ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,
ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻪُ ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢ : َ ( ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺗَﺠَﺎﻭَﺯَ ﻟِﻲ ﻋَﻦْ ﺃُﻣَّﺘِﻲ ﻣَﺎ ﻭَﺳْﻮَﺳَﺖْ ﺑِﻪِ ﺻُﺪُﻭﺭُﻫَﺎ ﻣَﺎ ﻟَﻢْ ﺗَﻌْﻤَﻞْ ﺃَﻭْ ﺗَﻜَﻠَّﻢ
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন,নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমার খাতিরে আমার উম্মতের অন্তরে চলে আসা ওয়াসওয়াসা(শয়তানি প্ররোচনা) বিষয়ে কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ/শাস্তি প্রদাণ করবেন না।যতক্ষণ না সে কথা বা কাজের মাধ্যমে সেটাকে বাস্তব রূপ দিচ্ছে। (সহীহ বোখারী-২৩৬১,সহীহ মুসলিম-১২৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) কারোর নাম মেহেদী থাকলে তাকে অনেক মানুষ জনের সামনে মেহেদু ও মেহেদু বলে ডাকলে অনেক মানুষ জন শুনলেও তো কোন সম্যসা নেই। এগুলো ইজাব কবুলের শব্দ হবে না।
(২) ও বন্ধু তুই লোকাল বাস ও বন্ধু তুই লোকাল বাস, আদর করে ঘরে তুলিস ঘাড় ধরে বা ধইরা নামাস এবং ও বন্ধু লাল গোলাপি কই রইলারে রে এই গানের লাইন গুলোও কোন ইজাব কবুলের শব্দ নয়।
(৩) কোন কথা বললেই আমার আম্মু বলে তুই এটা করলে আমার স্বামীর ধরে বলে তরে ভাঙবেনে। আমিও রেগে বলছি আমারে ভাঙলে আর টাকা আসবে নানে খাওয়া লাগবে নানে।
এমন কথোপকথনে সংসারে কোন সম্যসা হবেনা।