আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
57 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (15 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ,

আমি রুপা দিয়ে মোহরে নবুয়তের আংটি বানাতে চাচ্ছি। এ বিষয়ে কিছু প্রশ্নের উত্তর জানতে চাই।

১. রাসুল (সাঃ) এর ব্যবহৃত মোহরে নবুয়তের আংটি টি কেমন ছিলো?
উপরে আল্লাহ মাঝে রসুল নিচে মুহাম্মাদ (সাঃ)  নাকি উপরে মুহাম্মাদ (সাঃ) মাঝে রসুল নিচে আল্লাহ??

২. রুপার বানানো এমন আংটি পড়া কি সুন্নত? এর কি বিশেষ কোন ফজিলত আছে?

৩. এই আংটি কি টয়লেট বা এটাস্ট বাথরুমে নিয়ে যাওয়া যাবে?

৪. এই আংটি কি নির্দিষ্ট কোন আঙ্গুলে পড়তে হবে?

৫. এই আংটি পড়তে গেলে কি কি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে?

জাযাকাল্লাহু খইরান

1 Answer

0 votes
by (678,880 points)
edited by
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم


(০১)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللهِ الأَنْصَارِيُّ قَالَ حَدَّثَنِيْ أَبِيْ عَنْ ثُمَامَةَ عَنْ أَنَسٍ أَنَّ أَبَا بَكْرٍ لَمَّا اسْتُخْلِفَ بَعَثَهُ إِلَى الْبَحْرَيْنِ وَكَتَبَ لَهُ هَذَا الْكِتَابَ وَخَتَمَهُ بِخَاتَمِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَكَانَ نَقْشُ الْخَاتَمِ ثَلَاثَةَ أَسْطُرٍ مُحَمَّدٌ سَطْرٌ وَرَسُوْلُ سَطْرٌ وَاللهِ سَطْرٌ

আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। যখন আবূ বাকর (রাঃ) খলীফা হন, তখন তিনি তাঁকে বাহরাইনে প্রেরণ করেন এবং তাঁর এ বিষয়ে একটি নিয়োগপত্র লিখে দেন। আর তাতে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মোহর দ্বারা সীলমোহর করে দেন। উক্ত মোহরে তিনটি লাইন খোদিত ছিল। এক লাইনে মুহাম্মদ, এক লাইনে রাসূল ও এক লাইনে আল্লাহ। 

(বুখারী ৩১০৬.১৪৪৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৮৭৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৮৮৪)

★রাসুলুল্লাহ সাঃ যে মোহর দ্বারা চিঠি ইত্যাদিতে সীলমোহর করে দেন। উক্ত মোহরে তিনটি লাইন খোদিত ছিল। এক লাইনে মুহাম্মদ, এক লাইনে রাসূল ও এক লাইনে আল্লাহ। 

এটিকে মোহরে নবুওয়্যত বলেনা।
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উভয় কাধের মাঝখানে যে একটি গোশতের বিশেষ অংশ ছিলো,যেটা মূলত মোহরে নুবুওয়্যাত।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

وَعَنْهُ كَانَ إِذَا وَصَفَ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: لَمْ يَكُنْ بِالطَّوِيلِ الْمُمَّغِطِ وَلَا بِالْقَصِيرِ الْمُتَرَدِّدِ وَكَانَ رَبْعَةً مِنَ الْقَوْمِ وَلَمْ يَكُنْ بِالْجَعْدِ الْقَطَطِ وَلَا بِالسَّبْطِ كَانَ جَعْدًا رَجِلًا وَلَمْ يَكُنْ بِالْمُطَهَّمِ وَلَا بِالْمُكَلْثَمِ وَكَانَ فِي الْوَجْهِ تَدْوِيرٌ أَبْيَضُ مُشْرَبٌ أَدْعَجُ الْعَيْنَيْنِ أَهْدَبُ الْأَشْفَارِ جَلِيلُ الْمَشَاشِ وَالْكَتَدِ أَجْرَدُ ذُو مَسْرُبةٍ شئن الْكَفَّيْنِ وَالْقَدَمَيْنِ إِذَا مَشَى يَتَقَلَّعُ كَأَنَّمَا يَمْشِي فِي صَبَبٍ وَإِذَا الْتَفَتَ الْتَفَتَ مَعًا بَيْنَ كَتِفَيْهِ خَاتَمُ النُّبُوَّةِ وَهُوَ خَاتَمُ النَّبِيِّينَ أَجْوَدُ النَّاسِ صَدْرًا وَأَصْدَقُ النَّاسِ لَهْجَةً وَأَلْيَنُهُمْ عَرِيكَةً وَأَكْرَمُهُمْ عَشِيرَةً مَنْ رَآهُ بَدِيهَةً هَابَهُ وَمَنْ خَالَطَهُ مَعْرِفَةً أَحَبَّهُ يَقُولُ نَاعِتُهُ: لَمْ أَرَ قَبْلَهُ وَلَا بَعْدَهُ مِثْلَهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسلم.

আলী (রাঃ)] হতে বর্ণিত। তিনি যখনই নবী (সা.) -এর আকৃতির বর্ণনা দিতেন, তখন বলতেন, তিনি (সা.) খুব লম্বাও ছিলেন না এবং একেবারে খাটোও ছিলেন না, বরং তিনি ছিলেন লোকেদের মধ্যে মধ্যম গড়নের। তাঁর মাথার চুল একেবারে কোঁকড়ানো ছিল না এবং সম্পূর্ণ সোজাও ছিল না, বরং মধ্যম ধরনের কোঁকড়ানো ছিল। তিনি (সা.) অতি মোটা ছিলেন না এবং তার চেহারা একেবারে গোল ছিল না, বরং লম্বাটে গোল ছিল। দেহের রং ছিল লাল-সাদা সংমিশ্রিত। চোখের রঙ ছিল কালো এবং পলক ছিল লম্বা লম্বা। হাড়ের জোড়াগুলো ছিল মোটা। সমস্ত শরীর ছিল পশমহীন, অবশ্য পশমের চিকন একটি রেখা বক্ষ হতে নাভি পর্যন্ত লম্বা ছিল। হস্তদ্বয় ও পদদ্বয়ের তালু ছিল মাংসে পরিপূর্ণ। যখন তিনি (সা.) হাঁটতেন তখন পা পূর্ণভাবে উঠিয়ে জমিনে রাখতেন, যখন তিনি কোন দিকে তাকাতেন তখন ঘাড় পূর্ণ ফিরিয়ে তাকাতেন। তাঁর উভয় কাধের মাঝখানে ছিল মোহরে নুবুওয়্যাত। মূলত তিনি (সা.) ছিলেন, ‘খাতিমুন নাবিয়্যিন' (নবী আগমনের সিলসিলা সমাপ্তকারী)। তিনি (সা.) ছিলেন মানুষের মধ্যে আন্তরিকভাবে অধিক দাতা, সর্বাপেক্ষা কোমল স্বভাবের এবং বংশের দিক দিয়ে ছিলেন সম্রান্ত। যে ব্যক্তি তাঁকে হঠাৎ দেখত, সে তাঁকে অতি ভালোবাসতে লাগত। রাসূল (সা.) -এর গুণাবলি বর্ণনাকারী এ কথা বলতে বাধ্য হন যে, আমি তার পূর্বে ও পরে তাঁর মতো কাউকেও কখনো দেখতে পাইনি।
(তিরমিযী ৩৬৩৮, সিলসিলাতুস সহীহাহ্ ২০৫৩, মুসান্নাফ ইবনু আবী শায়বাহ্ ৩১৮০৪, শুআবূল ঈমান ১৪১৬,মিশকাত ৫৭৯১)

(০২)
রুপা দিয়ে আংটি বানানো হলে ছেলেদের জন্য তাহা জায়েজ।
সেখানে রুপা এক মিশকাল থাকবে।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 
আব্দুল্লাহ ইবনু বুরাইদাহ (রহঃ) থেকে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত।

عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَجُلًا، جَاءَ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَعَلَيْهِ خَاتَمٌ مِنْ شَبَهٍ، فَقَالَ لَهُ: «مَا لِي أَجِدُ مِنْكَ رِيحَ الْأَصْنَامِ» فَطَرَحَهُ، ثُمَّ جَاءَ وَعَلَيْهِ خَاتَمٌ مِنْ حَدِيدٍ، فَقَالَ: «مَا لِي أَرَى عَلَيْكَ حِلْيَةَ أَهْلِ النَّارِ» فَطَرَحَهُ، فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مِنْ أَيِّ شَيْءٍ أَتَّخِذُهُ؟ قَالَ: «اتَّخِذْهُ مِنْ وَرِقٍ، وَلَا تُتِمَّهُ مِثْقَالًا»

একদা এক ব্যক্তি পিতলের আংটি পরিহিত অবস্থায় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এলে তিনি তাকে বলেনঃ আমি তোমার কাছ থেকে মূর্তির গন্ধ পাচ্ছি কেন? এ কথা শুনে লোকটি আংটি ছুঁড়ে ফেলে দিলো। অতঃপর সে একটি লোহার আংটি পরে এলে তিনি বলেনঃ আমি তোমার নিকট জাহান্নামীদের অলংকার দেখছি কেন? লোকটি এটিও ছুঁড়ে ফেলে দিলো। লোকটি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! তাহলে কিসের আংটি ব্যবহার করবো? তিনি বলেনঃ রূপার আংটি ব্যবহার করো, তবে তা যেন এক মিসকাল এর অধিক না হয়।(সুনানে আবি-দাউদ-৪২২৩)

আরো জানুনঃ- 

★ছেলেদের রুপার আংটি ব্যবহার করার অনুমোদন রয়েছে।
এটি সুন্নাত নয়।

তবে কেহ কেহ সুন্নাতও বলেছেন।
বিস্তারিত জানুনঃ- 
https://ifatwa.info/8150/ 

(০৩)
এই আংটি টয়লেট বা এটাস্ট বাথরুমে নিয়ে যাওয়া যাবেনা।
খুলে রেখে যেতে হবে।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ
 
حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ مَنْصُورٍ، أَخْبَرَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ، وَالْحَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا هَمَّامٌ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ أَنَسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا دَخَلَ الْخَلاَءَ نَزَعَ خَاتَمَهُ .

আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সৌচাগারে যেতেন তখন তাঁর আংটি খুলে রাখতেন।

ইবনু মাজাহ ৩০৩, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১৭৪৬ [আল মাদানী প্রকাশনী]

(عن أنس رضي الله عنه قال: كان النبي صلي الله عليه وسلم ) : شرح الحديث من المرقات: (عن أنس قال: كان النبي صلي الله عليه وسلم ) (إذا دخل الخلاء) : أي: أراد دخوله (نزع) : أي: أخرج من أصبعه (خاتمه) : بفتح التاء، وقيل بكسرها لأن نقشه، محمد رسول الله صلي الله عليه وسلم ، وفيه دليل على وجوب تنحية المستنجي اسم الله واسم رسوله والقرآن كذا قاله الطيبي. قال الأبهري: ويعم الرسل. وقال ابن حجر: استفيد منه أنه يندب لمريد التبرز أن ينحي كل ما عليه معظم من اسم الله تعالى أو نبي أو ملك فإن خالف كره اهـ. وهو الموافق لمذهبنا (رواه أبو داود، والنسائي، والترمذي، وقال: هذا حديث حسن صحيح غريب)

সারমর্মঃ
আল্লাহ অথবা রাসুল সাঃ এর নাম,কুরআন সম্বলিত কোনো কিছু নিয়ে টয়লেট যাওয়া যাবেনা।
বাহিরে রেখে আসতে হবে।
অন্যথায় এর খেলাফ করলে মাকরূহ হবে।       

আরো জানুনঃ

(০৪)
নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ডান এবং বাম উভয় হাতে আংটি পরেছেন বলে একাধিক হাদিসে প্রমাণিত হয়েছে। সুতরাং যে কোনো হাতে আংটি পরা জায়েজ আছে।

তবে কনিষ্ঠা আঙ্গুলে পরা উত্তম।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 
আনাস রা. হতে বর্ণিত। তিনি বলেন,

«كَانَ خَاتَمُ النَّبِيﷺ – فِي هَذِهِ، وَأَشَارَ إِلَى الْخِنْصِرِ مِنْ يَدِهِ الْيُسْرَى» رَوَاهُ مُسْلِمٌ

নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আংটি এই আঙ্গুলে পরিধান করতেন বলে তিনি বাম হাতের কনিষ্ঠা অঙ্গুলির দিকে ইঙ্গিত করলেন। (সহিহ : মুসলিম (২০৯৫)-৬৩, আস্ সুনানুল কুবরা লিল বায়হাকি ৭৮১৭, ইরওয়া ৮১৮, সিলসিলাতুস্ সহীহাহ্ ৫৪৯৯, শু‘আবুল ঈমান ৬৩৬৯।

عَنِ الصَّلْتِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ ، قَالَ : كَانَ ابْنُ عَبَّاسٍ ، يَتَخَتَّمُ فِي يَمِينِهِ , وَلا إِخَالُهُ إِلا قَالَ : كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ” يَتَخَتَّمُ فِي يَمِينِهِ ” .

সালত ইবনে আবদুল্লাহ রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ইবনে আব্বাস রা. তার ডান হাতে আংটি পরিধান করতেন। আমার যতদূর মনে পড়ে তিনি শুধু বলেছিলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ডান হাতে আংটি পরিধান করতেন।” (শামায়েলে তিরমিযি, অধ্যায়: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ডান হাতে আংটি পরিধান করতেন, পরিচ্ছদ: সাহাবিগণও তাঁর অনুসরণে ডান হাতে আংটি পরিধান করতেন, হা/৭৭-সহিহ)

★মধ্যমা ও তর্জনী আঙ্গুলে আংটি পরা নিষেধ:
এ মর্মে হাদিস হল,

عَنْ أَبِي بُرْدَةَ، قَالَ قَالَ عَلِيٌّ نَهَانِي رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنْ أَتَخَتَّمَ فِي إِصْبَعِي هَذِهِ أَوْ هَذِهِ . قَالَ فَأَوْمَأَ إِلَى الْوُسْطَى وَالَّتِي تَلِيهَا .

আবূ বুরদাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আলী রা. বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে এই অথবা এই আঙ্গুলে আংটি পরতে নিষেধ করেছেন- বলে তিনি তাঁর মধ্যমা ও তাঁর পার্শ্বের তর্জনী আঙ্গুলের দিকে ইশারা করলেন। (সহিহ মুসলিম, অধ্যায়: পোশাক ও সাজসজ্জা, অধ্যায়ঃ মধ্যমা ও তার সাথের (শাহাদাত/তর্জনী) আঙ্গুলে আংটি পরার নিষেধাজ্ঞা )

ডান-বাম উভয় হাতে আংটি পরা জায়েজ আছে। তবে তা কনিষ্ঠা আঙ্গুলে পরা উত্তম আর তর্জনী ও মধ্যমা আঙ্গুলে নিষেধ-যেমনটি উপরোক্ত হাদিস থেকে প্রমাণিত হল।
(কিছু অংশ সংগৃহীত।)

(০৫)
বাথরুমে যাওয়ার সময় খুলে রেখে যেতে হবে।
কখনো মাটিতে বা নাপাক কোনো স্থানে যেনো না থাকে,সেদিকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...