আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

+1 vote
238 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (6 points)
আস সালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ উস্তাদ,

আমার ৩টা প্রশ্ন আপনার কাছে দয়া করে বুঝিয়ে বলবেন আমাকে।আল্লাহ আপনার ইলমে বারাকাহ দান করবেন ইন শা আল্লাহ।
প্রশ্ন-১

আমার জন্য শ্বশুড় বাড়িতে সবাই ইসলামের নিয়ম কানুন মেনে চলে না তবে আমার স্বামী আল হামদুলিল্লাহ ইসলাম মেনে চলার চেষ্টা করে এবং আমাকে পর্দার ব্যাপারে যথেষ্ট সার্পোট করে আল হামদুলিল্লাহ কিন্তু আমার শ্বশুর বাড়ির লোকজন পর্দার ব্যপারে খুব একটা সাপোর্টিভ না।বাসায় যখন নন-মাহরাম ছেলে আত্নীয় স্বজন আসে আমি তাদের সামনে যাই না এবং কথা বলি না।বয়োজ্যেষ্ঠদের সামনে ও যাই না,কথা বলি না।কারণ আমি যদি নন-মাহরাম কারো সাথে কথা বলি সেটা বয়োজ্যেষ্ঠ হোক বা যে কেউ হোক,সারাদিন আমার মনের মধ্যে শয়তান ওই কথাগুলো বারবার মনে করিয়ে দেয়।এতো আমার স্বলাতে বিঘ্ন ঘটায়।আমার স্বামী চায় আমি যেন এটলিস্ট বয়োজ্যেষ্ঠদের সামনে হিজাব /পর্দা করে গিয়ে তাদের সাথে কথা বলি এবং কুশল বিনিময় করি,এতে আত্নীয়তার সম্পর্ক বজায় থাকবে।

এক্ষেত্রে আমার করণীয় কি?আমি কি ইসলামকে কঠিন করে ফেলতেছি?আমি চাই কোনো পরপুরুষ যেন আমার কন্ঠ না শোনে,আমার দেহের অবয়ব না বুঝে যে আমি লম্বা নাকি খাটো নাকি মোটা,এসব ও যেন কেউ না বুঝে।হযরত ফাতিমা (রাঃ) এর মতো করে পর্দা করতে চাই,আড়ালে থাকতে চাই কিন্তু আমি পারছি না উস্তাদ।

প্রশ্ন-০২
আমার শ্বশুর বাড়িতে জয়েন ফ্যামিলি আমার স্বামী এবং আমার ভাসুর,শ্বাশুড়ি সবাই একসাথে থাকা হয়।আমার ভাসুরের সামনে আমি যাই না,তার সাথে কথা বলি না।তিনি সব সময় বাসায় থাকে না কিন্তু তিনি যখন বাসায় থাকেন তখন আমার সমস্যা হয়,ডাইনিং আর রান্নাঘর একসাথে, আমি রান্নাঘরে কাজ করার সময় উনি যখন ডাইনিং এ থাকে তখন হুটহাট আমার নজর চলে যায় তার দিকে, আমার ভাসুর আর আমার স্বামীর কাপড় চোপড় সবই সেইম সেইম।হুটহাট তার দিকে আমার চোখ চলে যায়,শয়তান মনের মধ্যে ওয়াসওয়াসা দেয় সারাদিন।আমার ভাসুরের সামনে আমার কীভাবে পর্দা করা উচিৎ? কি পোশাক পড়ে থাকা উচিত?
আমি এই কথা গুলো আমার স্বামীর সাথে শেয়ার করতে পারছি না যদি আমার স্বামী আমাকে ভুলে বুঝে।আমার কি করা উচিৎ উস্তাদ আমাকে সাহায্য করুন।আমাকে নাসীহা করুন।

প্রশ্ন-০৩

শ্বশুড় বাড়ির সবার সাথে আমার আচার আচরণ কেমন থাকা উচিত? শ্বাশুড়ির সাথে আমার সম্পর্ক কেমন থাকতে হবে?আমার শ্বাশুড়ি আমাকে সব সময় ছোট করে কথা বলে।সব সময় কথা শোনায়,আমি সহ্য করে পারি না,আমার খুব কষ্ট হয়।যার জন্য আমি আমার শ্বাশুড়ির সাথে কম কথা বলি।আমার শ্বাশুড়ি খুব খুঁত খুত স্বভাবের মানুষ,স্বলাতের ওয়াক্ত পার হয়ে যায় তবুও কাজ করতেই থাকে,তিনি চায় আমিও তার সাথে এইভাবে কাজ করবো,আমি করি না বলে তিনি আমার ওপর ক্ষেপে থাকেন।আমার শ্বাশুড়ি সাংসারিক কাজ করার কারণে স্বলাতে দেরি করে বেশিরভাগ যুহরের স্বলাতে এমন করে,কোনো কিছু নাসীহা করলে,শুনে না। আমাকে কোনো কাজের কথা বললে আমি যদি না করি,তখন আমার স্বামীর কাছে কেঁদে কেঁদে আমার নামে নালিশ দেয়।এতে আমার স্বামীর সাথে আমার সম্পর্ক খারাপ হয়।আমি যখন একটু কুরআন পড়তে বসি তখন আমার শ্বাশুড়ি এসে আমাকে নানা ধরনের কাজের কথা বলে।আমি ঠিকমতা কুরআন পড়তে পারি না,আগের মতো আমল করতে পারি না।আমার বড় জা,আমার শ্বাশুড়ি আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে,সারাদিন আমার মনের মধ্যে এগুলো ভেসে উঠে,আমার সাথে সবাই এমন করে কেন? উস্তাদ আমার করণীয় কি এই অবস্হায়? শ্বশুর বাড়িতে আমি দ্বীনের দাওয়াত দিতে পারছি না উস্তাদ।আমাকে নাসীহা করুন।

1 Answer

0 votes
by (566,790 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


শরীয়তের বিধান অনুযায়ী পরিপূর্ণ পর্দা করা ফরজ।
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
        
قُلْ لِلْمُؤْمِنِينَ يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ ۚ ذَٰلِكَ أَزْكَىٰ لَهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا يَصْنَعُونَ [٢٤:٣٠] 

وَقُلْ لِلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا ۖ وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَىٰ جُيُوبِهِنَّ ۖ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُولِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَىٰ عَوْرَاتِ النِّسَاءِ ۖ وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِنْ زِينَتِهِنَّ ۚ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَ الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ [٢٤:٣١] 

মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।

ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। {সূরা নূর-৩০-৩১}

يَا نِسَاءَ النَّبِيِّ لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِنَ النِّسَاءِ إِنِ اتَّقَيْتُنَّ فَلَا تَخْضَعْنَ بِالْقَوْلِ فَيَطْمَعَ الَّذِي فِي قَلْبِهِ مَرَضٌ وَقُلْنَ قَوْلًا مَعْرُوفًا (32) وَقَرْنَ فِي بُيُوتِكُنَّ وَلَا تَبَرَّجْنَ تَبَرُّجَ الْجَاهِلِيَّةِ الْأُولَى

হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা অন্য নারীদের মত নও [ইহুদী খৃষ্টান)। তোমরা যদি আল্লাহকে ভয় পাও তবে আকর্ষণধর্মী ভঙ্গিতে কথা বলনা, যাতে যাদের মাঝে যৌনলিপ্সা আছে তারা তোমাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়। বরং তোমরা স্বাভাবিক কথা বল। এবং তোমরা অবস্থান কর স্বীয় বসবাসের গৃহে, জাহেলী যুগের মেয়েদের মত নিজেদের প্রকাশ করো না। {সূরা আহযাব-৩২}

وَإِذَا سَأَلْتُمُوهُنَّ مَتَاعًا فَاسْأَلُوهُنَّ مِنْ وَرَاءِ حِجَابٍ ذَلِكُمْ أَطْهَرُ لِقُلُوبِكُمْ وَقُلُوبِهِنَّ

অর্থ : আর তোমরা তাঁর (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর স্ত্রীগণের কাছে কিছু চাইলে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এটা তোমাদের অন্তরের জন্য এবং তাঁদের অন্তরের জন্য অধিকতর পবিত্রতার কারণ। {সূরা আহযাব-৫৩}
,
★সুতরাং স্বামীর যৌথ পরিবারেও মহিলাদের পূর্ণ পর্দা করতে হবে। 
এক্ষেত্রে সবসময় বোরখা পড়া জরুরি নয়,প্রয়োজনীয় কাজ নিজ ঘরেই সাড়বে,গায়রে মাহরামদের সামনে যেতে হলে পূর্ণ শরীর চেহারা সহ যেকোনো কাপড়/পোশাক দিয়ে ঢেকে যেতে হবে।
শরীরের কোনো অংশ যেনো প্রকাশ না পায়,এদিকে পূর্ণ খেয়াল রাখতে হবে।
গায়রে মাহরাম পুরুষদের সাথে বিনা প্রয়োজনে কথা বলবেনা,প্রয়োজন বশত কথা বলতে হলে পর্দার আড়াল হলে কণ্ঠ নরম না করে কথা বলবে।    

আরো জানুনঃ 

ইসলামের দিক-নিদের্শনা হচ্ছে বিবাহের পরে স্বামীর প্রথম কতর্ব্য হলো স্ত্রীর জন্য এমন একটি বাসস্থানের ব্যবস্থা করা যেখানে স্ত্রী মানুষের দৃষ্টি থেকে নিরাপদ থাকবে। কেননা পর্দা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধান। আর এই বিধান পালন করার জন্য স্বামীর কতর্ব্য স্ত্রীকে সাহায্য করা। সেই সাথে অন্যান্য সকল কষ্ট থেকে স্ত্রীর আরামের ব্যবস্থা করতে হবে। তবে স্ত্রীকে শ্বশুর ও শাশুড়ির সাথেই থাকতে হবে এমন বাধ্যও করা যাবে না। কেননা এমন কোন অধিকার স্বামীর নেই। তবে এই ক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রী উভয়কে সামাজিক অবস্থার উপর বিবেচনা করেও কিছু কাজ করতে হবে।

যদি কোন স্বামী তার স্ত্রীকে স্বামীর পরিবারের সাথে অথবা অন্য আত্মীয়ের সাথে থাকার কথা বলে কিন্তু স্ত্রী কারো সাথে থাকার কথা রাজি না হয় তাহলে স্ত্রীকে আলাদা রাখার ব্যবস্থা করা স্বামীর কতর্ব্য। কেননা স্ত্রীর সকল কিছু রক্ষা করা ও নিরাপদে বসবাস করার দায়িত্ব স্বামীর।

আরো জানুনঃ 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
(০১)
প্রশ্নের বিবরন মতে আপনার স্বামী যেটা চায়,তেমনটি করতে পারেন।
আপনি বয়োজ্যষ্ঠদের সামনে হিজাব /পর্দা করে গিয়ে তাদের সাথে প্রয়োজনীয় কথা বলতে পারবেন এবং কুশল বিনিময় করতে পারবেন,এতে আত্নীয়তার সম্পর্ক বজায় থাকবে।

আর শশুরের সামনে চেহারা খোলা রেখেই আসতে পারবেন।

এমনকি গায়রে মাহরাম অন্যান্য পুরুষ এর সাথে প্রয়োজনে কথা বলতে হলে পর্দার আড়াল হলে কণ্ঠ নরম না করে কথা বলতে পারবেন।

(০২)
আপনি তার সামনে ঢিলেঢালা পোশাক পরিধান করবেন।
চেহারা ও হাত সহ পুরো শরীর যেনো আবৃত থাকে,এমন ভাবে তার সামনে যেতে পারবেন।

এক্ষেত্রে আপনি বড় হিজাব ব্যবহার করতে পারেন।

হযরত উকবাহ ইবনে আমের রাযি থেকে বর্ণিত,
عن عقبة بن عامر: أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: «إياكم والدخول على النساء» فقال رجل من الأنصار: يا رسول الله، أفرأيت الحمو؟ قال: «الحمو الموت»

রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,তোমরা গায়রে মহিলাদের ঘরে প্রবেশ থেকে বেঁচে থাকো।একজন আনসারি সাহাবী জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ সাঃ! দেবরের সম্পর্কে আপনি কি মনে করেন/কি হুকুম?
রাসূলুল্লাহ সাঃ বললেন,দেবর হল,মৃত্যু।
(সহীহ বুখারী-৫২৩২)

(০৩)
আপনি যথা সম্ভব তাদের সাথে ভালো আচরণ করবেন।
আল্লাহর কাছে দোয়া চালিয়ে যাবেন।
ধৈর্যের সীমা পেরিয়ে গিয়ে কোনো সময় শক্ত কথা বলে ফেললে এতে আল্লাহ তায়ালা আপনাকে পাকড়াও করবেননা,ইনশাআল্লাহ। 

আপনার স্বামীকে এহেন বিষয় বলে সমাধানের চেষ্টা করতে পারেন।

প্রশ্নের বিবরণ মতে যেহেতু তারা আপনাকে অনেক কষ্ট দিচ্ছে,সেক্ষেত্রে আপনার স্বামীর সামর্থ থাকলে আলাদা বাসস্থানের ব্যবস্থা করার কথা বলতে পারেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...