ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
হেদায়াতপ্রাপ্তির পর যদি এমনটা বলে যে, শুধুমাত্র আল্লাহর অফুরন্ত নূর থেকে এক ফোটা নূর নিজের কলবে এসে পড়েছে। আর সেটাকেই আকড়ে ধরে রাখার চেষ্টায় ইবাদুর রহমান হওয়ার চেষ্টায় আছি,এভাবে বলা কখনো উচিৎ হবে না।বরং বলতে হবে, আল্লাহর রাস্তায় চেষ্টায় আছি। আল্লাহ যেন, সর্বদা হেদায়তের উপর রাখেন, এবং হেদায়তের উপর মৃত্যু দান করেন।
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
فَلَا تُزَكُّوا أَنفُسَكُمْ ۖ هُوَ أَعْلَمُ بِمَنِ اتَّقَىٰ
অতএব তোমরা আত্নপ্রশংসা করো না। তিনি ভাল জানেন কে সংযমী।(সূরা আন-নাজম-৩২)
(২)
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
وَعِبَادُ الرَّحْمَـٰنِ الَّذِينَ يَمْشُونَ عَلَى الْأَرْضِ هَوْنًا وَإِذَا خَاطَبَهُمُ الْجَاهِلُونَ قَالُوا سَلَامًا
রহমান-এর বান্দা তারাই, যারা পৃথিবীতে নম্রভাবে চলাফেরা করে এবং তাদের সাথে যখন মুর্খরা কথা বলতে থাকে, তখন তারা বলে, সালাম(সূরা ফুরকান-৬৩)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কেউ যদি কোনো ভুল কাজ করে, তখন তাকে সুধরে দিতে গেলেও যদি সে না মানে।তাহলে তর্ক থেকে বাচার জন্য সে ভুল হওয়া সত্ত্বেও তুমিই ঠিক বলে এড়িয়ে যাওয়া ঠিক হবে না। যেহেতু এতে করে ঐ ব্যক্তি ভুলটাকেই সঠিক মনে করবে।তাই এক্ষেত্রে তর্ক না করে বরং চুপ করে এড়িয়ে যাওয়াই উত্তম হবে।