ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত
قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِنَّ اللَّهَ كَتَبَ عَلَى ابْنِ آدَمَ حَظَّهُ مِنَ الزِّنَا، أَدْرَكَ ذَلِكَ لاَ مَحَالَةَ، فَزِنَا العَيْنِ النَّظَرُ، وَزِنَا اللِّسَانِ المَنْطِقُ، وَالنَّفْسُ تَمَنَّى وَتَشْتَهِي، وَالفَرْجُ يُصَدِّقُ ذَلِكَ كُلَّهُ وَيُكَذِّبُهُ»
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “নিশ্চয় আল্লাহ বনি আদমের উপর যতটুকু যিনা লিখে রেখেছেন সে তা করবেই; এর থেকে কোন নিস্তার নেই। চোখের যিনা হচ্ছে- দেখা; জিহ্বার যিনা হচ্ছে- কথা, অন্তর কামনা করে ও উত্তেজিত হয় এবং যৌনাঙ্গ সেটাকে বাস্তবায়ন করে অথবা বাস্তবায়ন করে না।(সহীহ বুখারী-৬২৪৩)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
মেয়েটি ছেলেটিকে বিয়ের কথা আলোচনা করার জন্য মেসেজ দিতে পারবে। ছেলেটি তাড়াতাড়ি বিয়ের প্রস্তাব দেয়ার কথা বলবে, ছেলেটির বিয়েতে তেমন কোনো আগ্রহ না থাকলে, মেয়ে অন্য কোথাও বিয়ে করে নেবে। ছেলে যদি অপেক্ষার কথা বলে,এবং মেয়ের জন্য যোগাযোগ ছাড়া অপেক্ষা করা যদি সম্ভব না হয়, বা গোনাহের ভয় হয়,তাহলে মেয়েটি অতিসত্বর অন্য কোথাও বিয়ে করে নেবে।