আসসালমুআলাইকুম হুজুর, নিচের কথা গুলো পড়ে অনুরোধ রইলো নিচের উত্তর দিবেন। আমি এই লেখা গুলি একটা লিঙ্কে দেখেছিলাম। দয়া করে উত্তর দিবেন। আমি একজন মারাক্তক ওয়াসওয়াসা গ্রস্ত রুগী। আমি মানসিক রোগের ওষধ খাচ্ছি।
কাফিরকে কাফির মনে না করলে তার ভয়াবহতা
এ বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়টিতে অধিকাংশ মুসলিমরা ভুল পথে রয়েছেন। মুসলিমদের মাঝে অনেকেই মনে করেন, কাউকে কাফির বলা ঠিক নয়। অথচ কুরআন এবং হাদিসে এ সকল মুসলিমদের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে কথা পাওয়া যায়।
মহান আল্লাহ্ বলেন,
সূরা কাফিরুন-১> বল হে কাফিরগণ।
এই আয়াতে আল্লাহ্ রসূলুল্লাহ্ (দ.) কে বলেছেন, মক্কার মূর্তিপুজারীদেরকে হে কাফির বলে সম্বোধন করতে। অর্থাৎ বুঝা গেল কাফির বলার শিক্ষা আল্লাহ্ তায়ালাই দিয়েছেন। এখানে একটি বিষয় লক্ষ্যনীয় কাফির শব্দটি কোনো গালি নয় বরং তার অর্থ অস্বীকারকারী, অবাধ্য, গোপনকারী। মক্কার মূর্তিপুজারীরা যেহেতু আল্লাহ্ এবং তার রসূলের (দ.) কথা অস্বীকার করেছিল, তাই তাদের কাফির বলে আখ্যায়িত করা হয়েছিল। ঠিক মক্কার মূর্তিপুজারীদের মতো এখন যদি কেউ আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলের সাঃ যেকোনো একটি কথাও অস্বীকার করে তাহলে সে’কি কাফির হবে না ? অবশ্যই হবে।
মহান আল্লাহ্,
“যারা আল্লাহ্ এবং তার রসূলদেরকে (অর্থাৎ তাদের কথাকে) অস্বীকার করে আর আল্লাহ্ ও রসূলদের মাঝে পার্থক্য করতে চায়, আর বলে (রসূলদের) কাউকে মানি আর কাউকে মানি না। আর তারা তার (কুফর ও ঈমানের) মাঝ দিয়ে একটা রাস্তা বের করতে চায় তারাই হলো সত্যিকারের কাফির। আর কাফিরদের জন্য আমি অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।” -সূরা নিসা ৪/১৫০, ১৫১
এই আয়াতে আল্লাহ্ বলছেন যে, আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলদের কথাকে যারা বিশ্বাস করোনা তারাই সত্যিকারের কাফির বলে আখ্যায়িত হবে।
অতএব যে সকল কর্মের কারণে আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূল সাঃ কাফির বলে আখ্যায়িত করেছেন বর্তমানে সে সকল কর্মের সাথে যারা জড়িত তাদের যদি আমরা কাফির হবে বলে বিশ্বাস না করি তাহলে'তো সূরা নিসার, ৪/১৫০, ১৫১নং আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলের সাঃ কথাকে অস্বীকার করে সত্যিকারের কাফির হয়ে যাবো। তাই আমাদের নিজেদেরকে কাফির হওয়া থেকে বাঁচাতে হলে আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূল সাঃ যাদেরকে কাফির বলে আখ্যায়িত করেছেন আমাদেরকেও তাদেরকে কাফির বলে বিশ্বাস করতে হবে।
****
যেমন- মহান আল্লাহ্ বলেন,
“বল (হে মুহাম্মাদ (দ.); আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার কাছে ওয়াহী হয় যে, নিশ্চয়ই তোমাদের ইলাহ্ এক ইলাহ্” -সূরা কাহাফ, ১৮/১১০
এই আয়াতে আল্লাহ্ বলছেন যে, মুহাম্মাদ (দ.) আমাদের মতই মানুষ, পার্থক্য হচ্ছে তাঁর কাছে আল্লাহ্’র ওয়াহী আসে কিন্তু আমাদের কাছে আসেনা। কিন্তু কিছু-কিছু মানুষ রসূলুল্লাহ্ (দ.) কে আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস করে না। এখন যারা রসূলুল্লাহ্ (দ.) আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস করে না তারা কি আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করলো না ? অবশ্যই করেছে। আর যারা আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করে তাদেরকে আল্লাহ্ সত্যিকারের কাফির বলে আখ্যায়িত করেছেন। আর এ কথাটি আমাদের বিশ্বাস করে নিতে হবে। এখন যদি আমরা মনে করি রসূলুল্লাহ্ (দ.) কে আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস না করলেও মুসলিম থাকবে, তাহলে তো আমরা আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করার কারণে কাফির হয়ে যাবো। মহান আল্লাহ্ বলেন,
“আর যে ব্যক্তি আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলের (কথাকে) অমান্য করবে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমালংঘন করবে আল্লাহ্ তাকে জাহান্নামে দাখিল করবেন। সে তা'তে চিরকাল থাকবে এবং অবমাননাকর শাস্তি ভোগ করবে।” -সূরা নিসা, ৪/১৪
@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@
১. আমি বলেছি আমার প্রিয় নবী সাঃ যাকে কাফের বলেছেন , সে অবশ্যই কাফের।
নবী সাঃ এর সমস্ত কথা সত্য তাতে একবিন্দু ও ভুল নেই। এই কথা আমি বলেছি আমার ঈমান ঠিক আছে তো হুজুর??
২. উপরুক্ত লিঙ্কের কথা গুলো পড়ে আমি বলেছি, যারা আল্লাহ ও আমার নবী সাঃ এর কথা মানবে না অস্বীকার করবে তারা কাফের। আমি বলেছি এর জন্য আমার ঈমান ঠিক আছে তো,?
৩.যেমন- মহান আল্লাহ্ বলেন,
“বল (হে মুহাম্মাদ (দ.); আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার কাছে ওয়াহী হয় যে, নিশ্চয়ই তোমাদের ইলাহ্ এক ইলাহ্” -সূরা কাহাফ, ১৮/১১০
এই আয়াতে আল্লাহ্ বলছেন যে, মুহাম্মাদ (দ.) আমাদের মতই মানুষ, পার্থক্য হচ্ছে তাঁর কাছে আল্লাহ্’র ওয়াহী আসে কিন্তু আমাদের কাছে আসেনা। কিন্তু কিছু-কিছু মানুষ রসূলুল্লাহ্ (দ.) কে আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস করে না। এখন যারা রসূলুল্লাহ্ (দ.) আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস করে না তারা কি আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করলো না ? অবশ্যই করেছে। আর যারা আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করে তাদেরকে আল্লাহ্ সত্যিকারের কাফির বলে আখ্যায়িত করেছেন। আর এ কথাটি আমাদের বিশ্বাস করে নিতে হবে। এখন যদি আমরা মনে করি রসূলুল্লাহ্ (দ.) কে আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস না করলেও মুসলিম থাকবে, তাহলে তো আমরা আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করার কারণে কাফির হয়ে যাবো। মহান আল্লাহ্ বলেন,
“আর যে ব্যক্তি আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলের (কথাকে) অমান্য করবে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমালংঘন করবে আল্লাহ্ তাকে জাহান্নামে দাখিল করবেন। সে তা'তে চিরকাল থাকবে এবং অবমাননাকর শাস্তি ভোগ করবে।” -সূরা নিসা, ৪/১৪
এইটা পড়ার পর আমি এইটা বিশ্বাস করেছি। আমার ঈমান ঠিক আছে তো হুজুর??
৪. হুজুর আমার বাড়ির কাছে যে সব হিন্দু , অমুসলিম রা আছে তাঁরা তো মূর্তি পূজা করে তাহলে তাদের কে প্রকাশ্যে কাফের বলে ডাকবো ?কাফের কে কাফের না বললে নিজে কাফের হয়ে যাবে?? একটা জায়গাতে লেখা ছিল তাই দেখে আমার ওয়াসওয়াসা হয়েছে।হুজুর কাফের কে কাফের না বললে কি নিজে কাফের হয়ে যাবে??( এইটা একটু বুঝিয়ে বলবেন) নাকি মনে মনে কাফের ভাবলেই হবে ??
৫. ওপরে এর লিংকের সমস্ত কথা পড়ে যদি আমি বিশ্বাস করি । আমার ঈমান ঠিক আছে তো হুজুর? এইখানে যে লেখা গুলো আছে সেগুলো ঠিক তো হুজুর?
৬. হুজুর আমি খুবই মারাক্তক ওয়াসওয়াসা রুগী ৩ বছর থেকে মানসিক রোগের ওষধ খাচ্ছি। বিষয় হলো আমি দাঁড়িয়ে প্লাস্টিক এর বোতলে পানি খাচ্ছিলাম। হটাৎ মনে হলো বসে পানি খেতে হয়। দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে শয়তানের ওয়াসওয়াসা র জন্য মনে হচ্ছে আমি ওসব মানিনা।( আস্তাগিরুল্লাহ) মনে মনে হয়েছে আমি মুখে উচ্চরণ করিনি। যখন এমন মনে হলো তখন আমি ভাবলাম শয়তানের ওয়াসওয়াসা র জন্য এমন হচ্ছে ভেবে আমি গুরুত্ব না দিয়ে দাড়িয়ে তখন পানিও খাওয়া হয়ে গেলো আমার দিয়ে খুব ভয় হচ্ছে ঈমান চলে যাবে নাকি ??
আসলে আমার মাথায় না না রকমের শয়তানের ওয়াসওয়াসা বা অনেক উল্টো পাল্টা ভাবনা চলে আসে। আমি ভেবেছিলাম এই সব গুরুত্ব না দিয়ে দাড়িয়ে পানি টা খেয়ে নিলাম। আমি তৌবা করেছি হুজুর।
আল্লাহ কসম শয়তানের ওয়াসওয়াসা র জন্য এমন হয়েছে , আমি তওবা করছি । হুজুর ওয়াসওয়াসা র জন্য এমন হয়ে গিয়েছিল। আমর ঈমান চলে যাবে না তো?? আমি তওবা করছি আর হবে না এমন । আমার ঈমান ঠিক থাকবে তো?
৬.১ আমার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে তো??
৬.২. আমি নবী সাঃ এর সমস্ত কথা বিশ্বাস করি, কোরআনের সমস্ত কিছু বিশ্বাস করি। আমি জানার জন্য এই খানে প্রশ্ন করেছি এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে?
৭. আমার মা বলছে কাল নাকি পৃথিবী ধ্বংস হবে সবাই বলছে।
আমি বললাম হ্যাঁস । হবে না। কারণ আমি অনেক বক্তব্যে শুনেছি কিয়ামতের অনেক আলামত আসবে তার পর কিয়ামত হবে। দিয়ে মা বললো কি একটা আওয়াজ হবে, আমি বললাম হতে পারে। এর জন্য কি আমার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে? আমি নবী সাঃ এর সমস্ত কথা বিশ্বাস করি।
৮. আমার কলেজের একটা অমুসলিম ছেলে , আমার ফেসবুক এ একটা ইসলামিক ভিডিও তে কমেন্ট করেছে জয় শ্রী রাম,
আমি এটা দেখে রেগে গিয়ে একটা হাসির emoji দিয়েছিলাম। দিয়ে আস্তে আস্তে তার সাতে ঝগড়া শুরু হয়ে যায়। দিয়ে আমি বলছি আমরা একসঙ্গে পড়াশোনা করি আমরা বন্ধু। দিয়ে ওই অমুসলিম টা বলছে আমার কোনো বন্ধু নেই। আস্তে আস্তে বিষয় টা নিয়ে ঝগড়া হয়।
এমন সময় আমি আস্তাগফিরুল্লাহ বলছি সে বিশাল বাজে ভাষা করে আস্তাগফিরুল্লাহ কে এমন বিকৃতি করলো । খুব বাজে লাগলো ,। একসময় আমি বললাম তুই এটা ডিলেট করে দে, সে আমাকে বলল তুই হাসির emoji ও কমেন্ট ডিলিট করে দে। আমিও ডিলেট করলাম ওই অমুসলিম ছেলে টাও ডিলেট করে দিলো। হুজুর এর জন্য আমার ঈমান চলে যাবে না তো?
সে আস্তাগিরুল্লাহ কথা তাকে এমন বিকৃতি করেছিলো খুব খারাপ লেগেছিল, সেই জন্য আমি ওই টাকে ডিলেট করে দেওয়ার কথা বলি। আর আমর বাড়ি অনেক দূরে ঐখানে থাকি কলেজ এর জন্য কোনো ঝামেলা না হয় সেই জন্য আমি আর কিছু বলিনি। ডিলেট করে বিষয় টা ওই খানে মিটিয়ে নিয়েছি এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে??
৯. এখানে বোঝানোর জন্য জয় শ্রী রাম লেখা হয়েছে এর জন্য ঈমান চলে যাবে না তো?
১০. "ওলিউল্লাহ হুজুর দয়া করে উত্তর দিবেন" এমন ভাবে অনুরোধ করে , লেখার জন্য কি ঈমানের কোনো সমস্যা হবে?
১১."তুজে চাহা রব সেভি যাদা " এই গান টা আমার স্ত্রী বাজাচ্ছিল আমি সঙ্গে সঙ্গে চেঞ্জ করতে বলি । ভয় হয়ে জাই ঈমান চলে যাবে বলে? হুজুর ঈমান ঠিক আছে তো? আর ভুল করে এই গান বাজলে কি ঈমান চলে যাবে?
১২. ঘুমের মধ্যে সপ্ন দেখে যদি ভুল ভাল বলি বা কোনো কুফরী কথা বলে ফেলি যা মনেই পড়ছে না । হালকা মনে লড়ছে যে কথা বলেছি কিন্তু কি কথা বলেছি সে আমি নিজে জানিনা । আর আমার স্ত্রী শুনতে পেয়েছে কিন্তু সে বলছে তুমি কথা বলনি । কেমন একটা মুখে শব্দ করছিলে তাই বললো। হুজুর আমি তওবা করেছি । আমার মনে নেই কি বলেছি ঈমান ঠিক থাকবে তো?
১৩. দরজার কাছে একটা পর্দা ছিল পর্দা টা হটাৎ সরে গেলো, দিয়ে রুম এর ভেতর দেখা যাচ্ছিল। হটাৎ মনে হলো আল্লাহ তো অনেক পর্দার মধ্যে থাকে মনে মনে এমন ভাবনা হলো যদি আল্লাহ কে দেখা যেত । এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে,?
এবং হটাৎ নবী সাঃ এর বিয়ে নিয়ে কিছু বাজে কথা মনে হতে যাচ্ছিল সঙ্গে সঙ্গে মনকে অন্য দিক এ নিয়ে চলে যায়। মনে করতে দেইনি।
যদি মনে মনে নবী সাঃ ও আল্লাহর নামে খারাপ কিছু ভাবনা চলে আসে কিন্তু মুখে উচ্চরণ করিনি, সম্পূর্ণ মনে মনে হয় তাহলে কি ঈমান চলে যাবে?
****** পর পর তিন শুক্রবার জুম্মার নামাজ না পড়লে কি ঈমান চলে যাবে?? ( অবশ্যই বলবেন)
১৪.https://ifatwa.info/43799/ এইটা আমর ই প্রশ্ন। এই লিংকের প্রশ্নের উত্তরে বলা হয়েছে হুরমত হবে না। কারণ তখন বীর্যপাত হয়ে গিয়েছি। হুজুর যদি মায়ের গোপন অঙ্গে হালকা করে স্পর্শ হয়ে জাই ওপরের অংশে গোপন অঙ্গ দেখিনি বা ভেতরের অংশ দেখিনি। । আমি কিন্তু গোপন অঙ্গ দেখিনি আর ভেতরের অংশে স্পর্শ হয়নি । তাহলে কি হুরমত হবে? কারণ বীর্য পাত তো হয়ে গিয়েছে। লজ্জাস্থানের ভেতরের অংশ দেখেনি। শুধু মাত্র স্পর্শ হয়। হুজুর আমর তো বীর্য পাত হয়ে গিয়েছিল তাহলে তহ হুরমত হবে না তাইনা ? হুজুর বীর্য পাত যেহেতু হয়ে গিয়েছে তাহলে তো আর উত্তেজনা কিছু থাকে না আপনিই বলেছিলেন । যদি স্পর্শ হয় এক্ষেত্রে কি হুরমত হবে ? https://ifatwa.info/43799/ এইখানে বলা হয়েছে হবে না হুরমত। তাহলে যদি লজ্জাস্থান স্পর্শ হয়েও জাই তাহলে তো একই উত্তর হতো তাইনা হুজুর হুরমত হতো না কারণ বীর্যপাত হয়ে গিয়েছিল. আমি সেই ব্যাক্তি যে এই লিংকের প্রশ্ন করেছিলাম। এখন ওয়াস্বসা নিয়ে মনে মনে সন্দেহ হচ্ছে তাই প্রশ্ন করছি স্পর্শ হয়নি যদিও। তবে মনে সন্দেহর জন্য প্রশ্ন করছি স্পর্শ হয়নি। হুরমত হবে না তো যদি মা এর গোপন অঙ্গে স্পর্শ হয়ে জাই তাই না হুজুর?
১৫. আজকে প্রেসার কুকার দিতে গিয়ে মার হাতে হাত স্পর্শ হয়ে জাই ৪ সেকেন্ড হবে সঙ্গে সঙ্গে ভয় হয়ে জাই যে হুরমত হয়ে যাবে নাকি বলে। আমার কামভাব ছিল না আল্লাহ কসম। আমি ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম আর আমার লিঙ্গ খাড়া ও হয়নি কেমন একটু মনে হয়েছে কিন্তু খাড়া হয়নি আল্লাহ কসম। আমি ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম হুরমত বলে। কিন্তু কামভাব ছিলনা এর লিঙ্গ খাড়াই হয়নি তাহলে কি হুরমত হবে?
**** আমার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে তো হুজুর ও আমার আব্বু মার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে তো??