ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবূ সাঈদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত।
عَنْ أَبِي سَعِيدٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " يَقُولُ الرَّبُّ عَزَّ وَجَلَّ مَنْ شَغَلَهُ الْقُرْآنُ عَنْ ذِكْرِي وَمَسْأَلَتِي أَعْطَيْتُهُ أَفْضَلَ مَا أُعْطِي السَّائِلِينَ وَفَضْلُ كَلاَمِ اللَّهِ عَلَى سَائِرِ الْكَلاَمِ كَفَضْلِ اللَّهِ عَلَى خَلْقِهِ " . قَالَ هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ
তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মহান ও বরকতময় রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেন, কুরআন নিয়ে ব্যস্ততা যাকে আমার যিকর এবং আমার কাছে প্রার্থনা করা থেকে বিরত রাখে আমি তাকে (প্রার্থনাকারীদেরকে) যা দিয়ে থাকি তদপেক্ষা উত্তম প্রতিদান দিব। সব কালামের উপর আল্লাহর কালামের মর্যাদা সেরূপ যেরূপ সকল সৃষ্টি উপর আল্লাহর মর্যাদা বিদ্যামান।(যঈফ, মিশকাত ২১৩৬, যঈফা ১৩৩৫, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ২৯২৬ [আল মাদানী প্রকাশনী]
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার শিক্ষা অর্জন যদি দ্বীন ইসলাম এবং দেশের স্বার্থে হয়, তাহলে আপনি লেখাপড়ার জন্য নফল ইবাদত করতে না পারলেও মনোভাসনা থাকার কারণে নফল ইবাদতের সওয়াব পেয়ে যাবেন।