ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আব্দুল্লাহ বিন আমের (রাঃ) বলেন,
عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَامِرٍ أَنَّهُ قَالَ دَعَتْنِى أُمِّى يَوْمًا وَرَسُوْلُ اللهِ ﷺ قَاعِدٌ فِى بَيْتِنَا فَقَالَتْ هَا تَعَالَ أُعْطِيكَ فَقَالَ لَهَا رَسُوْلُ اللهِ ﷺ وَمَا أَرَدْتِ أَنْ تُعْطِيهِ قَالَتْ أُعْطِيهِ تَمْرًا فَقَالَ لَهَا رَسُوْلُ اللهِ ﷺ أَمَا إِنَّكِ لَوْ لَمْ تُعْطِيهِ شَيْئًا كُتِبَتْ عَلَيْكِ كِذْبَةٌ
’রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদা আমাদের বাড়িতে এলেন। আমি তখন শিশু ছিলাম। এমতাবস্থায় আমি খেলার জন্য বাড়ির বাইরে বের হতে যাচ্ছিলাম। তা দেখে আমার মা আমার উদ্দেশ্যে বললেন, ’আব্দুল্লাহ! (বাইরে যেও না, আমার নিকট) এস, তোমাকে একটি মজা দেব। একথা শুনে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’’তুমি ওকে কি দেবে ইচ্ছা করেছ?’ মা বললেন, ’খেজুর।’ তখন রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, জেনে রাখ, যদি তুমি ওকে কিছু না দাও, তাহলে তোমার উপর একটি মিথ্যা লিখা হবে।(আবূ দাঊদ ৪৯৯৩)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
বাচ্ছাদের সাথে কোনো ভাবেই মিথ্যা বলা যাবে না।বললে সেটা মিথ্যা হিসেবেই বিবেচিত হবে।এবং গোনাহ হবে।এবং বাচ্ছাকে মিথ্যা শেখানো হবে। শেষ পর্যন্ত ঐ বাচ্ছা মিথ্যা বলা শিখে নিবে।