বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
حدثنا الحسن بن علي الخلال حدثنا أبو عامر العقدي حدثنا كثير بن عبد الله بن عمرو بن عوف المزني عن أبيه عن جده أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال الصلح جائز بين المسلمين إلا صلحا حرم حلالا أو أحل حراما والمسلمون على شروطهم إلا شرطا حرم حلالا أو أحل حراما قال أبو عيسى هذا حديث حسن صحيح
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুসলমানদের একে অপরের সাথে সন্ধি স্থাপন করা জায়িয। কিন্তু বৈধকে অবৈধ অথবা অবৈধকে বৈধ করার মত সন্ধি চুক্তি জায়িয নেই। মুসলমানগণ তাদের একে অপরের মধ্যে স্থিরকৃত শর্তাবলী মেনে চলতে বাধ্য। কিন্তু হালালকে হারাম অথবা হারামকে হালাল করার মত শর্ত বৈধ নয় (তা বাতিল বলে গণ্য হবে)।(জা'মে তিরমিযি-১৩৫২, পৃষ্টা-৪৮৭, সুনানু ইবনু মা'জাহ-২৩৫৩)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যাদের দ্বারা টিউশনি নিয়েছেন, তাদের উদ্দেশ্য সাধারণত এটাই থাকে যে, তারা যা নির্ধারণ করবে, এর ৬০% আপনি তাদেরকে দিবেন। সুতরাং পরবর্তীতে আপনি যে আবেদন করে বাড়িয়েছেন, এই টাকার ৬০% তাদেরকে দিতে হবে না।
(২)
وَقَدْ أَجْمَعَ الْفُقَهَاءُ عَلَى فَسَادِ صَلاَةِ مَنْ تَرَكَ ثَوْبَهُ وَهُوَ قَادِرٌ عَلَى الاِسْتِتَارِ بِهِ وَصَلَّى عُرْيَانًا. وَيُشْتَرَطُ فِي السَّاتِرِ أَنَّهُ يَمْنَعُ إِدْرَاكَ لَوْنِ الْبَشَرَةِ.
সমস্ত উলামায়ে কেরাম এ কথা উপর একমত যে, যে ব্যক্তি সামর্থ্য থাকার পরও সতরকে ঢাকবে না,বরং সে ব্যক্তি উলঙ্গ হয়ে নামায পড়বে, তার নামাযই হবে না।
সতরের কাপড়ের জন্য শর্ত হল যে, শরীরের রংকে প্রকাশ হতে বাধা প্রদাণ করবে। (আল মমাওসুআতুল ফেকহিয়্যাহ-২৪/১৭৫)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
প্রশ্নে বর্ণিত কাপড় দ্বারা নামায ফাসিদ হবে না।বরং নামায আদায় হয়ে যাবে।