আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
268 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (11 points)
১-নামাজের সেজদা বড় করার জন্য কি নামাজের সেজদার তাসবিহগুলো বেশি করে পড়তে হবে? তিনটা তাসবিহ দিয়েই কিভাবে লম্বা সেজদা দেওয়া যায়।

২-হারাম ওয়াক্ত কখন, এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছি

৩-মাগরিবের ওয়াক্ত কতক্ষণ থাকে, বর্তমান সময় দিয়ে বোঝালে ভালো হত।

৪-অনিচ্ছাকৃতভাবে গ্রীষ্মকালের জন্য নিয়ত করা রোজা কি শীতকালে রাখতে পারি। এতেকি একদিনের বড়-ছোট তারতম্য হবে।

৫-মানুষের ভাঙ্গা মন জোড়া লাগালে আল্লাহতালা খুশি হয়ে যায় (আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা মেরাজের যে কোন গোপন ঘটনা সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর কাছে ) এই হাদিসটির সত্যতা জানতে চাচ্ছি,(reference) চাচ্ছি।

৬-ঠিকমত নামাজ রোজা আদায় করার পর ও দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজে অংশগ্রহণ না করলে জান্নাত নিশ্চিত হবে না। এই হাদিসটি(পুরোপুরি হাদিসের ভাষ্য এখানে হয়নি) রেফারেন্স সহ জানতে চাচ্ছি।

1 Answer

0 votes
by (573,870 points)
জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم 

(০১)
তিন বারা তাসবিহ আস্তে ধিরে উচ্চারণ করতে হবে,এবং তিনের অধিকবার তাসবিহ পড়তে হবে।
তাহলে সেজদাহ বড় হবে।
,
(০২)  
তিন সময়ে নামাজ পড়া হারাম।  
হাদীস শরীফে এসেছেঃ   
উকবা বিন আমের জুহানী রাযি. বলেন,
ثَلاثُ سَاعَاتٍ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ يَنْهَانَا أَنْ نُصَلِّيَ فِيهِنَّ أَوْ أَنْ نَقْبُرَ فِيهِنَّ مَوْتَانَا : حِينَ تَطْلُعُ الشَّمْسُ بَازِغَةً حَتَّى تَرْتَفِعَ وَحِينَ يَقُومُ قَائِمُ الظَّهِيرَةِ حَتَّى تَمِيلَ الشَّمْسُ وَحِينَ تَضَيَّفُ الشَّمْسُ لِلْغُرُوبِ حَتَّى تَغْرُبَ
তিনটি সময়ে রাসুল ﷺ আমাদেরকে নামাজ পড়তে এবং মৃতের দাফন করতে নিষেধ করতেন। সূর্য উদয়ের সময়; যতোক্ষণ না তা পুরোপুরি উঁচু হয়ে যায়। সূর্য মধ্যাকাশে অবস্থানের সময় থেকে নিয়ে তা পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়া পর্যন্ত। যখন সূর্য অস্ত যায়। (সহীহ মুসলিম ১৩৭৩)

অন্য হাদীসে আরো দুই সময়ে নামাজ পড়ার নিষেধাজ্ঞা এসেছে। আবু সাঈদ খুদরী রাযি. বলেন, আমি রাসুল ﷺ -কে বলতে শুনেছি,
لا صَلاةَ بَعْدَ الصُّبْحِ حَتَّى تَرْتَفِعَ الشَّمْسُ وَلا صَلاةَ بَعْدَ الْعَصْرِ حَتَّى تَغِيبَ الشَّمْسُ
ফজরের নামাজের পর থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত কোনো নামাজ নেই। আসরের নামাজের পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কোনো নামাজ নেই। (বুখারী ৫৫১)

সুতরাং নামাজের নিষিদ্ধ সময় পাঁচটি–
১. সূর্যোদয়ের সময়; যতক্ষণ না তার হলুদ রঙ ভালোভাবে চলে যায় ও আলো ভালোভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরজন্য আনুমানিক ১৫-২০ মিনিট সময় প্রয়োজন হয়।
২. ঠিক দ্বিপ্রহরের সময়; যতোক্ষণ না তা পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়ে।
৩. সূর্য হলুদবর্ণ ধারণ করার পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত। তবে কেউ যদি ওই দিনের আসরের নামাজ সঠিক সময়ে পড়তে না পারে তাহলে সূর্যাস্তের আগে হলেও তা পড়ে নিতে হবে। কাযা করা যাবে না। 
৪. ফজরের নামাজের পর থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত।
৫. আসরের নামাজের পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত।

(০৩)
নামাজের ওয়াক্ত সম্পর্কে হাদিস শরিফে এসেছেঃ    
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِكٍ، عَنْ نَافِعٍ، مَوْلَى عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ، كَتَبَ إِلَى عُمَّالِهِ إِنَّ أَهَمَّ أَمْرِكُمْ عِنْدِي الصَّلاَةُ فَمَنْ حَفِظَهَا وَحَافَظَ عَلَيْهَا حَفِظَ دِينَهُ وَمَنْ ضَيَّعَهَا فَهُوَ لِمَا سِوَاهَا أَضْيَعُ . ثُمَّ كَتَبَ أَنْ صَلُّوا الظُّهْرَ إِذَا كَانَ الْفَىْءُ ذِرَاعًا إِلَى أَنْ يَكُونَ ظِلُّ أَحَدِكُمْ مِثْلَهُ وَالْعَصْرَ وَالشَّمْسُ مُرْتَفِعَةٌ بَيْضَاءُ نَقِيَّةٌ قَدْرَ مَا يَسِيرُ الرَّاكِبُ فَرْسَخَيْنِ أَوْ ثَلاَثَةً قَبْلَ غُرُوبِ الشَّمْسِ وَالْمَغْرِبَ إِذَا غَرَبَتِ الشَّمْسُ وَالْعِشَاءَ إِذَا غَابَ الشَّفَقُ إِلَى ثُلُثِ اللَّيْلِ فَمَنْ نَامَ فَلاَ نَامَتْ عَيْنُهُ فَمَنْ نَامَ فَلاَ نَامَتْ عَيْنُهُ فَمَنْ نَامَ فَلاَ نَامَتْ عَيْنُهُ وَالصَّبْحَ وَالنُّجُومُ بَادِيَةٌ مُشْتَبِكَةٌ
নাফি’ (রহঃ) হইতে বর্ণিত, উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ) তাহার (অধীনস্থ) কর্মকর্তাদের নিকট লিখিয়াছেনঃ আমার মতে তোমাদের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ কাজ হইতেছে নামায, তাই যে উহার রক্ষণাবেক্ষণ করিল এবং (নিষ্ঠার সহিত) বরাবর আঞ্জাম দিল সে নিজের দীনের হিফাজত করিল, আর যে নামাযকে নষ্ট করিল, সে নামায ছাড়া অন্যান্য ধর্মীয় দীনি কাজেরও অধিক নষ্টকারী হইবে। তিনি আরও লিখিলেনঃ তোমরা যোহরের নামায পড়িও যখন ফাই (সূর্য পশ্চিমে হেলিয়া পড়ার পর যে ছায়া হয় তাহা) এক হাত হয়। এই নামাযের সময় তোমাদের প্রত্যেকের ছায়া তাহার সমপরিমাণ হওয়া পর্যন্ত। আর আসরের নামায পড়িও যখন সূর্য উর্ধ্বে উজ্জ্বল ও পরিচ্ছন্ন থাকে। (সেই সময় হইতে) সূর্যাস্তের পূর্বে সওয়ারী ব্যক্তি দুই অথবা তিন ফরসখ চলিতে পারে এতটুকু সময় পর্যন্ত। আর মাগরিব পড়িও যখন সূর্য ডুবিয়া যায়, আর ইশা পড়িও (শফক) (شفق) অদৃশ্য হওয়ার পর হইতে এক-তৃতীয়াংশ রাত পর্যন্ত। আর যে (ঈশা না পড়িয়া) নিদ্রা যায় তাহার চক্ষুর যেন নিদ্রা নসিব না হয়, আর যে নিদ্রা যায় তাহার চক্ষুর যেন নিদ্রা নসিব না হয়, আর যে নিদ্রা যায় তাহার চক্ষুর যেন নিদ্রা নসিব না হয়। আর ফজর (পড়িও) যখন নক্ষত্রসমূহ পরিষ্কারভাবে প্রকাশিত হয় এবং পরস্পর খাপিয়া যায়।
(মুয়াত্তা মালিক হাদিস নং ০৬)
,
বাংলাদেশ ঘড়িতে কোন ঋতুতে কয়টা কত মিনিট পর্যন্ত মাগরিবসহ অন্যান্য ওয়াক্ত শুরু হয় ও শেষ হয়।এজাতীয় নামায রোযার স্থায়ী ক্যালেন্ডার সংগ্রহ করে নিবেন।তখন বিষয়টা আরো সহজ হবে।

আমাদের এলাকায় মাগরিবের ওয়াক্ত শুরু হয় ৫-১৪ মিনিটে,আর শেষ  হয় ৬-৩৩ মিনিটে।

আরো জানুনঃ
,
(০৪) হ্যাঁ সেই রোযা আপনি শীতকালে রাখতে পারবেন, এতে কোনো সমস্যা নেই।
দিন ছোট হওয়াতে শরীয়তের দৃষ্টিতে কোনো সমস্যা নেই।
,
(০৫)
সমাজে কিছু ব্যাক্তিবর্গ এটা হাদীস হিসেবে প্রচার করে থাকেন,ফেসবুক ইত্যাদিতে প্রচারও করে থাকেন, 
অনেক তাহকিকের পরেও উক্ত হাদীস পাইনি।
সুতরাং উক্ত ঘটনা বলা থেকে বিরত থাকা উচিত।

(জামিয়া বিন নুরি পাকিস্তানের ফতোয়া নং
143909201424)

তারা যাহা প্রচার করে থাকে,তার পূর্ণরুপঃ 
প্রিয়নবি হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একদিন উম্মুল মুমিনিন হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে ডাকলেন। বললেন, ‘কোনো কারণে আজ আমি অনেক বেশি আনন্দিত৷ এ উপলক্ষ্যে তুমি আমার কাছে যা চাইবে, তা-ই দেব। বল, কী চাও তুমি?হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা ভাবনায় পড়ে গেলেন। হঠাৎ করে এমন কী চাইবেন! তাছাড়া মনে যা-ই আসে, তা তো আর চাইতে পারেন না তিনি! যদি কোনো ভুল আবদার করে বসেন! ভয় হয় তার। প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি ভুল আবদারে কষ্ট পেয়ে যান? এমন অনেক প্রশ্নই তাঁর মনে জাগতে লাগলো।বহু সময় পর হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বললেন, ‘ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমি কী আব্বুর কাছ থেকে একটা পরামর্শ নিতে পারি?’ প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনুমতি দিলেন। বললেন, ‘ঠিক আছে, তুমি তোমার আব্বুর পরামর্শ নিয়েই আমার কাছে চাও।’হজরত আয়েশা রাদিল্লাহু আনহা তার পিতা হজরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর কাছে গেলেন। কুশলাদি বিনিময়ের পর বিশ্বনবির পুরো ঘটনাটি তাঁকে বললেন। অতঃপর পরামর্শ চাইলেন।হজরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, ‘নবীজির কাছে যখন কিছু চাইবেই, তখন মিরাজের রাতে আল্লাহ তাআলার সঙ্গে তাঁর যেসব গোপন কথা হয়েছিলো, সেসব জানতে চাইতে পারো। তবে আমায় কথা দাও, প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা বলবেন, তা সর্বপ্রথম আমাকেই জানাবে।’পরামর্শ পেয়ে হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা উৎফুল্ল হলেন। বাবাকে কথা দিলেন সবার আগে বিষয়টি তাঁকেই জানাবেন। হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে আসলেন। অতঃপর মিরাজের রাতের এমন একটি গোপন কথা জানতে চাইলেন, যা প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এখনও কাউকে বলেননি।প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুচকি হাসলেন। সহধর্মিনীর এমন আবদারে অবাক হলেন। বললেন, ‘সেইসব কথা বলে দিলে আর গোপন থাকে কী করে! একমাত্র আবু বকরই পারেন এমন বিচক্ষণ প্রশ্ন করতে।`এরপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘আয়েশা! আল্লাহ আমাকে মিরাজের রাতে বলেছেন, হে মুহাম্মদ! তোমার উম্মতের মাঝে যদি কেউ কারো ভেঙে যাওয়া মন জোড়া লাগিয়ে দেয়, তাহলে আমি তাকে বিনা হিসেবেই জান্নাত দান করব।  

প্রতিশ্রুতি  অনুযায়ী হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা তার পিতা হজরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর কাছে এসে সালাম দিয়ে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মুখে শোনা কথাগুলো শোনালেন।হজরত আবুবকর রাদিয়াল্লাহু আনহু তো কথাগুলো শুনতেই কাঁদতে আরম্ভ করলেন৷ হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বাবার এমন (কান্নার) আচরণে বেশ অবাক হলেন! বললেন, ‘আব্বু! আপনি তো শত শত ভাঙা মন জোড়া লাগিয়েছেন৷ আপনার জন্য তো সরাসরি জান্নাতে যাওয়ার সুসংবাদ এটি, তবে কাঁদছেন কেন?হজরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, ‘হে আয়েশা! কথাটির উল্টো দিক নিয়ে খানিকটা চিন্তা কর। কারো ভাঙা মন জোড়া লাগালে যেমন আল্লাহ তাআলা জান্নাত দান করবেন, তেমনি কারো মন ভাঙলে আল্লাহ যদি সোজা জাহান্নামে দিয়ে দেন? নিজের অজান্তেই না জানি কত জনের মন ভেঙেছি আমি। আল্লাহ যদি আমাকে জাহান্নামে দিয়ে দেন, সেই চিন্তায় আমি কান্নায় ভেঙে পড়ছি।
,
(০৬)
ইকামতে দ্বীনের জন্য চেষ্টা করা জরুরি একটি বিধান,যেটি কুরআন কারীমের মাধ্যমে  অকাট্য ভাবে প্রমানীত। 
আল্লাহ তায়ালা বলেন
ان اقيموا الدين
,
তবে ""ঠিকমত নামাজ রোজা আদায় করার পর ও দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজে অংশগ্রহণ না করলে জান্নাত নিশ্চিত হবে না""
মর্মে কোনো হাদীস পাওয়া যায়নি। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 134 views
...