মাসালা জানার পর থেকে খুব পেরেশানিতে আছি।যদিও এমন কিছু হয়নি এরপরো শুধু ভাবতে থাকি এইটা বলছি কিনা বা ওইটা বলছি কিনা।
প্রশ্ন ১হুজুর মানুষ মনে মনে লিখা পড়লে বা মনে মনে কথা বললে মুখ উচ্চারণ না হলেও, ঠোট বা জিহ্বা না নড়লেও আমার মতে জিহ্বার কম্পন টা একটু হয় সবার।তাই মুখ বন্ধ রেখে কোনা উচ্চারণ না করে,ঠোট এবং জিব্হা ও না নড়লে কিন্ত মনে মনে তালাকসূচক কিছু মনে করার চেষ্টার উদ্দেশ্য যদি মনে মনে বলা হয়""তোমাকে তালাক দিলাম (অর্থাত এই ধরনের কোন বাক্য বলেছি কিনা কখনো স্ত্রী কে কখনো মনে করার চেষ্টা করার উদ্দেশ্য)) """কিন্তু জিহ্বা নড়েনা নিশ্চিত তাই জিহ্বা না নড়লেও যদি জিহৃবা কম্পন অনুভূত হয় একথে কি তালাক হবে???অর্থাত ঠোঁট এবং জিহ্বা না নাড়িয়ে সবাই মনে মনে কথা বললে বা কোন লিখা পড়লে যেমন অনুভূতি ঠিক ওইরকম। জানার জন্য
প্রশ্ন ২:ওয়াসওয়াসা আসলে মনে করার উদ্দেশ্যে যদি মনে মনে তালাকসূচক শব্দগুলো বলা হয় বা মনে মনে কথা বলা হয় তাহলে তা ** হবে?যদি খাওয়ার সময় জিহ্বা নড়ে তাই যদি কিছু খেতে খেতে ও এই ধরনের মনে করার চেষ্টা করা হয় বা মনে মনে কথা বলা হয় যে আমিতো এমন বলিনি,,,ওইরকম বলেছি এই ভাবে তালাকসূচক শব্দগুলো মনে করার উদ্দেশ্য কিন্তুু জিহ্বা নড়ে শুধুমাত্র খাবার চিবানোর জন্য তাহলেও কি তালাক হয়?জানার জন্য।
প্রশ্ন:৩তালাকের অধিকার প্রাপ্তা স্ত্রী যদি অধিকার পাওয়ার পূর্বে তা** নেয় বা কোন কেনায়া বাক্য বলে তাহলে কি তা পতিত হবে?জানার জন্য
প্রশ্ন:৪অধিকারপ্রাপ্ত স্ত্রী যদি বলে "" থাকবোনা আমি তোমার সাথে "" এইটা কি কেনায়া বাক্য?নিয়ত ছাড়া বা নিয়ত করে বললে কি হবে?জানার জন্য
প্রশ্ন:৫ স্বামী যদি স্ত্রী কে বলে ওমুক কাজ করলে তালাক দিয়ে দিবো?যদি স্ত্রী কাজটা করে তালাক হবে?জানার জন্য