আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
359 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (8 points)
edited by
১। স্ত্রী যদি বলে তোমাকে বিয়ে করা বা তোমার কাছে বিয়ে বসে আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল হইসে আর স্বামী যদি বলে ভুল মনে হইলে যাইগ্গাগা বা ভুল মনে হইলে আসোস কেন যার লেসার ভাল্লাগে তার কাছে যা তাহলেকি স্ত্রী তালাকের অধিকার পেয়ে যায়???

২। স্ত্রী যদি বলে আমার আগের স্বামী তোমার থেকে ভালো ছিলো আর স্বামী যদি উত্তর দেয় হেই ভালো আসিল তো আমার কাসে আইসোস কেন হের কাসেই যা তাহলে কি স্ত্রী তালাকের অধিকার পেয়ে যায়??

৩। স্ত্রী যদি বলে তোমার মধ্যে ওই আগের স্বামীর লক্ষণ মানে খারাপ গুন দেখতে পাই আর স্বামী যদি বলে জে ভালা তার কাসেই তুই যা তাহলেকি  স্ত্রী অধিকার পেয়ে যাবে???

৪। আমি অধিকার পাইসি কিনা জানিনা। স্বামীকে জিজ্ঞেস করসি তুমিকি কখনো আমাকে ভুলে মৌখিক  অধিকার দিসো কিনা সে বলে আমিতো জানিই না জে এভাবেই অধিকার দেওয়া যায় তাহলে তোমাকে অধিকার দিবো কিভাবে আমি। এই ক্ষেত্রে কি আমি অধিকার পাইনি ধরে নিবো???

৫। আমার মনে ওয়াসওয়াসা আসতেসে জে আমি কখনো বলসি তুই খারাপ তোর সাথেই আমি থাকতামনা  আর স্বামী উত্তর দিসে ভালো না লাগলে ছাইড়া দে এভাবেই বললেতো অধিকার পেয়ে যায় স্ত্রী । আমি এটা শিউর  না মনের মধ্যে বার বার ওয়াসওয়াসা আসতেসে। এই ক্ষেত্রে আমি কি করতে পারি?? আমি কয়েকমাস ধরে তালাকের চিন্তায় ওয়াসওয়াসা গ্রস্ত। এসব চিন্তা থেকে বের হতে পারছিনা। অনেক অনেক কিছু আমার মাথায় ঘুরে আর চিন্তা করতে থাকি। মানসিক ডাক্তারও দেখিয়েছি ওষুধ ও খাচ্ছি ডাক্তার থেরাপি  নিতে বলসে। থেরাপি  নিতে যাবো। এখন এই ওয়াসওয়াসা জে আসে আমি কি করবো???

৬। কেউ যদি বেখেয়ালে নিজের ওপর তালাক বলে ফেলে স্বামীকে তালাক দেওয়ার ইচ্ছা নাই বেখেয়ালে বলে ফেলসে তাহলেকি  তালাক হয়ে যায়???

৭। বা কেউ যদি নিজের ওপর তালাক কথাটা বলতে কেমন লাগে এই জন্য বলে নিজের ওপর তালাক তাহলেকি  তালাক হয়ে যায়??

৮।৬ নং আর ৭ নং  আমি বলসি কিনা জানিনা আমার তীব্র সন্দেহ হচ্ছে। এখন আমি বলসি আওয়াজ হইসে কিনা নাকি শুধু মুখ আর জিহবা নরসে কোনো শব্দ হয়নি আমি সিউর না।

৯।যদি জিহবা মুখ নড়ে কিন্তু শব্দ না হয় তাহলেকি তালাক হয়ে যায়???

১০।আমি বিকাশ নাম্বার এর শেষের কয়েকটা ডিজিট লিখে তারপর লাস্ট কথাটা লিখসি। সংখ্যাবাচক  শব্দ নিয়ে আমার ওয়াসওয়াসা হয় লিখতে গেলেও মুখে উচ্চারণ করতে গেলেও। তাই আমি সংখ্যা গুলো লিখার সময় মনে মনে আউজুবিল্লাহ পড়তেসিলাম। সংখ্যা লিখার পরে যখন লাস্ট লিখসি তখন মনে হলো আমি ইচ্ছা করে নিজের ওপর লাস্ট তালাক বলসি  বা আমি ইচ্ছা করেই এটা ভাবসি জে লাস্ট লিখলে তালাকের কথাটা হবে নিজের ওপর লাস্ট তালাক। আমি যদি ইচ্ছা করেই  ভেবে থাকি জে লাস্ট লিখলে কথাটা হবে নিজের ওপর লাস্ট তালাক তাহলে কি তালাক হবে?? আমারতো তালাকের নিয়ত নাই বা আমি কথাটা  মুখেও উচ্চারণ করি নাই আমি মোবাইলে টাইপ করতেসিলাম আর মুখে আউজুবিল্লাহ পড়তেসিলাম। এভাবেই কি তালাক হয়ে গেছে??

১১। কেউ যদি ইচ্ছা করে ৩৬৭৩ লাস্ট এটা লিখে আর মুখে আউজুবিল্লাহ পরে আর মনে মনে নিজের ওপর লাস্ট তালাক বলে তাহলে তালাক হয়ে যাবে?? এটাতো কেনায়া শব্দ না।মানে আমার পূর্ব শব্দটা ছিলো ৫৩৭৮ লাস্ট ডিজিট। এও ডিজিট শব্দটা লিখার আগেই কেউ যদি শুধু ৫৩৮৪ লাস্ট লিখে মুখে আউজুবিল্লাহ পরে তালাকের ভয়েই  আর মনে বলে নিজের ওপর লাস্ট তালাক তাহলে কি তালাক হয়ে যায়???

১২। মোবাইলে ক্লিয়ার লিখতে টিপ দেওয়ার সময় কেউ যদি ইচ্ছা করে মনে করে আমার সব ক্লিয়ার নিজের ওপর তালাক তাহলেকি  তালাক হয়ে যাবে??
১৩। কোনো বিষয় নিয়ে হ্যা বলতে গেলেই মনে আসে আমার নিজের ওপর তালাক। ছেলে যদি ডাক দেয় আমি যদি বলি হ্যা মা বোলো। তখনো মনে হয় নিজের ওপর তালাক। কেউ জিজ্ঞেস করে খাইসো ঐখানে যাবা এটা করবা হ্যা উত্তর দিলেই মনে হয় তালাকের কথা। বা মাথা নাড়িয়ে হ্যা বললেও  মনে হয় নিজের ওপর তালাক। হ্যা কি কেনায়া শব্দ??? তালাক হয়???

১৪। কেউ যদি কোনো প্রশ্ন করে আমরা অনেক সময় বলিনা হুম?? মানে হুম অর্থ কি বুঝাতে চাই তখনো মনে হয় নিজের ওপর তালাক। এগুলোকি লেনায়া শব্দ???

১৫।তুমি আম্মুকে একটু কল দেও, তুমি একদিকে আসো একটু, একটা কথা শোনো এগুলো কি কেনায়া শব্দ? এসব বলার সময় কোনো মহিলা ইচ্ছাকৃত নিজের ওপর তালাক নিলে সেটা কি কার্যকরী হবে??মানে এসব বলার সময় কোনো মহিলা যদি বলে আমার ওপর একটু তালাক তাহলেকি  তালাক হবে???
আমার তালাকের কোনো ইচ্ছা নাই। কিন্তু এমন কোনো বিষয় নাই যেটাতে আমার মনে তালাকের কথা না আসে। আমি কথা বলতে ভয় পাই। কোনো শব্দ উচ্চারণ করলেও সেটা নিয়ে আবার ভেবে দেখি এটাকি তালাকের নিয়তে ছিলো এটাকি কেনায়া বাক্য এভাবেকি তালাক হয়। মানসিক  যন্ত্রনায় ভালো লাগেনা কিছু। সবসময় এসবি ভাবতেই থাকি। অশান্তি লাগে আমার। আমি কি করবো?? এভাবেতো মানুষের জীবন স্বাভাবিক থাকেনা আমি কারো সাথেই কোথাও বলতে ভয় পাই।তালাকের ভয়ে  আমি স্বাভাবিক কথা বলতে ভয় পাচ্ছি। কোনো কথা বললে সেটা মনে রাখতে পারছিনা। স্বাভাবিক কথার নিয়ত ও মনে করার চেষ্টা করছি। আমি কি করব আমাকে বলে দেন
by (8 points)
শায়েখ আমি এখনো উত্তর পাইনি।
by (565,890 points)
জবাব দেয়া হয়েছে।

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


https://ifatwa.info/36539/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছে, 
তালাক হচ্ছে স্বামীর অধিকার। স্বামী তালাক দিলেই তালাক সংঘটিত হবে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ عَبْدِ اللهِ بْنِ بُكَيْرٍ حَدَّثَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ عَنْ مُوسَى بْنِ أَيُّوبَ الْغَافِقِيِّ عَنْ عِكْرِمَةَ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ أَتَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم رَجُلٌ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللهِ إِنَّ سَيِّدِي زَوَّجَنِي أَمَتَهُ وَهُوَ يُرِيدُ أَنْ يُفَرِّقَ بَيْنِي وَبَيْنَهَا قَالَ فَصَعِدَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم الْمِنْبَرَ فَقَالَ يَا أَيُّهَا النَّاسُ مَا بَالُ أَحَدِكُمْ يُزَوِّجُ عَبْدَهُ أَمَتَهُ ثُمَّ يُرِيدُ أَنْ يُفَرِّقَ بَيْنَهُمَا إِنَّمَا الطَّلَاقُ لِمَنْ أَخَذَ بِالسَّاقِ

ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট এসে বললো, হে আল্লাহর রসূল! আমার মনিব তার বাঁদীকে আমার সাথে বিবাহ দিয়েছে। এখন সে আমার ও আমার স্ত্রীর মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে চায়। রাবী বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বারে আরোহণ করলেন, অতঃপর বলেনঃ হে লোকসকল! তোমাদের কারো এরূপ আচরণ কেন যে, সে তার গোলামের সাথে তার বাঁদীর বিবাহ দেয়, অতঃপর তাদের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে চায়? নারীর ঊরু স্পর্শ করা যার জন্য বৈধ, তালাকের অধিকার তার।
(সুনানে ইবনে মাজাহ ২০৮১.বায়হাকী ৯/১৫৭, ইরওয়াহ ২০৪১।)

★শরীয়তের বিধান অনুযায়ী  মহিলা নিজের উপর কেবল তখনি তালাক পতিত করতে পারবে, যদি স্বামী তাকে তালাক দেবার অধিকার দিয়ে থাকে।
এটি নিকাহ নামার ১৮ নং ধারাতে হ্যাঁ লেখার মাধ্যমেই হোক,বা পরবর্তীতে মৌখিক বা লিখিত ভাবেই হোক।
,  
সুতরাং স্বামী যদি স্ত্রীকে তালাকের ক্ষমতা প্রদান করে,আর স্ত্রী স্বামী কর্তৃক তালাকে তাভবিজের ক্ষমতাবলে লিখিত বা মৌখিকভাবে নিজের নফসের উপর তালাক দিয়ে দিলে সেটি পতিত হয়ে যাবে।

আরো জানুনঃ 

ফাতাওয়ায়ে শামীতে আছেঃ
   
قال لھا: طلقي نفسک ولم ینو أو نوی واحدة فطلقت وقعت رجعیة الخ (الدر المختار مع رد المحتار، کتاب الطلاق، باب الأمر بالید، ۴: ۵۷۵، ط: مکتبة زکریا دیوبند)۔
সারমর্মঃ
কেহ যদি তার স্ত্রীকে বলে,তুমি তোমার নিজের নফসকে তালাক দাও,কোনো নিয়ত না করে,অথবা এক তালাকের নিয়ত করে,অতঃপর স্ত্রী তালাক দেয়,তাহলে এক তালাকে রজয়ী পতিত হবে।     

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
(০১)
তাহলে স্ত্রী তালাকের অধিকার পেয়ে যায়না।

(০২)
এক্ষেত্রেও স্ত্রী তালাকের অধিকার পেয়ে যায়না।

(০৩)
না,এর ফলে  স্ত্রী তালাকের অধিকার পাবেনা। 

(০৪)
আপনি অধিকার পাননি বলে ধরে নিবেন।

(০৫)
আপনি অধিকার পাননি বলে ধরে নিয়ে নিশ্চিন্ত মনে কাজ করুন।

(০৬)
সে যদি তালাক গ্রহনের অধিকার পেয়ে থাকে,সেক্ষেত্রে তালাক পতিত হয়ে যাবে। 

নতুবা নয়।

(০৭)
সে যদি তালাক গ্রহনের অধিকার পেয়ে থাকে,সেক্ষেত্রে তালাক পতিত হয়ে যাবে। 

নতুবা নয়।

(০৮)
আপনি সন্দেহ পরিহার করে চলুন।
এগুলো পাত্তা দিবেননা।

(০৯)
এতে তালাক হবেনা।

(১০)
এতে তালাক হয়নি।

(১১)
এতেও তালাক হয়নি।

(১২)
না,তালাক হবেনা।

(১৩.১৪)
এগুলো কেনায়া শব্দ নয় 
এতে তালাক হবেনা।

(১৫)
এগুলো কেনায়া শব্দ নয় 
এতে তালাক হবেনা।

এসব বলার সময় কোনো মহিলা ইচ্ছাকৃত নিজের ওপর তালাক নিলে সেটা কার্যকরী হবেনা।

তবে আগে থেকেও তালাকের অধিকার প্রাপ্ত হয়ে থাকলে তালাক কার্যকর হবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
১.হুজুর ১৫ নং প্রয়াণয়ে উত্তরটা ক্লিয়ার না। এগুলো যদি কেনায়া শব্দ না হয়ে থাকে  কেউ ইচ্ছা করে বললেও তালাক না হয়ে থাকে তাহলে তো প্রশ্নের উত্তর এটাই। আপনি পরে আবার বললেন জে যদি তালাকের অধিকার প্রাপ্তা হয় তাহলে তালাক হয়ে যাবে। যদি এগুলো। কেনায়া শব্দ না হয়ে থাকে তাহলে কিভাবে তালাক হবে?? 
২। হুম, হ্যা, হেলো, কল লেটে দেওয়া এগুলো কি কেনায়া শব্দ??
৩।৬ টা ডিম আনো,২ টা আপেল দাও এখানে ৪ টা জিনিস আছে এসব কি কেনায়া শব্দ?? তালাকের অধিকার প্রাপ্তা নারী এসব বলার সময় ইচ্ছাকৃত যদি বলে নিজের ওপর তালাক  তাহলেকি তালাক হয়ে যায়???
৪। আমার স্বামী আমাকে রাগ করেই বলতেসিলো বাপের বাড়ি গিয়ে ঘুমাও তারপর অনেক কথা হয় সে আমাকে বুঝায় অনেক কিছু। তখন আমি তাকে বলি তুমিযে এসব বোলো। বাপের বাড়ি যাও এসব শুনলে আমার ভয় লাগে। তারপর তার উত্তর টা আমার মনে নাই তারপর আমি তাকে বলসি তুমি ইচ্ছা করেই এসব বোলো তখন সে বলসে ঠিক ই বলসো।মানে অনেক সময় আমরা একটা কাজ না করলেও কেউ যদি বলে তুমি এটা করসো তখন আমরা বলিনা হ ঠিকই  কইস তুমি ঐরকম অর্থেই সে বলসে ঠিকই  কইস। আর আমার পুরা বাক্য টাও সে শুনে নাই। আমি বলতে চাইসিলাম। তুমি ইচ্ছা করেই এসব বোলো যাতে আমি ভয় পাই বা এরকম কিছু একটাই বলতে চাইসিলাম কিন্তু আমি য্খখ্খন বলসি তুমি ইচ্ছা করেই এসব বোলো সে তখন আমার পুরা কথা শেষ করতে না  দিয়েই উত্তর ডিসও ঠিকই কইস। এটাকি তালাকের মিথ্যা স্বীকারোক্তি হয়ে গেলো??? তালাক। হয়ে যায় এভাবে?
by (565,890 points)
(০১)
এগুলো তো কেনায়া বাক্য নয়।
কিন্তু এসব বলার সময় কোনো মহিলা (যে তালাকের অধিকার প্রাপ্ত) ইচ্ছাকৃত নিজের ওপর তালাক নেয়ার মতো কোনো বাক্য বলে তালাক  নিলে সেটা কার্যকরী হবে।
কেননা এক্ষেত্রে সে তো উপরে উল্লেখিত বাক্য দ্বারা তালাক নিচ্ছেনা।
সে এখানে স্পষ্ট আকারে তালাকের বাক্য বলে তালাক নিচ্ছে।
by (565,890 points)
(০২)
এগুলো কেনায়া শব্দ নয়। 

(০৩)
এগুলো কেনায়া বাক্য নয়।
কিন্তু এসব বলার সময় কোনো মহিলা (যে তালাকের অধিকার প্রাপ্ত) ইচ্ছাকৃত নিজের ওপর তালাক নেয়ার মতো কোনো বাক্য বলে তালাক নিলে সেটা কার্যকরী হবে।
কেননা এক্ষেত্রে সে তো উপরে উল্লেখিত বাক্য দ্বারা তালাক নিচ্ছেনা।
সে এখানে স্পষ্ট আকারে তালাকের বাক্য বলে তালাক নিচ্ছে।

(০৪)
এখানে মিথ্যা স্বীকারোক্তি হবেনা।
তালাক হবেনা।

by (18 points)
এখানে কিভাবে স্পষ্ট তালাকের বাক্য হয়।২ টা ডিম আনো এটা কিভাবে স্পষ্ট তালাকের বাক্য হয়?? এভাবেই কিভাবে তালাক হয়??ব্যাপারটা এখনো বুঝতে পারিনি 
by (565,890 points)
সে যদি স্পষ্ট তালাকের বাক্য বলে,তবেই তালাক হবে।
নতুবা নয়।
উপরোক্ত রিপ্লাই ভালোভাবে কয়েকবার পড়ার অনুরোধ রইলো। 
স্পষ্ট না হলে নিকটতম ফতোয়া বিভাগে যাওয়ার পরামর্শ রইলো। 
জাযাকাল্লাহ 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...