বসে আছে। আমি দুটি সিঙ্গারা কিনেছিলাম একটা খেলাম , দিয়ে খেতে ভালো লাগলো না দিয়ে না ফেলে দিয়ে পাশের ওই সাধু টা কে দিয়ে দিয়েছি, সে সিঙ্গারা খেয়ে আমার কাছের পানি চাইলো আমি দিলাম সে পানি খেলো। হুজুর এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে?

৮.১ হুজুর বোতলের বাকি পানি টুকু যা অবশিষ্ট আছে সেটা কি আমার খাওয়া যাবে? হিন্দু সাধু টা মুখ লাগিয়ে খাইনি। বোতল উচুঁ করে খেয়েছে। বাকি পানি টুকু আমার খাওয়া যাবে?

৮.২  ট্রেন এ আসছি একটা লোক বলছে , ভগবান আমাকে সব দিয়েছে কিছুর কম নেই। হটাৎ আমার মনে মনে ভগবান কথা টা মনে মনে বলা হয়ে জাই, আবার মনে মনে হচ্ছে হিন্দু আমার ধর্ম আস্তাগিরুল্লাহ হুজুর এই রকম সব মনে হচ্ছে আস্তাগিরুল্লাহ , হুজুর আমি মুখে উচ্চরণ করিনি, যা হয়েছে সব মনে মনে এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে?

৮.৩ একটা হিন্দু সাধু অনেক রকমের নেশা করছে, দিয়ে আমার দেখে মনে মনে এমন হলো সে জাহান্নামি , আমি মুখে উচ্চরণ করিনি। মনে মনে এমন হয়েছে, ওয়াসওয়াসা র জন্য এমন মনে হলো এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে?

**হুজুর এই খানে বিষয় টা লিখার জন্য ঈমানের কোনো সমস্যা হবে?

৯. হুজুর  , মুখে উচ্চরণ করছিনা মনে মনে তালাক কথা টা বলা হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু মুখে উচ্চরণ করছিনা। জিহ্ববা টা এমনি নাড়ছি। তালাক কথা টা মনে মনে হচ্ছে, জিহ্ববা নাড়িয়ে কোনো উচ্চরণ করে বলছিনা। মনে মনে হচ্ছে বলা কিন্তু জিহ্ববা টা এমনি একটু নাড়ছি। আমি কিন্তু জিহ্ববা নাড়িয়ে উচ্চরণ করছিনা। যা হচ্ছে মনে মনে। কোনো উচ্চরণ করছিনা । হুজুর এক্ষেত্রে কি তালাক হবে? খুবই ভয় হচ্ছে হুজুর , হুজুর জিহ্ববা টা এমনি নাড়ছি, জিহ্ববা নাড়িয়ে উচ্চরণ করছিনা যা হচ্ছে মনে মনে হচ্ছে। এর জন্য কি তালাক হবে?

১০. হুজুর আমার মনে মনে এই সব হচ্ছে আমার খুব কষ্ট হচ্ছে , দিয়ে আমি আমার স্ত্রী কে বললাম আমার এই রকম মনে মনে হচ্ছে , স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করলাম এর জন্য কি বৈবাহিক জীবনে কোনো সমস্যা হবে?

১১. হুজুর আমি জানতাম না আল্লাহ কে গালি দিলে ঈমান চলে যায়, কিছু বছর আগের কথা আমার সঠিক মনে পড়ছে না , আমি হয়ত ভুল করে আল্লাহ কে গালি দিয়েছি। আমার মনে পড়ছে না কিন্তু সন্দেহ হচ্ছে। হুজুর আমি জানতাম না ঈমান চলে যাবে সেইটা। হুজুর না জেনে ভুল হয়েছে , আমি তওবা করেছি এই ভুল আমি আর জীবনে করবো না। আমি খুবই অনুতপ্ত হয়েছি হুজুর আমার না জেনে বুঝে ভুল হয়েছে। আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়েছি। হুজুর আমার কি ঈমান চলে যাবে? আল্লাহ কসম আমি জানতাম না , ঈমান চলে যায় সেইটা। হুজুর না জেনে হয়ত ভুল হয়েছে, হুজুর আমার কি ঈমান চলে যাবে? আমি তৌবা করেছি , আস্তাগিরুল্লাহ পড়েছি। হুজুর আমার ঈমান চলে যাবে না তো?
১২. মনে মনে আল্লাহ কে নিয়ে খারাপ কথা চলে আসছে , আমি অন্য মনস্ক হয়ে যাচ্ছি। এবং তৌবা করছি। হুজুর আমার ঈমান চলে যাবে না তো?
১৩.     হুজুর  আমি অনেক বার আল্লাহ কসম করেছি যে ifatwa তে প্রশ্ন করবনা। কিন্তু প্রয়োজন এ থাকতে না পেরে প্রশ্ন করেছি। হুজুর বার বার কসম ভাঙার জন্য কি আমার ঈমান চলে যাবে?
***আমার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে তো?

1 Answer

0 votes
by (574,260 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


https://ifatwa.info/27335/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ

লি'আন মানে হচ্ছে অভিসম্পাত করা।
স্বামী,স্ত্রী একে অপরের উপর যেনার অভিশাপ দেয়া।

,
লি'আন করতে হয় কাজি বা বিচারকের মজলিসে।

,
এখানে লি‘আন প্রবর্তনের ঘটনা সম্পর্কিত হাদীছ উল্লেখ করা হ’ল।

 সাহল ইবনু সা‘দ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, উয়াইমির (রাঃ) আছিম ইবনু আদির নিকট আসলেন। তিনি ছিলেন আজলান গোত্রের সর্দার। উয়াইমির তাঁকে বললেন, তোমরা ঐ ব্যক্তি সম্পর্কে কি বল, যে তার স্ত্রীর সঙ্গে অন্য পুরুষ দেখতে পায়। সে কি তাকে হত্যা করবে? এরপর তো তোমরা তাকেই হত্যা করবে অথবা সে কি করবে? তুমি আমার পক্ষ হ’তে এ বিষয়ে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকট জিজ্ঞেস কর। তারপর আছিম নবী করীম (ছাঃ)-এর নিকট এসে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল...। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এ ধরনের প্রশ্ন অপসন্দ করলেন। তারপর উয়াইমির (রাঃ) তাঁকে প্রশ্ন করলেন। তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এ ধরনের প্রশ্ন অপসন্দ করেছেন ও দূষণীয় মনে করেছেন। তখন উয়াইমির বললেন, আল্লাহর শপথ! আমি এ বিষয়টি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকটে জিজ্ঞেস না করা পর্যন্ত ক্ষান্ত হব না। তারপর তিনি বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! কোন ব্যক্তি তার স্ত্রীর সঙ্গে অন্য কোন পুরুষকে দেখতে পেলে সে কি তাকে হত্যা করবে? তখন তো আপনারা তাকে (কিছাছ স্বরূপ) হত্যা করে ফেলবেন। অন্যথা সে কি করবে? তখন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমার ও তোমার স্ত্রী সম্পর্কে আল্লাহ তা‘আলা কুরআন অবতীর্ণ করেছেন।

রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) স্বামী-স্ত্রী দু’জনকে লি‘আন করার নির্দেশ দিলেন; যেভাবে আল্লাহ তা‘আলা স্বীয় কিতাবে উল্লেখ করেছেন। তারপর উয়াইমির তার স্ত্রীর সঙ্গে লি‘আন করলেন। এরপর বললেন, (এরপরও) যদি আমি তাকে রাখি, তবে তার প্রতি আমি যালিম হব। তারপর তিনি তাকে তালাক দিয়ে দিলেন। অতএব তাদের পরবর্তী লোকদের জন্য, যারা পরস্পর লি‘আন করে এটি সুন্নাতে পরিণত হ’ল। এরপর রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, লক্ষ্য কর! যদি মহিলাটি একটি কালো ডাগর চক্ষু, বড় পাছা ও বড় পা ওয়ালা বাচ্চা জন্ম দেয়, তবে আমি মনে করব, উয়াইমিরই তার সম্পর্কে সত্য বলেছে এবং যদি সে লাল গিরগিটির মত একটি লাল বর্ণের সন্তান প্রসব করে তবে আমি মনে করব, উয়াইমির তার সম্পর্কে মিথ্যা বলেছে। এরপর সে এমন একটি সন্তান প্রসব করল, যার গুণাবলী রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) উয়াইমির সত্যবাদী হওয়ার পক্ষে বলেছিলেন। তারপর সন্তানটিকে মায়ের দিকে সম্পর্কযুক্ত করে পরিচয় দেয়া হ’ত (বুখারী হা/৪৭৪৫, ৫২৫৯)।

অন্য বর্ণনায় এসেছে, সাহল ইবনু সা‘দ সাঈদী (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, উয়াইমির আজলানী (রাঃ) আছিম ইবনু আদী আনছারী (রাঃ)-এর কাছে এসে বললেন, হে আছিম! কী বল, যদি কেউ তার স্ত্রীর সঙ্গে অপর লোককে (ব্যভিচার-রত অবস্থায়) পায়, তবে সে কি তাকে হত্যা করবে? আর এতে তোমরাও কি তাকে হত্যা করবে? যদি সে হত্যা না করে) তাহ’লে কি করবে? হে আছিম! তুমি আমার এ ব্যাপারটি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে জিজ্ঞেস কর। এরপর আছিম (রাঃ) এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলেন। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এ ধরনের জিজ্ঞাসাবাদ অপসন্দ করলেন এবং অশোভনীয় মনে করলেন। এমনকি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) থেকে আছিম (রাঃ) যা শুনলেন, তাতে তার খুব খারাপ লাগল। আছিম (রাঃ) বাড়ি ফিরলে উয়াইমির এসে জিজ্ঞেস করল, হে আছিম! রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তোমাকে কি উত্তর দিলেন? আছিম (রাঃ) উয়াইমিরকে বললেন, তুমি আমার কাছে কোন ভাল কাজ নিয়ে আসনি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এ ধরনের জিজ্ঞাসাকে অপসন্দ করেছেন, সে সম্বন্ধে আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করেছি। উয়াইমির (রাঃ) বললেন, আল্লাহর শপথ! তাঁকে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস না করে ক্ষান্ত হব না। এরপর উয়াইমির (রাঃ) রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকট এসে তাঁকে লোকদের মাঝে পেলেন এবং তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! কী বলেন, কেউ যদি তার স্ত্রীর সঙ্গে অন্য লোককে (ব্যভিচাররত) দেখতে পায়, সে কি তাকে হত্যা করবে? আর আপনারাও কি তাকে হত্যার বদলে হত্যা করবেন? অন্যথা সে কি করবে? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমার ও তোমার স্ত্রীর সম্পর্কে আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে, যাও তাকে নিয়ে এসো। সাহল (রাঃ) বলেন, তারা উভয়ে লি‘আন করল। যে সময় আমি লোকদের সঙ্গে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকটে ছিলাম। উভয়ে লি‘আন করা শেষ করলে উয়াইমির বলল, হে আল্লাহর রাসূল! যদি আমি তাকে স্ত্রী হিসাবে রাখি, তবে আমি তার উপর মিথ্যারোপ করেছি বলে প্রমাণিত হব। এরপর রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাকে নির্দেশ দেয়ার আগেই তিনি স্ত্রীকে তিন তালাক দিলেন। ইবনু শিহাব (রহঃ) বলেন, উভয়কে বিচ্ছিন্ন করে দেয়াই পরবর্তীতে লি‘আনকারীদ্বয়ের সম্পর্কিত বিধান প্রচলিত হয়ে গেল’ (বুখারী হা/৫৩০৮)।

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
(০১)
মনে মনে এমন হলে লি'আন হবেনা।

(০২)
না,অটোমেটিক তালাক হয়ে যায়না।

এ সংক্রান্ত বিস্তারিত জানুনঃ- 

(০৩)
তাহলে সংসার করা যাবে।

(০৪)
তাহলে সংসার করা যাবে।

(৫.৬.৭)
এর জন্য  তালাক হবেনা।
আপনাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে।
এর জন্য বৈবাহিক জীবনে কোনো সমস্যা হবেনা।

(০৮)
এর জন্য ঈমান চলে যাবেনা।

৮.১
বাকি পানি টুকু আপনার খাওয়া যাবে।

৮.২ 
এর জন্য ঈমান চলে যাবেনা।

৮.৩ 
এর জন্য ঈমান চলে যাবেনা।

এই খানে বিষয় টা লেখার জন্য ঈমানের কোনো সমস্যা হবেনা।

(৯.১০)
এর জন্য  তালাক হবেনা।
আপনাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে।
এর জন্য বৈবাহিক জীবনে কোনো সমস্যা হবেনা।

(১১)
আপনার ঈমান চলে যাবে না।

(১২)
আপনার ঈমান চলে যাবে না।

(১৩)
বার বার কসম ভাঙার জন্য আপনার ঈমান চলে যাবেনা।
আপনার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে।

এক্ষেত্রে কসম ভঙ্গের কাফফারা আদায় করতে হবে। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...