বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
من طريق الشعبي أنه قال: قال عبدالله بن مسعود: من قرأ عشر آيات من سورة البقرة في ليلة لم يدخل ذلك البيت شيطان تلك الليلة أربع من أولها وآية الكرسي وآيتان بعدها وثلاث آيات من آخرها وفي رواية: لم يقربه ولا أهله يومئذ شيطان ولا شيء يكرهه ولا يقرؤه على مجنون إلا أفاق
হযরত ইবনে মাসউদ রা. বলেছেন, সূরা বাকারায় এমন দশটি আয়াত রয়েছে, কোন ব্যক্তি যদি সে আয়াত গুলি রাতে নিয়মিত পাঠ করে, তবে শয়তান সে ঘরে প্রবেশ করতে পারবে না এবং সে রাতের মতো সকল বালা- মুসীবাত, রোগ- শোক ও দুশ্চিন্তা ও দুর্ভাবনা থেকে নিরাপদ থাকবে। তিনি আরো বলেছেন, যদি বিকৃত মস্তিস্ক লোকের উপর এ দশটি আয়াত পাঠ করে দম করা হয়, তবে সে ব্যক্তি সুস্থতা লাভ করবে। আয়াত দশটি হচ্ছেঃ সূরার প্রথম চার আয়াত, মধ্যের তিনটি অর্থাৎ আয়াতুল কুরসী ও তাঁর পরের দুই আয়াত এবং শেষের তিনটি আয়াত।(সুনানে দারেমী)
হাদীস টি বিনবাস বলেন,যঈফ।আরো কিছু সংখক বলেন,যঈফ।কেননা শা'বী ইবনে মাসউদ র
রাযিকে পাননি।
যঈফ হাদীস কি আ’মলযোগ্য?
এসম্পর্কে বলা যায় যে, আ'মল ও তারগিবের জন্য যঈফ হাদীসের উপর আ'মল করা বৈধ রয়েছে।
ইমাম আহমাদ সহ অন্যান্য মুহাদ্দিসীনে কেরাম বলেন-
ﺇﺫﺍ ﺭﻭﻳﻨﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﺤﻼﻝ ﻭﺍﻟﺤﺮﺍﻡ ﺷﺪﺩﻧﺎ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻭﻳﻨﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﻔﻀﺎﺋﻞ ﻭﻧﺤﻮﻫﺎ ﺗﺴﺎﻫﻠﻨﺎ
অর্থঃ যখন আমরা হালাল – হারামে রেওয়ায়েত করি (সনদে খুব) কড়াকড়ি করি। আর যখন ফযীলাত ইত্যাদির ক্ষেত্রে রেওয়ায়েত করি শিথিলতা করি।(হাফেয সুয়ূতী, তাদরীবুর রাবী ১/২৯৮) আরো জানুন-
984 নং ফাতাওয়া এবং
1687 নং ফাতাওয়া দ্রষ্টব্য